নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
দেশের পোলট্রিশিল্প বাঁচানোর জন্য সরকারের প্রতি আকুতি জানিয়েছেন বরিশালের খামারের মালিকেরা। তারা বলেছেন, শুধু বরিশাল বিভাগে পোলট্রি শিল্পের সঙ্গে ৪ লাখ মানুষ জড়িত। পোলট্রি খাদ্য ও ওষুধ সামগ্রীর দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে লোকসানের মুখে পড়া পোলট্রি খামারগুলো টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। ফলে অনিশ্চিত জীবনের মুখে পড়েছেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত মানুষেরা।
গতকাল রবিবার বরিশাল প্রেসক্লাব মিলনায়তনে পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় শাখার সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানা যায়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুর রহিম গাজী।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, খাদ্য, ওষুধ ও পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমানে খামারে একটি ডিম উৎপাদন ব্যয় হয় ৯ টাকা ৭৯ পয়সায়। অথচ খুচরা বাজারে ভোক্তারা ডিম পাচ্ছেন প্রতিটি ১০ টাকায়। এর মাঝে ফড়িয়া, আড়তদার ও মুদি দোকানদার মোট মুনাফা করছেন আড়াই থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত। প্রতিটি ডিমে ওই পরিমাণ টাকা লোকসান দিতে হচ্ছে ডিম উৎপাদনকারী খামার মালিককে।
খামার মালিকেরা বলেন, এভাবে লোকসান দিয়ে তারা ব্যবসা বেশি দিন টিকিয়ে রাখতে পারবেন না। করোনাকালীন ২ বছরে দেশে হাজার হাজার পোলট্রি খামার বন্ধ হয়ে গেছে। করোনা সংকট কেটে গেলে যারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা এখন মূল্যবৃদ্ধির সংকটে পড়েছেন।
পোলট্রি খামার মালিকেরা জানান, দুই মাস আগেও ১ হাজার ৬০০ টাকার খাবারের বস্তা এখন ২৭০০ থেকে ৩০০০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। ডিমের বাজার দরে খামারিদের হাতে নেই। এ ব্যবসায় আসা কিছু করপোরেট ও বিদেশি কোম্পানি বাজার দর নিয়ন্ত্রণ করছেন। অথচ মোট উৎপাদনের মাত্র ২৫ ভাগ তাদের হাতে। এসব প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরা খাদ্য উৎপাদন করায় ও বিদেশ থেকে সরাসরি আমদানি করায় তাঁদের ডিম ও মাংস উৎপাদন ব্যয় কম হয়।
পোলট্রি শিল্প টিকিয়ে রাখার জন্য সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ৪টি সুপারিশ করেছেন খামার মালিকেরা। ডিম ও ব্রয়লার মুরগির বাজার দর সরকার থেকে নির্ধারণ, দর নির্ধারণে জাতীয় কমিটি গঠন করে অন্তত প্রতি মাসে একবার মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়া, খামারিদের প্রণোদনা ও খাদ্য আমদানিতে সরকারের ভর্তুকি এবং সরকারের উচ্চ মহল থেকে সরাসরি তদারক করা।
দেশের পোলট্রিশিল্প বাঁচানোর জন্য সরকারের প্রতি আকুতি জানিয়েছেন বরিশালের খামারের মালিকেরা। তারা বলেছেন, শুধু বরিশাল বিভাগে পোলট্রি শিল্পের সঙ্গে ৪ লাখ মানুষ জড়িত। পোলট্রি খাদ্য ও ওষুধ সামগ্রীর দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে লোকসানের মুখে পড়া পোলট্রি খামারগুলো টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। ফলে অনিশ্চিত জীবনের মুখে পড়েছেন এ পেশার সঙ্গে জড়িত মানুষেরা।
গতকাল রবিবার বরিশাল প্রেসক্লাব মিলনায়তনে পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় শাখার সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানা যায়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুর রহিম গাজী।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, খাদ্য, ওষুধ ও পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমানে খামারে একটি ডিম উৎপাদন ব্যয় হয় ৯ টাকা ৭৯ পয়সায়। অথচ খুচরা বাজারে ভোক্তারা ডিম পাচ্ছেন প্রতিটি ১০ টাকায়। এর মাঝে ফড়িয়া, আড়তদার ও মুদি দোকানদার মোট মুনাফা করছেন আড়াই থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত। প্রতিটি ডিমে ওই পরিমাণ টাকা লোকসান দিতে হচ্ছে ডিম উৎপাদনকারী খামার মালিককে।
খামার মালিকেরা বলেন, এভাবে লোকসান দিয়ে তারা ব্যবসা বেশি দিন টিকিয়ে রাখতে পারবেন না। করোনাকালীন ২ বছরে দেশে হাজার হাজার পোলট্রি খামার বন্ধ হয়ে গেছে। করোনা সংকট কেটে গেলে যারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা এখন মূল্যবৃদ্ধির সংকটে পড়েছেন।
পোলট্রি খামার মালিকেরা জানান, দুই মাস আগেও ১ হাজার ৬০০ টাকার খাবারের বস্তা এখন ২৭০০ থেকে ৩০০০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। ডিমের বাজার দরে খামারিদের হাতে নেই। এ ব্যবসায় আসা কিছু করপোরেট ও বিদেশি কোম্পানি বাজার দর নিয়ন্ত্রণ করছেন। অথচ মোট উৎপাদনের মাত্র ২৫ ভাগ তাদের হাতে। এসব প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরা খাদ্য উৎপাদন করায় ও বিদেশ থেকে সরাসরি আমদানি করায় তাঁদের ডিম ও মাংস উৎপাদন ব্যয় কম হয়।
পোলট্রি শিল্প টিকিয়ে রাখার জন্য সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ৪টি সুপারিশ করেছেন খামার মালিকেরা। ডিম ও ব্রয়লার মুরগির বাজার দর সরকার থেকে নির্ধারণ, দর নির্ধারণে জাতীয় কমিটি গঠন করে অন্তত প্রতি মাসে একবার মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়া, খামারিদের প্রণোদনা ও খাদ্য আমদানিতে সরকারের ভর্তুকি এবং সরকারের উচ্চ মহল থেকে সরাসরি তদারক করা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪