আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)
ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার সীমান্তবর্তী ধুলন্ডী গ্রামে একটি সাঁকো। ঝুঁকিপূর্ণ এ সাঁকোটি দিয়ে পাশের শিবালয় উপজেলারও কয়েক গ্রামের বাসিন্দারা যাতায়াত করেন।
স্থানীয়রা জানান, স্বাধীনতার পর থেকেই এসব গ্রামের বাসিন্দারা এভাবে পারাপার হয়ে আসছেন। নিজেদের টাকায় ও স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে সাঁকোটি তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ করছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের ধুলন্ডী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ইছামতীর শাখা নদী। ধুলন্ডী বাজার থেকে কর্দমাক্ত কাঁচা রাস্তা পাড়ি দিয়ে উঠতে হয় সরু বাঁশের সাঁকোতে। নদীর ওপর প্রায় ৩০০ ফুট দীর্ঘ এই বাঁশের সাঁকো দেখলে যে কেউ আঁতকে উঠে। অথচ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের হাজারো মানুষ প্রতিনিয়ত এ সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে বছরের পর বছর। সাঁকো পাড়ি দিয়ে বাজার, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে হয় ২ কিলোমিটার দূরের বাজারে।
স্থানীয়রা বলেন, দুই উপজেলার সীমান্ত আলাদা করে বয়ে গেছে ইছামতীর শাখানদী। এ দুই উপজেলার ধুলন্ডী, সাহিলী, চৌবাড়িয়া, কালাচাঁদপুর, ভালকুটিয়া, বাষ্টিয়াসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের মানুষজনের নিত্য প্রয়োজনে যাতায়াত করেন। যুগ যুগ ধরে এসব মানুষের যাতায়াতের মাধ্যম সাঁকো। মহাদেবপুর ডিগ্রি কলেজ, গার্লস স্কুল, গোপাল চন্দ্র উচ্চবিদ্যালয়, ধুলন্ডী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয়।
ধুলন্ডী গ্রামের নিরোদ হালদার বলেন, ‘জন্মের পর থেইকা দেইখা আইতাছি এই বাঁশের পুল। পাড় অইতে কত কষ্ট আমাগো। পুলের ওপর উঠলে আত পাও (হাত পা) কাঁপে। কেউ হুনে (শুনে) না আমাগোর কথা।’
বালিয়াখোড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল খান বলেন, ‘এ পাড়ে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়ন আর অপর পাশে শিবালয় উপজেলার মহাদেবপুর ইউনিয়ন। দুই ইউনিয়নের ৫ /৬টি গ্রামের মানুষ এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হয়। হাটবাজার, জেলা সদর কিংবা ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ সাঁকোর ওপর নির্ভরশীল। উপজেলা কর্তৃপক্ষকে অনেকবার আমি অবগত করেছি।’
মহাদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান বলেন, ‘এখানে একটি সেতু খুবই জরুরি। এলাকার মানুষের সীমাহীন দুর্ভোগ। দুই উপজেলার দুই ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় এখানে সেতু নির্মাণে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে।’
ঘিওর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাজ্জাকুর রহমান বলেন, ‘ওখানে অ্যাপ্রোচ সড়ক নেই এবং ওই রাস্তার আইডি নম্বরও নেই। তাই সেতু করা আপাতত সম্ভব নয়। তবে আমি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি অবগত করব।’
ঘিওর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘একটি সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্যকে অবগত করা হয়েছে।’
ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার সীমান্তবর্তী ধুলন্ডী গ্রামে একটি সাঁকো। ঝুঁকিপূর্ণ এ সাঁকোটি দিয়ে পাশের শিবালয় উপজেলারও কয়েক গ্রামের বাসিন্দারা যাতায়াত করেন।
স্থানীয়রা জানান, স্বাধীনতার পর থেকেই এসব গ্রামের বাসিন্দারা এভাবে পারাপার হয়ে আসছেন। নিজেদের টাকায় ও স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে সাঁকোটি তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ করছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের ধুলন্ডী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ইছামতীর শাখা নদী। ধুলন্ডী বাজার থেকে কর্দমাক্ত কাঁচা রাস্তা পাড়ি দিয়ে উঠতে হয় সরু বাঁশের সাঁকোতে। নদীর ওপর প্রায় ৩০০ ফুট দীর্ঘ এই বাঁশের সাঁকো দেখলে যে কেউ আঁতকে উঠে। অথচ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের হাজারো মানুষ প্রতিনিয়ত এ সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে বছরের পর বছর। সাঁকো পাড়ি দিয়ে বাজার, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে হয় ২ কিলোমিটার দূরের বাজারে।
স্থানীয়রা বলেন, দুই উপজেলার সীমান্ত আলাদা করে বয়ে গেছে ইছামতীর শাখানদী। এ দুই উপজেলার ধুলন্ডী, সাহিলী, চৌবাড়িয়া, কালাচাঁদপুর, ভালকুটিয়া, বাষ্টিয়াসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের মানুষজনের নিত্য প্রয়োজনে যাতায়াত করেন। যুগ যুগ ধরে এসব মানুষের যাতায়াতের মাধ্যম সাঁকো। মহাদেবপুর ডিগ্রি কলেজ, গার্লস স্কুল, গোপাল চন্দ্র উচ্চবিদ্যালয়, ধুলন্ডী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয়।
ধুলন্ডী গ্রামের নিরোদ হালদার বলেন, ‘জন্মের পর থেইকা দেইখা আইতাছি এই বাঁশের পুল। পাড় অইতে কত কষ্ট আমাগো। পুলের ওপর উঠলে আত পাও (হাত পা) কাঁপে। কেউ হুনে (শুনে) না আমাগোর কথা।’
বালিয়াখোড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল খান বলেন, ‘এ পাড়ে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়ন আর অপর পাশে শিবালয় উপজেলার মহাদেবপুর ইউনিয়ন। দুই ইউনিয়নের ৫ /৬টি গ্রামের মানুষ এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হয়। হাটবাজার, জেলা সদর কিংবা ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ সাঁকোর ওপর নির্ভরশীল। উপজেলা কর্তৃপক্ষকে অনেকবার আমি অবগত করেছি।’
মহাদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান বলেন, ‘এখানে একটি সেতু খুবই জরুরি। এলাকার মানুষের সীমাহীন দুর্ভোগ। দুই উপজেলার দুই ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় এখানে সেতু নির্মাণে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে।’
ঘিওর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাজ্জাকুর রহমান বলেন, ‘ওখানে অ্যাপ্রোচ সড়ক নেই এবং ওই রাস্তার আইডি নম্বরও নেই। তাই সেতু করা আপাতত সম্ভব নয়। তবে আমি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি অবগত করব।’
ঘিওর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘একটি সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্যকে অবগত করা হয়েছে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১০ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫