ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে সয়াবিন তেলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম। প্রশাসনের নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের পরও দাম নিয়ন্ত্রণে না আসায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। তবে প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে তাঁদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। বাজার নিয়ন্ত্রণে তাঁরা সবার সহযোগিতা চান।
জানা গেছে, সয়াবিন তেলের সংকট নিরসনে গতকাল শুক্রবার ছুটির দিনেও সকাল থেকে বাজারে পৃথক অভিযানে নামেন জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেগুফতা মেহনাজ মেছুয়া বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় ব্যবসায়ীদের সতর্ক করার পাশাপাশি দুই হাজার টাকা জরিমানা করেন তিনি।
অপর দিকে দুপুরে মেছুয়া বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের অভিযান পরিচালনা করেন তেলের দোকানে।
অভিযান চালিয়ে একটি দোকানের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে রাখা পুরোনো দামের ১৪ লিটার সয়াবিন তেল উদ্ধার করেন। পরে সেগুলো আগের দামে বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়। একই সঙ্গে বেশি লাভের আশায় পুরোনো তেল লুকিয়ে রাখার দায়ে দোকানিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের বলেন, শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত নগরীর বড় বাজার, ছোট বাজার ও মেছুয়া বাজারে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে মেছুয়া বাজারের মেসার্স নগেন্দ্র পাল নামে একটি দোকানে গিয়ে দেখা যায়, ওই দোকানের বিভিন্ন স্থানে পুরোনো দামের সয়াবিন তেলের বোতল লুকিয়ে রাখা হয়। পরে দোকানটি থেকে ১৪ লিটার তেল উদ্ধার করে আগের দামেই ক্রেতাদের কাছে বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়। পরে ওই দোকানিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তেলগুলো খোলা বাজারে বিক্রি করা হয়।
হাফিজ উদ্দিন নামে একজন ক্রেতা বলেন, সাধারণ মানুষের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। সব ধরনের চাপ গরিব মানুষের ওপর দিয়েই যায়। খেতে ধানের বাম্পার ফলন হলেও আমরা দাম পাচ্ছি না। ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা মণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে। আমাদের উৎপাদন খরচেই উঠছে না। আর এদিকে ২১০ টাকা কেজি ধরেও বাজারে তেল পাওয়া যাচ্ছে না।
মেছুয়া বাজারের দোকানি হারিছ উদ্দিন বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিকেজি রসুনে দাম বেড়েছে ২০ টাকা, পেঁয়াজে ১৫ টাকা, কাচা মরিচে ৩০ টাকাসহ সকল ধরনের পণ্যে দাম বেড়েছে।
ময়মনসিংহে সয়াবিন তেলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম। প্রশাসনের নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের পরও দাম নিয়ন্ত্রণে না আসায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। তবে প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে তাঁদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। বাজার নিয়ন্ত্রণে তাঁরা সবার সহযোগিতা চান।
জানা গেছে, সয়াবিন তেলের সংকট নিরসনে গতকাল শুক্রবার ছুটির দিনেও সকাল থেকে বাজারে পৃথক অভিযানে নামেন জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেগুফতা মেহনাজ মেছুয়া বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় ব্যবসায়ীদের সতর্ক করার পাশাপাশি দুই হাজার টাকা জরিমানা করেন তিনি।
অপর দিকে দুপুরে মেছুয়া বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের অভিযান পরিচালনা করেন তেলের দোকানে।
অভিযান চালিয়ে একটি দোকানের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে রাখা পুরোনো দামের ১৪ লিটার সয়াবিন তেল উদ্ধার করেন। পরে সেগুলো আগের দামে বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়। একই সঙ্গে বেশি লাভের আশায় পুরোনো তেল লুকিয়ে রাখার দায়ে দোকানিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের বলেন, শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত নগরীর বড় বাজার, ছোট বাজার ও মেছুয়া বাজারে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে মেছুয়া বাজারের মেসার্স নগেন্দ্র পাল নামে একটি দোকানে গিয়ে দেখা যায়, ওই দোকানের বিভিন্ন স্থানে পুরোনো দামের সয়াবিন তেলের বোতল লুকিয়ে রাখা হয়। পরে দোকানটি থেকে ১৪ লিটার তেল উদ্ধার করে আগের দামেই ক্রেতাদের কাছে বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়। পরে ওই দোকানিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তেলগুলো খোলা বাজারে বিক্রি করা হয়।
হাফিজ উদ্দিন নামে একজন ক্রেতা বলেন, সাধারণ মানুষের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। সব ধরনের চাপ গরিব মানুষের ওপর দিয়েই যায়। খেতে ধানের বাম্পার ফলন হলেও আমরা দাম পাচ্ছি না। ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা মণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে। আমাদের উৎপাদন খরচেই উঠছে না। আর এদিকে ২১০ টাকা কেজি ধরেও বাজারে তেল পাওয়া যাচ্ছে না।
মেছুয়া বাজারের দোকানি হারিছ উদ্দিন বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিকেজি রসুনে দাম বেড়েছে ২০ টাকা, পেঁয়াজে ১৫ টাকা, কাচা মরিচে ৩০ টাকাসহ সকল ধরনের পণ্যে দাম বেড়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪