মীর মো. মহিব্বুল্লাহ, পটুয়াখালী
পটুয়াখালী শহরের পুরানবাজার এলাকার বাসিন্দা আব্দুল হাই মুন (২৭)। এমবিএ পাস করে মনমতো চাকরি না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। একপর্যায়ে ঠিক করলেন চাকরির বদলে অন্য কিছু করার। পরে বাবার পরিত্যক্ত পুকুরপাড়ে গড়ে তুলেছেন একটি হাঁসের খামার। যেখানে এখন রয়েছে ১ হাজার ২০০টি হাঁস। এই খামার নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখছেন মুন।
জানা যায়, পটুয়াখালী শহরের ব্যবসায়ী আব্দুল জব্বার বাচ্চু মৃধার ছেলে আব্দুল হাই মুন। ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন। তবে চাকরি পাচ্ছিলেন না। তাই জেলা শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দক্ষিণে সদর উপজেলার সারিকখালী গ্রামে বাবার পরিত্যক্ত পুকুরপাড়ে গড়ে তোলেন হাঁসের খামার।
আব্দুল হাই মুনের হাঁসের খামারে গিয়ে দেখা গেছে, এক একর জায়গাজুড়ে রয়েছে একটি পুকুর। সেখানে চরে বেড়াচ্ছে ১ হাজার ২০০টি হাঁস। পুকুরপাড়ের একটি ঘরে হাঁসের থাকার ও খাবার জায়গা। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব হাঁসের বাচ্চা কিনে পালা শুরু করেন তিনি। এ হাঁস লালনপালনের জন্য দুজন কর্মচারীও রয়েছে। এরা হলেন মো. সানু মৃধা (৫২) ও ইতি আক্তার (৩৫)। ইতিমধ্যে হাঁসের বয়স চার মাস হয়ে গেছে। আর এক মাস পরই হাঁসগুলো ডিম দেওয়া শুরু করবে।
মো. সানু মৃধা বলেন, ‘এই খামারে শুরু থেকে আমরা দুজনে কাজ করি। সকালে একজনে খাবার দিয়ে ছেড়ে দেয়। আবার বিকেলে ও রাতে এখানে থেকে যত্ন নিই।’
শারিকখালী গ্রামের বাসিন্দা শাহাজাহান আলী বলেন, ‘আমিও একটা হাঁসের খামার করার পরিকল্পনা করেছি। মুনের কাছে থেকে পরামর্শ নিই।’
খামারের উদ্যোক্তা আব্দুল হাই মুন বলেন, ‘পড়াশোনা শেষ করে ঢাকায় অনেক চাকরির চেষ্টা করলেও তা পাইনি। পরে পটুয়াখালীতে আসার পরে নিজে কিছু ব্যবসা করার চেষ্টা করব বলে ভাবতে থাকি। তখনই খামারি হওয়ার ইচ্ছা জাগে। বাবার এই খালি জায়গায় হাঁসের খামার শুরু করি। অনেক শ্রম দিয়ে এখন ১ হাজার ২০০টি হাঁস পালন করছি।’
মুন আরও বলেন, ‘এক একটি হাঁসের বাচ্চা কিনতে খরচ হয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা। এই চার মাসে একটি হাঁসের দাম হয়েছে ৩০০-৪০০ টাকা। পুকুর ভরা হাঁস দেখলেই মন জুড়িয়ে যায়।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আব্দুল হাই মুন যে হাঁসের খামারটি করেছে, সেটা প্রশংসনীয়।’
পটুয়াখালী শহরের পুরানবাজার এলাকার বাসিন্দা আব্দুল হাই মুন (২৭)। এমবিএ পাস করে মনমতো চাকরি না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। একপর্যায়ে ঠিক করলেন চাকরির বদলে অন্য কিছু করার। পরে বাবার পরিত্যক্ত পুকুরপাড়ে গড়ে তুলেছেন একটি হাঁসের খামার। যেখানে এখন রয়েছে ১ হাজার ২০০টি হাঁস। এই খামার নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখছেন মুন।
জানা যায়, পটুয়াখালী শহরের ব্যবসায়ী আব্দুল জব্বার বাচ্চু মৃধার ছেলে আব্দুল হাই মুন। ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন। তবে চাকরি পাচ্ছিলেন না। তাই জেলা শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দক্ষিণে সদর উপজেলার সারিকখালী গ্রামে বাবার পরিত্যক্ত পুকুরপাড়ে গড়ে তোলেন হাঁসের খামার।
আব্দুল হাই মুনের হাঁসের খামারে গিয়ে দেখা গেছে, এক একর জায়গাজুড়ে রয়েছে একটি পুকুর। সেখানে চরে বেড়াচ্ছে ১ হাজার ২০০টি হাঁস। পুকুরপাড়ের একটি ঘরে হাঁসের থাকার ও খাবার জায়গা। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব হাঁসের বাচ্চা কিনে পালা শুরু করেন তিনি। এ হাঁস লালনপালনের জন্য দুজন কর্মচারীও রয়েছে। এরা হলেন মো. সানু মৃধা (৫২) ও ইতি আক্তার (৩৫)। ইতিমধ্যে হাঁসের বয়স চার মাস হয়ে গেছে। আর এক মাস পরই হাঁসগুলো ডিম দেওয়া শুরু করবে।
মো. সানু মৃধা বলেন, ‘এই খামারে শুরু থেকে আমরা দুজনে কাজ করি। সকালে একজনে খাবার দিয়ে ছেড়ে দেয়। আবার বিকেলে ও রাতে এখানে থেকে যত্ন নিই।’
শারিকখালী গ্রামের বাসিন্দা শাহাজাহান আলী বলেন, ‘আমিও একটা হাঁসের খামার করার পরিকল্পনা করেছি। মুনের কাছে থেকে পরামর্শ নিই।’
খামারের উদ্যোক্তা আব্দুল হাই মুন বলেন, ‘পড়াশোনা শেষ করে ঢাকায় অনেক চাকরির চেষ্টা করলেও তা পাইনি। পরে পটুয়াখালীতে আসার পরে নিজে কিছু ব্যবসা করার চেষ্টা করব বলে ভাবতে থাকি। তখনই খামারি হওয়ার ইচ্ছা জাগে। বাবার এই খালি জায়গায় হাঁসের খামার শুরু করি। অনেক শ্রম দিয়ে এখন ১ হাজার ২০০টি হাঁস পালন করছি।’
মুন আরও বলেন, ‘এক একটি হাঁসের বাচ্চা কিনতে খরচ হয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা। এই চার মাসে একটি হাঁসের দাম হয়েছে ৩০০-৪০০ টাকা। পুকুর ভরা হাঁস দেখলেই মন জুড়িয়ে যায়।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আব্দুল হাই মুন যে হাঁসের খামারটি করেছে, সেটা প্রশংসনীয়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪