হিজলা প্রতিনিধি
হিজলা উপজেলায় গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দাদের নদীভাঙনে দিশেহারা অবস্থা। উপজেলার ৩ দিকে মেঘনা নদী, অপর দিকে গুয়াবাড়িয়ার ইউনিয়নের পাশে নয়া ভাঙ্গলী নদী। এই নয়া ভাঙলী নদীর ভাঙনেই বিপর্যস্ত গুয়াবাড়িয়া জনপদ।
নদীটির এক পাড়ে গুয়াবাড়িয়া, অপর পাড়ে মুলাদী উপজেলা। দুপাড়ে বালু জমে ছোট হয়ে গিয়েছিল নয়া ভাঙলী। এর মধ্যে গত ২ বছর যাবৎ নয়া ভাঙ্গলী নদীর ওপর নজর পড়েছে বালু খেকোদের। রাতের আঁধারে অবৈধভাবে বালু কেটে অন্যত্রে বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এতে বেড়েছে নদী ভাঙন। ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে নিঃস্ব হয়েছে অনেক পরিবার। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন বসতি যাচ্ছে নদীর পেটে। এ ব্যাপারে জনপ্রতিনিধি কিংবা প্রশাসন তেমন কোনো ভূমিকা পালন করছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নদী ভাঙনের ভয়াবহতার চিত্র। নয়া ভাঙ্গলী নদী ভাঙনের ফলে শুধু ঘরবাড়ি বিলীন হচ্ছে তা নয়। বিলীন হচ্ছে বেড়িবাঁধের ওপর সরকারে সদ্য নির্মিত কার্পেটিং করা রাস্তাটি। রাস্তাটির অনেকটাই ভেঙে গেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান নদী ভাঙনের ঘরবাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি ভেঙে গেলেও এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না জনপ্রতিনিধি বা প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
ঘোষের চর গ্রামের বাসিন্দা হাচেন আলী সরদার ও ১০ম শ্রেণির মাদ্রাসা ছাত্রী জান্নাত বলেন এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় ভোগান্তি শিকার হতে হয়। অনেক দূরের রাস্তা হয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। প্রশাসন চাইলে আগেই রাস্তাটি রক্ষা করতে পারত।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘নয়া ভাঙ্গলী নদীর থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে ওই এলাকার অনেক ক্ষতি হচ্ছে। আমি ওই এলাকার সাধারণ জনগণকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের একটি মানববন্ধন করি। উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করে প্রধানমন্ত্রী বরাবর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজের মাধ্যমে স্মারকলিপি দিয়েছি। নদীর পাশের রাস্তাটিতে পাইলিং করে কার্পেটিং করলে রক্ষা পেত।
গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাজাহান তালুকদার অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের ফলে বেড়িবাঁধের রাস্তার ভাঙার সত্যতা স্কীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের স্থানীয় সাংসদ পংকজ নাথ বিষয়টি অবগত আছেন। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, ‘নয়া ভাঙ্গলী নদী রক্ষার দাবিতে একটি মানববন্ধন শেষে আমাকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। আমি স্মারকলিপিটি পাঠিয়ে দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ পাইনি।’
হিজলা উপজেলায় গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দাদের নদীভাঙনে দিশেহারা অবস্থা। উপজেলার ৩ দিকে মেঘনা নদী, অপর দিকে গুয়াবাড়িয়ার ইউনিয়নের পাশে নয়া ভাঙ্গলী নদী। এই নয়া ভাঙলী নদীর ভাঙনেই বিপর্যস্ত গুয়াবাড়িয়া জনপদ।
নদীটির এক পাড়ে গুয়াবাড়িয়া, অপর পাড়ে মুলাদী উপজেলা। দুপাড়ে বালু জমে ছোট হয়ে গিয়েছিল নয়া ভাঙলী। এর মধ্যে গত ২ বছর যাবৎ নয়া ভাঙ্গলী নদীর ওপর নজর পড়েছে বালু খেকোদের। রাতের আঁধারে অবৈধভাবে বালু কেটে অন্যত্রে বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এতে বেড়েছে নদী ভাঙন। ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে নিঃস্ব হয়েছে অনেক পরিবার। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন বসতি যাচ্ছে নদীর পেটে। এ ব্যাপারে জনপ্রতিনিধি কিংবা প্রশাসন তেমন কোনো ভূমিকা পালন করছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নদী ভাঙনের ভয়াবহতার চিত্র। নয়া ভাঙ্গলী নদী ভাঙনের ফলে শুধু ঘরবাড়ি বিলীন হচ্ছে তা নয়। বিলীন হচ্ছে বেড়িবাঁধের ওপর সরকারে সদ্য নির্মিত কার্পেটিং করা রাস্তাটি। রাস্তাটির অনেকটাই ভেঙে গেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান নদী ভাঙনের ঘরবাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি ভেঙে গেলেও এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না জনপ্রতিনিধি বা প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
ঘোষের চর গ্রামের বাসিন্দা হাচেন আলী সরদার ও ১০ম শ্রেণির মাদ্রাসা ছাত্রী জান্নাত বলেন এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় ভোগান্তি শিকার হতে হয়। অনেক দূরের রাস্তা হয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। প্রশাসন চাইলে আগেই রাস্তাটি রক্ষা করতে পারত।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘নয়া ভাঙ্গলী নদীর থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে ওই এলাকার অনেক ক্ষতি হচ্ছে। আমি ওই এলাকার সাধারণ জনগণকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের একটি মানববন্ধন করি। উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করে প্রধানমন্ত্রী বরাবর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজের মাধ্যমে স্মারকলিপি দিয়েছি। নদীর পাশের রাস্তাটিতে পাইলিং করে কার্পেটিং করলে রক্ষা পেত।
গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাজাহান তালুকদার অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের ফলে বেড়িবাঁধের রাস্তার ভাঙার সত্যতা স্কীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের স্থানীয় সাংসদ পংকজ নাথ বিষয়টি অবগত আছেন। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, ‘নয়া ভাঙ্গলী নদী রক্ষার দাবিতে একটি মানববন্ধন শেষে আমাকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। আমি স্মারকলিপিটি পাঠিয়ে দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ পাইনি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪