কুমিল্লা প্রতিনিধি
বিভাগীয় কার্যালয়, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন ও ভূমি কার্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের প্রস্তাবিত পদে নাম পরিবর্তন এবং বেতন গ্রেড উন্নীতকরণের দাবিতে কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়সহ ১৭টি উপজেলায় পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মচারীরা। বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতির ডাকা কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে কুমিল্লা জেলা শাখার সদস্যরা এই কর্মসূচি পালন করেন। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন দূরদূরান্ত থেকে আসা সেবাগ্রহীতারা।
গতকাল মঙ্গলবার কর্মবিরতির প্রথম দিনে কুমিল্লা কালেক্টরেটের আওতাধীন ১৭টি ইউএনও, এসি ল্যান্ড ও ভূমি অফিসের কর্মচারীরা একযোগে তাঁদের অফিস প্রাঙ্গণে জড়ো হন। সকাল ৯টায় হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে কর্মসূচিতে যোগ দেন তাঁরা।
জানা গেছে, বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী ৬৪টি জেলায় কালেক্টরেটের কর্মচারীরা গতকাল থেকে পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন শুরু করেছেন। এ কর্মবিরতি চলবে ২৪ মার্চ পর্যন্ত।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণে কর্মবিরতি সময় সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্য দেন কালেক্টরেট সহকারী সমিতি কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি মো. আবু হানিফ, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সুলতান মো. নাছির উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুর রহমান, সহসভাপতি মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক হেলাল, আবদুর রহিম, হাবিবুর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া, ছফিউল্লাহ মীর, জসিম উদ্দিন, হালিমা খাতুন, সহসাধারণ সম্পাদক ইমাম উদ্দিন ইউসুফ মজুমদার, সদস্য সাইফুল ইসলাম মুন্সী, অর্থ সম্পাদক আমান উল্লাহ, সদস্য আবুল বাসার প্রমুখ।
কর্মবিরতির সভায় বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী তাঁদের দাবি পূরণ করতে হবে। একই দেশে দুই নীতি অবলম্বন করা হয়েছে। সচিবালয়ের কর্মচারীরা একই পদে সমযোগ্যতা নিয়ে চাকরিতে প্রবেশ করে উপসচিব (নন-ক্যাডার) পর্যন্ত হতে পারেন। কিন্তু মাঠ প্রশাসনের কর্মচারীরা ৩০ থেকে ৩৫ বছর একই পদে চাকরি করে অবসর নিতে হয়। এ বৈষম্য থেকে বের হয়ে আসার জন্য তাঁরা সরকারের কাছে অনুরোধ জানান।
বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতি কুমিল্লা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা বিভিন্ন সময় আন্দোলন, সংগ্রাম করেছি। প্রতি কর্মবিরতির সময় আমাদের আশ্বাস দিয়ে তা স্থগিত করে রাখা হয়। বিভিন্ন প্রতিকূলতা পার হয়ে বিষয়টি সর্বশেষ অর্থ মন্ত্রণালয়ে গিয়ে আটকে আছে। এ নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত কর্মসূচি পালন করে যাব।’ সেবাগ্রহীতাদের অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
বিভাগীয় কার্যালয়, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন ও ভূমি কার্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের প্রস্তাবিত পদে নাম পরিবর্তন এবং বেতন গ্রেড উন্নীতকরণের দাবিতে কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়সহ ১৭টি উপজেলায় পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মচারীরা। বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতির ডাকা কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে কুমিল্লা জেলা শাখার সদস্যরা এই কর্মসূচি পালন করেন। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন দূরদূরান্ত থেকে আসা সেবাগ্রহীতারা।
গতকাল মঙ্গলবার কর্মবিরতির প্রথম দিনে কুমিল্লা কালেক্টরেটের আওতাধীন ১৭টি ইউএনও, এসি ল্যান্ড ও ভূমি অফিসের কর্মচারীরা একযোগে তাঁদের অফিস প্রাঙ্গণে জড়ো হন। সকাল ৯টায় হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে কর্মসূচিতে যোগ দেন তাঁরা।
জানা গেছে, বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী ৬৪টি জেলায় কালেক্টরেটের কর্মচারীরা গতকাল থেকে পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন শুরু করেছেন। এ কর্মবিরতি চলবে ২৪ মার্চ পর্যন্ত।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণে কর্মবিরতি সময় সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্য দেন কালেক্টরেট সহকারী সমিতি কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি মো. আবু হানিফ, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সুলতান মো. নাছির উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুর রহমান, সহসভাপতি মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক হেলাল, আবদুর রহিম, হাবিবুর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া, ছফিউল্লাহ মীর, জসিম উদ্দিন, হালিমা খাতুন, সহসাধারণ সম্পাদক ইমাম উদ্দিন ইউসুফ মজুমদার, সদস্য সাইফুল ইসলাম মুন্সী, অর্থ সম্পাদক আমান উল্লাহ, সদস্য আবুল বাসার প্রমুখ।
কর্মবিরতির সভায় বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী তাঁদের দাবি পূরণ করতে হবে। একই দেশে দুই নীতি অবলম্বন করা হয়েছে। সচিবালয়ের কর্মচারীরা একই পদে সমযোগ্যতা নিয়ে চাকরিতে প্রবেশ করে উপসচিব (নন-ক্যাডার) পর্যন্ত হতে পারেন। কিন্তু মাঠ প্রশাসনের কর্মচারীরা ৩০ থেকে ৩৫ বছর একই পদে চাকরি করে অবসর নিতে হয়। এ বৈষম্য থেকে বের হয়ে আসার জন্য তাঁরা সরকারের কাছে অনুরোধ জানান।
বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতি কুমিল্লা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা বিভিন্ন সময় আন্দোলন, সংগ্রাম করেছি। প্রতি কর্মবিরতির সময় আমাদের আশ্বাস দিয়ে তা স্থগিত করে রাখা হয়। বিভিন্ন প্রতিকূলতা পার হয়ে বিষয়টি সর্বশেষ অর্থ মন্ত্রণালয়ে গিয়ে আটকে আছে। এ নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত কর্মসূচি পালন করে যাব।’ সেবাগ্রহীতাদের অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪