ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
‘সন্ধ্যা হলিই কুয়াশা পড়তি থাকি, মাঠে ধানের পাতো লাগাই আতি আতি ঠান্ডায় গা চিনচিন করে। শহরে যাই সদাই কিনতি। দেহি শহরেও ঠান্ডা। তাই পুরান সোয়েটার বের করে পরতেছি। যদিও ছিঁড়ে গেছে তবু গরিব মানুষ এতেই ভরসা করে এই শীত কাটাতি হবি। তবু পুরাতন বিদেশি কাপড় কিনব না। করোনা তো যাইনেই। তাই বাড়ির কাপড়েই চালাই দেব।’
সদরের কাটাখাল এলাকার কৃষক সবুর উদ্দিন নিজের শীতের প্রস্তুতির কথা এভাবেই ব্যক্ত করলেন। অন্যের জমিতে চাষাবাদ করে তাঁর সংসার চলে। শীত মাগুরায় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে বলে তার ভরসা পুরোনো সোয়েটার। নতুন একটা গরম কাপড় কেনার অনীহার কথা জানালেন করোনার জন্য। তাঁর মতো কয়েকজন জানান, বাজারে চাইনিজ কাপড়ে ভরা। করোনার জন্য সেগুলো কিনছেন না।
নভেম্বরের শেষ দিকে মাগুরায় শীত বেড়েছে। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর থেকে গ্রাম কি শহরে শিশু, বৃদ্ধ থেকে শুরু করে নারী-পুরুষের জবুথবু অবস্থা। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে শীত। তীব্রতা চলে সকাল ১০টা পর্যন্ত। শহরের নানা প্রান্তে গরম কাপড়ের পসরা সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। নতুন কাপড়ের থেকে পুরোনো কাপড়ে, যেগুলো বিদেশে থেকে আনা সেগুলোতেই ঝোঁক বেশি।
জেলার একমাত্র পুরাতন গরম কাপড় পট্টি এলাকা বলে পরিচিত পোস্ট অফিস সংলগ্ন জায়গাটি। সেখানে সারা বছর কম দামি কাপড়ের দোকান থাকলেও শীতের শুরুতে সব বিক্রেতা পুরাতন গরম কাপড় বিক্রি করেন। গতকাল শুক্রবার সকালে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, বেশ কয়েকটি দোকান বসেছে প্রধান সড়ক ঘেঁষে। তবে ক্রেতা শূন্য।
পুরাতন গরম কাপড় বিক্রেতা কামাল জানান, শীত ভালোই পড়েছে। এই নভেম্বরে আমাদের ভরা মৌসুম কাপড় বিক্রির। কিন্তু ডিসেম্বর মাস শুরু হলেও ক্রেতা নেই বললে চলে। যারা আসছে তারা দেখে চলে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ী জহির জানান, শীত বেড়েছে কিন্তু পুরাতন কাপড় কেনার ক্রেতা পাচ্ছি না। ফলে বেশ কিছু বিনিয়োগ থমকে আছে। এই শীতে যদি গরম কাপড় বিক্রি না হয় তবে জানুয়ারি মাসে তেমন বিক্রি হয় না।
বেবি প্লাজায় নতুন গরম কাপড় কিনতে আসা এক গৃহিণী শরীফা খাতুন জানান, বিদেশি যে কাপড়গুলো পোস্ট অফিসের সামনে বিক্রি হয় সেগুলো বেছে নিলে ভালো কিছু পাওয়া যায়। কয়েক বছর ওখান থেকে কিনেছি। কিন্তু করোনা আসায় আমরা শঙ্কিত। কারণ এসব কাপড় বিদেশে থেকে আসে। কার কি নিয়ে আসে সেটা বলা মুশকিল। তাই দাম বেশি হলেও মার্কেট থেকে নতুন কাপড় কিনতে হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এসব গরম কাপড় এ বছরের বিদেশ থেকে আসেনি। গত বছরের কাপড় জাহাজে করে চট্টগ্রামে আসে। এরপর সেখান থেকে পাইকারি লট ধরে তাঁরা কিনে আনেন মাগুরায়। তাই করোনার শঙ্কা নেই।
‘সন্ধ্যা হলিই কুয়াশা পড়তি থাকি, মাঠে ধানের পাতো লাগাই আতি আতি ঠান্ডায় গা চিনচিন করে। শহরে যাই সদাই কিনতি। দেহি শহরেও ঠান্ডা। তাই পুরান সোয়েটার বের করে পরতেছি। যদিও ছিঁড়ে গেছে তবু গরিব মানুষ এতেই ভরসা করে এই শীত কাটাতি হবি। তবু পুরাতন বিদেশি কাপড় কিনব না। করোনা তো যাইনেই। তাই বাড়ির কাপড়েই চালাই দেব।’
সদরের কাটাখাল এলাকার কৃষক সবুর উদ্দিন নিজের শীতের প্রস্তুতির কথা এভাবেই ব্যক্ত করলেন। অন্যের জমিতে চাষাবাদ করে তাঁর সংসার চলে। শীত মাগুরায় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে বলে তার ভরসা পুরোনো সোয়েটার। নতুন একটা গরম কাপড় কেনার অনীহার কথা জানালেন করোনার জন্য। তাঁর মতো কয়েকজন জানান, বাজারে চাইনিজ কাপড়ে ভরা। করোনার জন্য সেগুলো কিনছেন না।
নভেম্বরের শেষ দিকে মাগুরায় শীত বেড়েছে। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর থেকে গ্রাম কি শহরে শিশু, বৃদ্ধ থেকে শুরু করে নারী-পুরুষের জবুথবু অবস্থা। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে শীত। তীব্রতা চলে সকাল ১০টা পর্যন্ত। শহরের নানা প্রান্তে গরম কাপড়ের পসরা সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। নতুন কাপড়ের থেকে পুরোনো কাপড়ে, যেগুলো বিদেশে থেকে আনা সেগুলোতেই ঝোঁক বেশি।
জেলার একমাত্র পুরাতন গরম কাপড় পট্টি এলাকা বলে পরিচিত পোস্ট অফিস সংলগ্ন জায়গাটি। সেখানে সারা বছর কম দামি কাপড়ের দোকান থাকলেও শীতের শুরুতে সব বিক্রেতা পুরাতন গরম কাপড় বিক্রি করেন। গতকাল শুক্রবার সকালে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, বেশ কয়েকটি দোকান বসেছে প্রধান সড়ক ঘেঁষে। তবে ক্রেতা শূন্য।
পুরাতন গরম কাপড় বিক্রেতা কামাল জানান, শীত ভালোই পড়েছে। এই নভেম্বরে আমাদের ভরা মৌসুম কাপড় বিক্রির। কিন্তু ডিসেম্বর মাস শুরু হলেও ক্রেতা নেই বললে চলে। যারা আসছে তারা দেখে চলে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ী জহির জানান, শীত বেড়েছে কিন্তু পুরাতন কাপড় কেনার ক্রেতা পাচ্ছি না। ফলে বেশ কিছু বিনিয়োগ থমকে আছে। এই শীতে যদি গরম কাপড় বিক্রি না হয় তবে জানুয়ারি মাসে তেমন বিক্রি হয় না।
বেবি প্লাজায় নতুন গরম কাপড় কিনতে আসা এক গৃহিণী শরীফা খাতুন জানান, বিদেশি যে কাপড়গুলো পোস্ট অফিসের সামনে বিক্রি হয় সেগুলো বেছে নিলে ভালো কিছু পাওয়া যায়। কয়েক বছর ওখান থেকে কিনেছি। কিন্তু করোনা আসায় আমরা শঙ্কিত। কারণ এসব কাপড় বিদেশে থেকে আসে। কার কি নিয়ে আসে সেটা বলা মুশকিল। তাই দাম বেশি হলেও মার্কেট থেকে নতুন কাপড় কিনতে হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এসব গরম কাপড় এ বছরের বিদেশ থেকে আসেনি। গত বছরের কাপড় জাহাজে করে চট্টগ্রামে আসে। এরপর সেখান থেকে পাইকারি লট ধরে তাঁরা কিনে আনেন মাগুরায়। তাই করোনার শঙ্কা নেই।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫