আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
ভারত থেকে আসা পরীক্ষামূলক ট্রানজিটের ফিরতি চালান ২৪ দিন ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে আটকে আছে। আট টন চা-পাতার চালানটি ভারতের মেঘালয় থেকে সড়কপথে সিলেট হয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে গত ১৫ সেপ্টেম্বর।
যে জাহাজটির মাধ্যমে চালানটি কলকাতায় যাওয়ার কথা, সেই ‘ট্রান্স সামুদেরা’ জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে বিকল হয়ে পড়ায় ট্রানজিট পণ্যের চালানটি আটকে যায়। চালানটি আসামের কোম্বার্টি টি লিমিটেড থেকে কলকাতার ইউনিটি লিমিটেডের কাছে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে পাঠানো হয়।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক ট্রানজিটের পণ্য আটকে থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, পণ্য পাঠানোর প্রোগ্রাম দেয় শিপিং এজেন্ট। সে হিসেবে বিষয়টি শিপিং এজেন্টের কাজ।
ট্রান্স সামুদেরা জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট ম্যাঙ্গো লাইনের ব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান বলেন, জাহাজটির ইঞ্জিন মেরামত করতে হচ্ছে বলে চট্টগ্রাম ছাড়তে বিলম্ব হচ্ছে। মেরামত শেষে ৯ বা ১০ অক্টোবর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে আসবে বলে আশা করছেন তিনি। এরপর ট্রানজিটসহ অন্য পণ্য বোঝাই করে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কলকাতার উদ্দেশে যাত্রা করবে।
তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে আর কোনো জাহাজ এই মুহূর্তে না থাকায় ট্রানজিট চালানটিকে ট্রান্স সামুদেরা জাহাজের ওপর নির্ভর করেই থাকতে হচ্ছে। ৩ অক্টোবর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে আসে আর চট্টগ্রাম থেকে আগামী সপ্তাহে কলকাতার শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি সমুদ্রবন্দরে রওনা দেবে।
ট্রান্স সামুদেরা জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য বোঝাই করে গত ১৯ সেপ্টেম্বর কলকাতা বন্দরে পৌঁছায়। ২৭ সেপ্টেম্বর পণ্য নিয়ে আবার চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে ৪ অক্টোবর বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়। পরদিনই চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ট্রানজিট পণ্য নিয়ে কলকাতার উদ্দেশে যাত্রার সময় নির্ধারিত ছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেই জাহাজটির কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ে। মেরামতের কারণে জাহাজটির যাত্রা বিলম্বিত হয়। এই চালান পৌঁছালে ট্রানজিট পণ্যের পরীক্ষামূলক আসা-যাওয়ার চালান
শেষ হবে।
২০১৮ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পাদিত ‘অ্যাগ্রিমেন্ট অন দ্য ইউজ অব চট্টগ্রাম অ্যান্ড মোংলা পোর্টস ফর মুভমেন্ট অব গুডস টু অ্যান্ড ফ্রম ইন্ডিয়া’ চুক্তির আওতায় এ চালান এসেছে। এখনো পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা থেকে কোনো পণ্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে (সেভেন সিস্টার) পাঠাতে গেলে সড়কপথে দীর্ঘ এবং জটিল পথ পাড়ি দিতে হয়।
এতে কলকাতা থেকে আসাম বা ত্রিপুরা থেকে কলকাতায় পণ্য পরিবহন করতে গেলে প্রচুর সময় ও অর্থ ব্যয় হয়। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে ট্রানজিট পণ্য পরিবহনে উদ্যোগ নেওয়া হয়।
ভারত থেকে আসা পরীক্ষামূলক ট্রানজিটের ফিরতি চালান ২৪ দিন ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে আটকে আছে। আট টন চা-পাতার চালানটি ভারতের মেঘালয় থেকে সড়কপথে সিলেট হয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে গত ১৫ সেপ্টেম্বর।
যে জাহাজটির মাধ্যমে চালানটি কলকাতায় যাওয়ার কথা, সেই ‘ট্রান্স সামুদেরা’ জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে বিকল হয়ে পড়ায় ট্রানজিট পণ্যের চালানটি আটকে যায়। চালানটি আসামের কোম্বার্টি টি লিমিটেড থেকে কলকাতার ইউনিটি লিমিটেডের কাছে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে পাঠানো হয়।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক ট্রানজিটের পণ্য আটকে থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, পণ্য পাঠানোর প্রোগ্রাম দেয় শিপিং এজেন্ট। সে হিসেবে বিষয়টি শিপিং এজেন্টের কাজ।
ট্রান্স সামুদেরা জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট ম্যাঙ্গো লাইনের ব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান বলেন, জাহাজটির ইঞ্জিন মেরামত করতে হচ্ছে বলে চট্টগ্রাম ছাড়তে বিলম্ব হচ্ছে। মেরামত শেষে ৯ বা ১০ অক্টোবর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে আসবে বলে আশা করছেন তিনি। এরপর ট্রানজিটসহ অন্য পণ্য বোঝাই করে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কলকাতার উদ্দেশে যাত্রা করবে।
তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে আর কোনো জাহাজ এই মুহূর্তে না থাকায় ট্রানজিট চালানটিকে ট্রান্স সামুদেরা জাহাজের ওপর নির্ভর করেই থাকতে হচ্ছে। ৩ অক্টোবর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে আসে আর চট্টগ্রাম থেকে আগামী সপ্তাহে কলকাতার শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি সমুদ্রবন্দরে রওনা দেবে।
ট্রান্স সামুদেরা জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য বোঝাই করে গত ১৯ সেপ্টেম্বর কলকাতা বন্দরে পৌঁছায়। ২৭ সেপ্টেম্বর পণ্য নিয়ে আবার চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে ৪ অক্টোবর বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়। পরদিনই চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ট্রানজিট পণ্য নিয়ে কলকাতার উদ্দেশে যাত্রার সময় নির্ধারিত ছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেই জাহাজটির কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ে। মেরামতের কারণে জাহাজটির যাত্রা বিলম্বিত হয়। এই চালান পৌঁছালে ট্রানজিট পণ্যের পরীক্ষামূলক আসা-যাওয়ার চালান
শেষ হবে।
২০১৮ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পাদিত ‘অ্যাগ্রিমেন্ট অন দ্য ইউজ অব চট্টগ্রাম অ্যান্ড মোংলা পোর্টস ফর মুভমেন্ট অব গুডস টু অ্যান্ড ফ্রম ইন্ডিয়া’ চুক্তির আওতায় এ চালান এসেছে। এখনো পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা থেকে কোনো পণ্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে (সেভেন সিস্টার) পাঠাতে গেলে সড়কপথে দীর্ঘ এবং জটিল পথ পাড়ি দিতে হয়।
এতে কলকাতা থেকে আসাম বা ত্রিপুরা থেকে কলকাতায় পণ্য পরিবহন করতে গেলে প্রচুর সময় ও অর্থ ব্যয় হয়। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে ট্রানজিট পণ্য পরিবহনে উদ্যোগ নেওয়া হয়।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫