Ajker Patrika

দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত কাউন্সিলর পলাতক

উজিরপুর প্রতিনিধি
আপডেট : ০৫ জানুয়ারি ২০২২, ১১: ০৬
দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত কাউন্সিলর পলাতক

উজিরপুর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. খাইরুল আলম দুটি মামলায় সাজা নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এতে সেবা পেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে ওই ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষকে।

জানা যায়, ২০২০ সালে ২৮ ডিসেম্বর নির্বাচনে উজিরপুর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ২য় বারের মতো কাউন্সিলর নির্বাচিত হন খাইরুল। এরপর থেকেই বিভিন্ন অর্থ আত্মসাতের কারণে গা ঢাকা দিতে থাকেন। কাউন্সিলর পালিয়ে থাকায় সাধারণ জনগণ সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

ওয়ারিশ সনদ, নাগরিক সনদ, জন্ম সনদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভাতা কার্যক্রমে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সাধারণ জনগণকে। এ ব্যাপারে স্থানীয় বাসিন্দা ও ভুক্তভোগী জব্বার রাড়ী জানান, জন্মনিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদসহ এলাকার উন্নয়নে ভূমিকা নেই কাউন্সিলর খায়রুলের।

এ ব্যাপারে খাইরুল আলম মোবাইল ফোনে জানান, টাকা পয়সা জমা দিয়ে মীমাংসার চেষ্টা চলছে।

পৌরসভার সচিব ফারুক হোসেন বলেন, ২০২২ সালে জানুয়ারি মাসে সাজা সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি।

পৌর মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন বেপারীর মোবাইল ফোনে বারবার চেষ্টা করা হলেও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলী আর্শাদ জানান, খাইরুল আলমকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণতি বিশ্বাস জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি স্থানীয় সরকার বিভাগকে জানানো হবে।

উল্লেখ্য, চেক ডিজনার পৃথক দুটি মামলায় মো. খাইরুল আলমকে ১০ মাস করে ২০ মাস এবং ৩১ লাখ টাকার অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করে রায় ঘোষণা করেছেন বরিশাল ২য় দায়রা জজ আদালতের বিচারক ইফতেখার আহমেদ। ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি পৃথক দুটি মামলায় এ রায় প্রদান করেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

পেহেলগাম হামলা: ধরা খেয়ে গেল মোদির কাশ্মীর ন্যারেটিভ

বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশ না করার প্রস্তাব

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: বিমানবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা

সারজিসের সামনেই বগুড়ায় এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধীদের মধ্যে হাতাহাতি-সংঘর্ষ

‘ঘুষের জন্য’ ৯১টি ফাইল আটকে রাখেন মাউশির ডিডি: দুদক

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত