সাইফুল আরিফ জুয়েল, নেত্রকোনা
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ-আদর্শনগর সড়কের ১৪ কিলোমিটার অংশে সেতু রয়েছে প্রায় ১৩টি। এর মধ্যে ৮টিই ভাঙা। এসব সেতু সংস্কার না করায় এ সড়ক দিয়ে হাওরাঞ্চলের শতাধিক গ্রামবাসী ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এতে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।
এদিকে শুকনো মৌসুমে ডিঙাপোতা হাওরের ধান নিয়ে বড় ট্রাক এই সড়ক দিয়ে মোহনগঞ্জ হয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। এ ছাড়া পাশের উপজেলা খালিয়াজুরীসহ আশপাশের কয়েক ইউনিয়নের মানুষ চলাচল করে এ সড়ক দিয়েই। বিকল্প না থাকায় যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
জানা গেছে, সম্প্রতি মোহনগঞ্জ-আদর্শনগর সড়কের মাঘান গ্রামের সাপমরা খালের ওপর থাকা বড় একটি সেতু নতুন করে নির্মাণ শুরু করেছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। তবে যানবাহন চলাচল করছে পুরোনো সেতু দিয়েই। এ ছাড়া আরও ছোট তিনটি সেতুরও কাজ শুরু করেছে এলজিইডি।
যাত্রীরা জানান, প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হয়। সড়কের অবস্থা ভালো হলেও প্রায় সেতুই ভেঙে খারাপ হয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। গাড়ি সেতুর ওপর উঠলে ভয়ে প্রাণ কাঁপে।
কর্তৃপক্ষ ভাঙা সেতুগুলোর পাশে শুধু ‘ঝুঁকিপূর্ণ সেতু’ সাইনবোর্ড ঝুলিয়েই দায় সেরেছে। সম্প্রতি কয়েকটি সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হলেও তা একেবারে ধীরগতিতে চলছে কাজ—জানান তাঁরা।
আদর্শনগর এলাকার কৃষক শুভ আহমেদ বলেন, খালিয়াজুরীসহ আশপাশের কয়েকটি ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। দিনে শতাধিক গাড়ি চলাচল করে। ব্যস্ত একটি সড়কে এতগুলো সেতু দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা পড়ে আছে; কিন্তু কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে নজর নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের হাওর এলাকার ধান ট্রাকে করে এই সড়ক দিয়েই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। ধানবোঝাই ট্রাক উঠলে এদিক-সেদিক হেলতে থাকে নড়বড়ে সেতু। এক প্রকার প্রাণ হাতে নিয়েই এই রাস্তায় আমরা চলাচল করি।’
রামজীবনপুর গ্রামের আজহারুল ইসলাম জানান, প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে অসংখ্য ভারী যানবাহন চলাচল করে। শতাধিক গ্রামের মানুষের চলাচলের রাস্তা এটি। এতগুলো ভাঙা সেতু, এখনো যে বড় দুর্ঘটনা ঘটেনি এটাই অনেক। এই সেতুগুলো অনেক আগেই মেরামতের উদ্যোগ নেওয়ার দরকার ছিল। এখন তো আর মেরামতের পর্যায়ে নেই।
নতুন করে নির্মাণ ছাড়া উপায় নেই। যে কয়টার কাজ শুরু হয়েছে, তাও চলছে ধীরগতিতে।
এলজিইডির মোহনগঞ্জ কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ইদ্রিছ মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ওই ভাঙা আটটি সেতুর মধ্যে একটি বড় সেতুসহ চারটির কাজ চলমান রয়েছে। আগামী বছরের মার্চের আগেই নির্মাণকাজ শেষ হবে। বাকি চারটি সেতুর কাজও দ্রুত শুরু হবে।
প্রকৌশলী বলেন, বর্তমানে এই ১৪ কিলোমিটার সড়কটির ১৫ ফুট প্রস্থের পিচ ঢালাই রয়েছে। সড়কের পাশে মাটি আছে তিন ফুট। সব মিলিয়ে ১৮ ফুটের সড়ক এটি। তবে কিছুদিনের মধ্যে একটি বিশেষ প্রকল্পের অধীনে এই সড়কটি ১৮ ফুট প্রস্থের পিচ ঢালাই করা হবে। রাস্তার পাশের মাটিসহ মোট প্রস্থ হবে ২৪ ফুট। তখন এই সড়কে চলাচলে সমস্যা থাকবে না।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ-আদর্শনগর সড়কের ১৪ কিলোমিটার অংশে সেতু রয়েছে প্রায় ১৩টি। এর মধ্যে ৮টিই ভাঙা। এসব সেতু সংস্কার না করায় এ সড়ক দিয়ে হাওরাঞ্চলের শতাধিক গ্রামবাসী ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এতে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।
এদিকে শুকনো মৌসুমে ডিঙাপোতা হাওরের ধান নিয়ে বড় ট্রাক এই সড়ক দিয়ে মোহনগঞ্জ হয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। এ ছাড়া পাশের উপজেলা খালিয়াজুরীসহ আশপাশের কয়েক ইউনিয়নের মানুষ চলাচল করে এ সড়ক দিয়েই। বিকল্প না থাকায় যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
জানা গেছে, সম্প্রতি মোহনগঞ্জ-আদর্শনগর সড়কের মাঘান গ্রামের সাপমরা খালের ওপর থাকা বড় একটি সেতু নতুন করে নির্মাণ শুরু করেছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। তবে যানবাহন চলাচল করছে পুরোনো সেতু দিয়েই। এ ছাড়া আরও ছোট তিনটি সেতুরও কাজ শুরু করেছে এলজিইডি।
যাত্রীরা জানান, প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হয়। সড়কের অবস্থা ভালো হলেও প্রায় সেতুই ভেঙে খারাপ হয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। গাড়ি সেতুর ওপর উঠলে ভয়ে প্রাণ কাঁপে।
কর্তৃপক্ষ ভাঙা সেতুগুলোর পাশে শুধু ‘ঝুঁকিপূর্ণ সেতু’ সাইনবোর্ড ঝুলিয়েই দায় সেরেছে। সম্প্রতি কয়েকটি সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হলেও তা একেবারে ধীরগতিতে চলছে কাজ—জানান তাঁরা।
আদর্শনগর এলাকার কৃষক শুভ আহমেদ বলেন, খালিয়াজুরীসহ আশপাশের কয়েকটি ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। দিনে শতাধিক গাড়ি চলাচল করে। ব্যস্ত একটি সড়কে এতগুলো সেতু দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা পড়ে আছে; কিন্তু কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে নজর নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের হাওর এলাকার ধান ট্রাকে করে এই সড়ক দিয়েই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। ধানবোঝাই ট্রাক উঠলে এদিক-সেদিক হেলতে থাকে নড়বড়ে সেতু। এক প্রকার প্রাণ হাতে নিয়েই এই রাস্তায় আমরা চলাচল করি।’
রামজীবনপুর গ্রামের আজহারুল ইসলাম জানান, প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে অসংখ্য ভারী যানবাহন চলাচল করে। শতাধিক গ্রামের মানুষের চলাচলের রাস্তা এটি। এতগুলো ভাঙা সেতু, এখনো যে বড় দুর্ঘটনা ঘটেনি এটাই অনেক। এই সেতুগুলো অনেক আগেই মেরামতের উদ্যোগ নেওয়ার দরকার ছিল। এখন তো আর মেরামতের পর্যায়ে নেই।
নতুন করে নির্মাণ ছাড়া উপায় নেই। যে কয়টার কাজ শুরু হয়েছে, তাও চলছে ধীরগতিতে।
এলজিইডির মোহনগঞ্জ কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ইদ্রিছ মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ওই ভাঙা আটটি সেতুর মধ্যে একটি বড় সেতুসহ চারটির কাজ চলমান রয়েছে। আগামী বছরের মার্চের আগেই নির্মাণকাজ শেষ হবে। বাকি চারটি সেতুর কাজও দ্রুত শুরু হবে।
প্রকৌশলী বলেন, বর্তমানে এই ১৪ কিলোমিটার সড়কটির ১৫ ফুট প্রস্থের পিচ ঢালাই রয়েছে। সড়কের পাশে মাটি আছে তিন ফুট। সব মিলিয়ে ১৮ ফুটের সড়ক এটি। তবে কিছুদিনের মধ্যে একটি বিশেষ প্রকল্পের অধীনে এই সড়কটি ১৮ ফুট প্রস্থের পিচ ঢালাই করা হবে। রাস্তার পাশের মাটিসহ মোট প্রস্থ হবে ২৪ ফুট। তখন এই সড়কে চলাচলে সমস্যা থাকবে না।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫