শিপুল ইসলাম ও আশরাফুল আলম আপন, রংপুর
নানা নামে রংপুর নগরে গড়ে উঠেছে বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এগুলোর মধ্যে ৫০টির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেই। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের আবেদন করলেও অনুমোদন পাওয়ার আগেই অস্ত্রোপচারের মতো কার্যক্রম চালাচ্ছে। রোগী ভর্তি থাকলেও নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক। অভিযোগ উঠেছে, কর্তৃপক্ষকে ‘ম্যানেজ’ করে বছরের পর বছর ধরে এসব হাসপাতাল চলছে। তবে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁরা অনুমোদনহীন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছেন।
রংপুর সিভিল সার্জনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নগরীতে বেসরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ১৩৬। এগুলোর মধ্যে বৈধ ৮৬টি। বাকিগুলোর মধ্যে ৩৫টি হাসপাতাল নিবন্ধনের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অনলাইনে আবেদন করেছে। এরপর সেখান থেকে তা পরিদর্শনের জন্য সিভিল সার্জন কার্যালয়ে চিঠি এসেছে। ১৫টির কাগজপত্রে ত্রুটি থাকায় তারা আবেদন করতে পারেনি।
নগরীতে ১১৯টি বৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ল্যাবের তথ্য থাকলেও অবৈধগুলোর বিষয়ে তথ্য নেই সিভিল সার্জন কার্যালয়ে। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে পাঠানো একটি চিঠিতে বেশ কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম উল্লেখ আছে। এসব সেন্টার পরিদর্শনের জন্য সম্প্রতি ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে সময় ও জনবলসংকটে তা পরিদর্শন করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
স্বাস্থ্য বিভাগের পরিপত্র অনুযায়ী, কোনো বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার অনুমোদনের জন্য মালিকের জাতীয় পরিচয়পত্র, ট্রেড লাইসেন্স, টিআইএন, আয়কর প্রত্যয়নপত্র, ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরিবেশ ছাড়পত্র, নারকোটিক পারমিট, ফায়ার সার্ভিসের ছাড়পত্র, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চুক্তিপত্রসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও জনবল থাকতে হবে। হাসপাতাল পরিচালনার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সেই প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের জন্য সিভিল সার্জনকে চিঠি দেবে। সিভিল সার্জন সেই প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দেবেন। এরপর তারা হাসপাতাল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার লাইসেন্স পাবে। তা দেখে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনুমতি দেবেন সিভিল সার্জন।
গত ২৮ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত নিবন্ধনহীন নগরীর আটটি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার ঘুরে দেখা হয়েছে। এর মধ্যে কাকলী লেনের সুস্বাস্থ্য হাসপাতালের নিবন্ধন নেই। পরিবেশ ও নারকোটিক পারমিটসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজও নেই। অনলাইনে একটি আবেদন করেই প্রতিদিন এ হাসপাতালে চলছে অস্ত্রোপচার। এই হাসপাতালে কথা হয় ব্যাচেলর অব মেডিসিন ও সার্জারি (এমবিবিএস) চিকিৎসক শারমিন জাহানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি তিন মাস ধরে এখানে বসছি। এই হাসপাতালের লাইসেন্স নাই, তা জানতাম না।’
হাসপাতালটির পরিচালক আবু হোসেন বলেন, ‘যাবতীয় কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করেছি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা পরিদর্শনে এসেছিলেন। কিন্তু ১৭ প্রকার কাগজের মধ্যে এখনো পরিবেশসহ ৩টি কাগজ সংগ্রহ করতে পারিনি। এ কারণে লাইসেন্স পাচ্ছি না।’
সুস্বাস্থ্য হাসপাতালের পাশেই এভারগ্রিন নামের হাসপাতাল। এ হাসপাতালেরও অনুমোদন নেই। ব্যবস্থাপনা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, সেখানে প্রতিদিন ৩-৪টি করে অস্ত্রোপচার হয়। গত বুধবার এখানে অস্ত্রোপচারের রোগী ভর্তি থাকলেও বেলা ২টা পর্যন্ত কোনো চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি। দায়িত্বরত চিকিৎসক লীলা ভৌমিকের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘সকালে দায়িত্বে ছিলাম। রোগী আরও অসুস্থ হলে কে দেখবে, তা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞেস করেন। অনুমোদন না থাকার বিষয়টি দুই দিন আগে জেনেছি।’
একই চিত্র দেখা গেছে নগরীর রংপুর আইডিয়াল জেনারেল হাসপাতাল, ইউনিহেলথ স্পেশালাইজড হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উইশ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক, দি ল্যাবরেটরি, গ্যালাক্সি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও অ্যাডভান্স ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। দ্য ল্যাবরেটরি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে ১৪ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নাম ও অভিজ্ঞতার তালিকা টাঙানো থাকলেও সেখানে একজনকেও পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পরিচালক ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী এলে ডাক্তারকে ডেকে আনি।’
এদিকে বৈধ কাগজ না থাকায় সম্প্রতি সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে চেকপোস্ট এলাকার রাহমানিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং লালকুঠি এলাকার পদ্মা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালট্যান্ট সেন্টার বন্ধের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এরপরও প্রতিষ্ঠান দুটির কার্যক্রম চলছে। রাহমানিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দায়িত্বে থাকা পলাশুর রহমান পলাশ বলেন, ‘বন্ধের চিঠি পেয়েছি। কিন্তু সিভিল সার্জনের কাছে গিয়ে কয়েক দিন সময় চেয়েছি। তিনি (সিভিল সার্জন) মৌখিকভাবে চালানোর অনুমতি দিয়ে বলেছেন চোখ কান খোলা রেখে চালান।’
এ বিষয়ে রংপুরের সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এখানে যোগদান করার বেশি দিন হয়নি। ইতিমধ্যে অনুমোদন না থাকায় দুটি সিলগালা ও দুটি বন্ধের নোটিশসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সবগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নানা নামে রংপুর নগরে গড়ে উঠেছে বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এগুলোর মধ্যে ৫০টির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেই। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের আবেদন করলেও অনুমোদন পাওয়ার আগেই অস্ত্রোপচারের মতো কার্যক্রম চালাচ্ছে। রোগী ভর্তি থাকলেও নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক। অভিযোগ উঠেছে, কর্তৃপক্ষকে ‘ম্যানেজ’ করে বছরের পর বছর ধরে এসব হাসপাতাল চলছে। তবে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁরা অনুমোদনহীন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছেন।
রংপুর সিভিল সার্জনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নগরীতে বেসরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ১৩৬। এগুলোর মধ্যে বৈধ ৮৬টি। বাকিগুলোর মধ্যে ৩৫টি হাসপাতাল নিবন্ধনের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অনলাইনে আবেদন করেছে। এরপর সেখান থেকে তা পরিদর্শনের জন্য সিভিল সার্জন কার্যালয়ে চিঠি এসেছে। ১৫টির কাগজপত্রে ত্রুটি থাকায় তারা আবেদন করতে পারেনি।
নগরীতে ১১৯টি বৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ল্যাবের তথ্য থাকলেও অবৈধগুলোর বিষয়ে তথ্য নেই সিভিল সার্জন কার্যালয়ে। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে পাঠানো একটি চিঠিতে বেশ কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম উল্লেখ আছে। এসব সেন্টার পরিদর্শনের জন্য সম্প্রতি ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে সময় ও জনবলসংকটে তা পরিদর্শন করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
স্বাস্থ্য বিভাগের পরিপত্র অনুযায়ী, কোনো বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার অনুমোদনের জন্য মালিকের জাতীয় পরিচয়পত্র, ট্রেড লাইসেন্স, টিআইএন, আয়কর প্রত্যয়নপত্র, ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরিবেশ ছাড়পত্র, নারকোটিক পারমিট, ফায়ার সার্ভিসের ছাড়পত্র, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চুক্তিপত্রসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও জনবল থাকতে হবে। হাসপাতাল পরিচালনার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সেই প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের জন্য সিভিল সার্জনকে চিঠি দেবে। সিভিল সার্জন সেই প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দেবেন। এরপর তারা হাসপাতাল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার লাইসেন্স পাবে। তা দেখে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনুমতি দেবেন সিভিল সার্জন।
গত ২৮ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত নিবন্ধনহীন নগরীর আটটি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার ঘুরে দেখা হয়েছে। এর মধ্যে কাকলী লেনের সুস্বাস্থ্য হাসপাতালের নিবন্ধন নেই। পরিবেশ ও নারকোটিক পারমিটসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজও নেই। অনলাইনে একটি আবেদন করেই প্রতিদিন এ হাসপাতালে চলছে অস্ত্রোপচার। এই হাসপাতালে কথা হয় ব্যাচেলর অব মেডিসিন ও সার্জারি (এমবিবিএস) চিকিৎসক শারমিন জাহানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি তিন মাস ধরে এখানে বসছি। এই হাসপাতালের লাইসেন্স নাই, তা জানতাম না।’
হাসপাতালটির পরিচালক আবু হোসেন বলেন, ‘যাবতীয় কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করেছি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা পরিদর্শনে এসেছিলেন। কিন্তু ১৭ প্রকার কাগজের মধ্যে এখনো পরিবেশসহ ৩টি কাগজ সংগ্রহ করতে পারিনি। এ কারণে লাইসেন্স পাচ্ছি না।’
সুস্বাস্থ্য হাসপাতালের পাশেই এভারগ্রিন নামের হাসপাতাল। এ হাসপাতালেরও অনুমোদন নেই। ব্যবস্থাপনা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, সেখানে প্রতিদিন ৩-৪টি করে অস্ত্রোপচার হয়। গত বুধবার এখানে অস্ত্রোপচারের রোগী ভর্তি থাকলেও বেলা ২টা পর্যন্ত কোনো চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি। দায়িত্বরত চিকিৎসক লীলা ভৌমিকের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘সকালে দায়িত্বে ছিলাম। রোগী আরও অসুস্থ হলে কে দেখবে, তা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞেস করেন। অনুমোদন না থাকার বিষয়টি দুই দিন আগে জেনেছি।’
একই চিত্র দেখা গেছে নগরীর রংপুর আইডিয়াল জেনারেল হাসপাতাল, ইউনিহেলথ স্পেশালাইজড হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উইশ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক, দি ল্যাবরেটরি, গ্যালাক্সি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও অ্যাডভান্স ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। দ্য ল্যাবরেটরি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে ১৪ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নাম ও অভিজ্ঞতার তালিকা টাঙানো থাকলেও সেখানে একজনকেও পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পরিচালক ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী এলে ডাক্তারকে ডেকে আনি।’
এদিকে বৈধ কাগজ না থাকায় সম্প্রতি সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে চেকপোস্ট এলাকার রাহমানিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং লালকুঠি এলাকার পদ্মা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালট্যান্ট সেন্টার বন্ধের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এরপরও প্রতিষ্ঠান দুটির কার্যক্রম চলছে। রাহমানিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দায়িত্বে থাকা পলাশুর রহমান পলাশ বলেন, ‘বন্ধের চিঠি পেয়েছি। কিন্তু সিভিল সার্জনের কাছে গিয়ে কয়েক দিন সময় চেয়েছি। তিনি (সিভিল সার্জন) মৌখিকভাবে চালানোর অনুমতি দিয়ে বলেছেন চোখ কান খোলা রেখে চালান।’
এ বিষয়ে রংপুরের সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এখানে যোগদান করার বেশি দিন হয়নি। ইতিমধ্যে অনুমোদন না থাকায় দুটি সিলগালা ও দুটি বন্ধের নোটিশসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সবগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫