তাসনীম হাসান, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না। প্রতিদিন ফেরত যাচ্ছে হাজারো টিকা। গত ১০ জানুয়ারি শুরু হওয়ার পর থেকে প্রথম তিন দিনে ১২ হাজার ৬২৮ টিকা ফেরত গেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামে করোনার টিকা দেওয়া সহজ করতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ৮ জানুয়ারি একটি নির্দেশনা দেয়। সেখানে অগ্রাধিকারভিত্তিতে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীর টিকাদান কার্যক্রম শেষ করতে বলা হয়। এতে টিকা না নেওয়া শিক্ষার্থীরা শ্রেণি কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না বলেও জানানো হয়। এর পর গত ১০ জানুয়ারি থেকে পাঁচ স্কুলের পাশাপাশি চার কমিউনিটি সেন্টার-স্টেডিয়ামেও টিকা দেওয়া শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ।
ফেরত যাচ্ছে টিকা: টিকা দেওয়ার প্রথম দিনে ১০ জানুয়ারি সকাল নয়টা থেকে নগরীর আসকার দিঘিরপাড়ের রীমা কমিউনিটি সেন্টার, সিরাজদ্দৌলা সড়কের হল সেভেন ইলেভেন ও আগ্রাবাদের আবদুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টারে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শুরু হয়। ওই দিন ২৫ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ছিল। তবে তিন কেন্দ্রে টিকা দেয় ১৭ হাজার ৭০৬ শিক্ষার্থী। সেদিন ফেরত যায় ৭ হাজার ২৯৪ টিকা।
দ্বিতীয়ও দিন টিকাদান কার্যক্রমে গতি আনতে আবদুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টারের বদলে এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের সম্মেলনকক্ষে টিকা দেওয়া শুরু হয়। এদিন ১৭ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও টিকা নেয় ১৩ হাজার ৭১৬ জন। ফেরত যায় ৩ হাজার ২৮৪টি টিকা।
তৃতীয় দিন একটি কেন্দ্র বাড়িয়ে যুক্ত করা হয় অফিসার্স ক্লাবকেও। ২৫ হাজার টিকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও এদিন টিকা নেয় ২২ হাজার ৯৫০ শিক্ষার্থী। এই তিন দিনে মোট ১২ হাজার ৬২৮ টিকা ফেরত যায়।
এর জন্য শিক্ষা কর্মকর্তাদের সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করছেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আমরা প্রতিদিন টিকা সরবরাহ করছি। কিন্তু দিন শেষে হাজারো টিকা ফেরত আসছে। শিক্ষা কর্মকর্তারা শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে আনতে না পারলে সে দায় আমাদের নয়।’
তবে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ফরিদুল আলম হোসাইনির দাবি, সম্প্রতি বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী স্কুলে ফেরেনি। আবার কিছু কিছু স্কুলে বই বিতরণ চলছে। এসব কারণে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা যাচ্ছে না।
সংশয়: জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগর ও ১৫টি উপজেলায় শিক্ষার্থী রয়েছে আনুমানিক সাড়ে ৯ লাখ। এর মধ্যে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮ লাখের মতো। চট্টগ্রাম নগরীতে এই সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার ৯০৮ জন। গতকাল পর্যন্ত নগরীতে টিকা নিয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার ১৬ শিক্ষার্থী। এখনো টিকার বাইরে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৮৯২ জন।
চট্টগ্রামে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না। প্রতিদিন ফেরত যাচ্ছে হাজারো টিকা। গত ১০ জানুয়ারি শুরু হওয়ার পর থেকে প্রথম তিন দিনে ১২ হাজার ৬২৮ টিকা ফেরত গেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামে করোনার টিকা দেওয়া সহজ করতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ৮ জানুয়ারি একটি নির্দেশনা দেয়। সেখানে অগ্রাধিকারভিত্তিতে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীর টিকাদান কার্যক্রম শেষ করতে বলা হয়। এতে টিকা না নেওয়া শিক্ষার্থীরা শ্রেণি কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না বলেও জানানো হয়। এর পর গত ১০ জানুয়ারি থেকে পাঁচ স্কুলের পাশাপাশি চার কমিউনিটি সেন্টার-স্টেডিয়ামেও টিকা দেওয়া শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ।
ফেরত যাচ্ছে টিকা: টিকা দেওয়ার প্রথম দিনে ১০ জানুয়ারি সকাল নয়টা থেকে নগরীর আসকার দিঘিরপাড়ের রীমা কমিউনিটি সেন্টার, সিরাজদ্দৌলা সড়কের হল সেভেন ইলেভেন ও আগ্রাবাদের আবদুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টারে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শুরু হয়। ওই দিন ২৫ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ছিল। তবে তিন কেন্দ্রে টিকা দেয় ১৭ হাজার ৭০৬ শিক্ষার্থী। সেদিন ফেরত যায় ৭ হাজার ২৯৪ টিকা।
দ্বিতীয়ও দিন টিকাদান কার্যক্রমে গতি আনতে আবদুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টারের বদলে এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের সম্মেলনকক্ষে টিকা দেওয়া শুরু হয়। এদিন ১৭ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও টিকা নেয় ১৩ হাজার ৭১৬ জন। ফেরত যায় ৩ হাজার ২৮৪টি টিকা।
তৃতীয় দিন একটি কেন্দ্র বাড়িয়ে যুক্ত করা হয় অফিসার্স ক্লাবকেও। ২৫ হাজার টিকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও এদিন টিকা নেয় ২২ হাজার ৯৫০ শিক্ষার্থী। এই তিন দিনে মোট ১২ হাজার ৬২৮ টিকা ফেরত যায়।
এর জন্য শিক্ষা কর্মকর্তাদের সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করছেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আমরা প্রতিদিন টিকা সরবরাহ করছি। কিন্তু দিন শেষে হাজারো টিকা ফেরত আসছে। শিক্ষা কর্মকর্তারা শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে আনতে না পারলে সে দায় আমাদের নয়।’
তবে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ফরিদুল আলম হোসাইনির দাবি, সম্প্রতি বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী স্কুলে ফেরেনি। আবার কিছু কিছু স্কুলে বই বিতরণ চলছে। এসব কারণে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা যাচ্ছে না।
সংশয়: জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগর ও ১৫টি উপজেলায় শিক্ষার্থী রয়েছে আনুমানিক সাড়ে ৯ লাখ। এর মধ্যে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮ লাখের মতো। চট্টগ্রাম নগরীতে এই সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার ৯০৮ জন। গতকাল পর্যন্ত নগরীতে টিকা নিয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার ১৬ শিক্ষার্থী। এখনো টিকার বাইরে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৮৯২ জন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪