ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের সদর উপজেলার শম্ভুগঞ্জ এলাকায় ময়মনসিংহ-শেরপুর-নেত্রকোনা আঞ্চলিক মহাসড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি রয়েছে। এতে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। এ ছাড়া খানাখন্দের কারণে ঈদ ঘিরে তীব্র যানজটের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। দ্রুত এ সমস্যার সমাধান না হলে এবার মানুষকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
মো. ওয়াসিম নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘বিদ্যুতের খুঁটির কারণে এখনই যানজট লেগে থাকে। ঈদ এলে তো ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে। কয়েক মাস ধরে এভাবে রাস্তার মাঝখানে খুঁটি রয়েছে।’
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালক সুমন মিয়া বলেন, ‘রাস্তার মাঝে খুঁটির কারণে চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অনেক সময় যানজটে দীর্ঘ লাইন সৃষ্টি হয়। এভাবে থাকলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
জানা গেছে, ময়মনসিংহ নগরীর পাটগুদাম ব্রিজ অতিক্রম করে শম্ভুগঞ্জ মোড় হয়ে শেরপুর, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ এবং চট্টগ্রামের শত শত গাড়ি চলাচল করে। শম্ভুগঞ্জ মোড় থেকে বাঁ দিকে নেত্রকোনা-শেরপুর এবং ডান দিকে কিশোরগঞ্জ-চট্টগ্রামের গাড়ি চলাচল করে।
এ সড়কের শম্ভুগঞ্জ মোড় থেকে বাঁয়ে খানিকটা দূরে সড়কের মাঝে বিদ্যুতের আট থেকে ১০টি খুঁটি পড়েছে। সম্প্রতি সড়ক প্রশস্তকরণের কারণে খুঁটিগুলো সড়কের মাঝে পড়ায় ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। খুঁটিগুলো দ্রুত না সরানো হলে ভোগান্তি চরম পর্যায়ে চলে যাবে বলে জানিয়েছেন চালক ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল মিয়া বলেন, ‘কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে মটকিভাঙা সেতু নির্মাণ করা হলেও শম্ভুগঞ্জ বাজারের সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি না সরালে এর সুফল পাওয়া যাবে না। আমরা আশা করব, মানুষের ভোগান্তি লাঘবে কর্তৃপক্ষ দ্রুত খুঁটি সরাবে।’
আলামিন হোসেন নামে এক অটোচালক বলেন, ‘সড়ক ভাঙা, পাশাপাশি বিদ্যুতের খুঁটির কারণে আমরা খুবই ভোগান্তির মধ্যে রয়েছি। প্রায় সময় অটোরিকশার যন্ত্রাংশভেঙে যাচ্ছে। চাকা ফেটে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে।’
শেরপুরগামী সোনার বাংলা পরিবহনের চালক মানিক হোসেন বলেন, ‘শম্ভুগঞ্জ মোড় হয়ে নেত্রকোনা-শেরপুরের দিকে শত শত গাড়ি চলাচল করে। একদিকে সড়ক ভাঙা, তার মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি ভোগান্তি বাড়িয়ে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ ময়মনসিংহের নির্বাহী প্রকৌশলী মোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘রাস্তা প্রশস্তকরণের কারণে বিদ্যুতের সাত থেকে আটটি খুঁটি রাস্তার মধ্যে পড়েছে। আমরা ৩৩ হাজার কেভি বিদ্যুতের লাইন খুঁটি থেকে স্থানান্তর করেছি। আরও দুটি ১১ কেভি লাইন রয়েছে, সেটিও নতুন পুলে স্থানান্তর করা হবে। নতুন পুল স্থাপন করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। এ জন্য সময় বেশি লাগছে। তবে আশা করছি, ঈদের আগে কাজ সম্পন্ন হবে।’
ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘জায়গা অধিগ্রহণ করতে গিয়ে মালিক পক্ষের সঙ্গে একটু ঝামেলা হয় প্রথমে। পরে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপে বিষয়টি সমাধান হলে কাজ শুরু হয়। দ্রুত এ কাজ সম্পন্ন হবে। আশা করছি, ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নিরাপদ হবে।’
ময়মনসিংহের সদর উপজেলার শম্ভুগঞ্জ এলাকায় ময়মনসিংহ-শেরপুর-নেত্রকোনা আঞ্চলিক মহাসড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি রয়েছে। এতে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। এ ছাড়া খানাখন্দের কারণে ঈদ ঘিরে তীব্র যানজটের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। দ্রুত এ সমস্যার সমাধান না হলে এবার মানুষকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
মো. ওয়াসিম নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘বিদ্যুতের খুঁটির কারণে এখনই যানজট লেগে থাকে। ঈদ এলে তো ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে। কয়েক মাস ধরে এভাবে রাস্তার মাঝখানে খুঁটি রয়েছে।’
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালক সুমন মিয়া বলেন, ‘রাস্তার মাঝে খুঁটির কারণে চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অনেক সময় যানজটে দীর্ঘ লাইন সৃষ্টি হয়। এভাবে থাকলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
জানা গেছে, ময়মনসিংহ নগরীর পাটগুদাম ব্রিজ অতিক্রম করে শম্ভুগঞ্জ মোড় হয়ে শেরপুর, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ এবং চট্টগ্রামের শত শত গাড়ি চলাচল করে। শম্ভুগঞ্জ মোড় থেকে বাঁ দিকে নেত্রকোনা-শেরপুর এবং ডান দিকে কিশোরগঞ্জ-চট্টগ্রামের গাড়ি চলাচল করে।
এ সড়কের শম্ভুগঞ্জ মোড় থেকে বাঁয়ে খানিকটা দূরে সড়কের মাঝে বিদ্যুতের আট থেকে ১০টি খুঁটি পড়েছে। সম্প্রতি সড়ক প্রশস্তকরণের কারণে খুঁটিগুলো সড়কের মাঝে পড়ায় ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। খুঁটিগুলো দ্রুত না সরানো হলে ভোগান্তি চরম পর্যায়ে চলে যাবে বলে জানিয়েছেন চালক ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল মিয়া বলেন, ‘কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে মটকিভাঙা সেতু নির্মাণ করা হলেও শম্ভুগঞ্জ বাজারের সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি না সরালে এর সুফল পাওয়া যাবে না। আমরা আশা করব, মানুষের ভোগান্তি লাঘবে কর্তৃপক্ষ দ্রুত খুঁটি সরাবে।’
আলামিন হোসেন নামে এক অটোচালক বলেন, ‘সড়ক ভাঙা, পাশাপাশি বিদ্যুতের খুঁটির কারণে আমরা খুবই ভোগান্তির মধ্যে রয়েছি। প্রায় সময় অটোরিকশার যন্ত্রাংশভেঙে যাচ্ছে। চাকা ফেটে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে।’
শেরপুরগামী সোনার বাংলা পরিবহনের চালক মানিক হোসেন বলেন, ‘শম্ভুগঞ্জ মোড় হয়ে নেত্রকোনা-শেরপুরের দিকে শত শত গাড়ি চলাচল করে। একদিকে সড়ক ভাঙা, তার মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি ভোগান্তি বাড়িয়ে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ ময়মনসিংহের নির্বাহী প্রকৌশলী মোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘রাস্তা প্রশস্তকরণের কারণে বিদ্যুতের সাত থেকে আটটি খুঁটি রাস্তার মধ্যে পড়েছে। আমরা ৩৩ হাজার কেভি বিদ্যুতের লাইন খুঁটি থেকে স্থানান্তর করেছি। আরও দুটি ১১ কেভি লাইন রয়েছে, সেটিও নতুন পুলে স্থানান্তর করা হবে। নতুন পুল স্থাপন করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। এ জন্য সময় বেশি লাগছে। তবে আশা করছি, ঈদের আগে কাজ সম্পন্ন হবে।’
ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘জায়গা অধিগ্রহণ করতে গিয়ে মালিক পক্ষের সঙ্গে একটু ঝামেলা হয় প্রথমে। পরে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপে বিষয়টি সমাধান হলে কাজ শুরু হয়। দ্রুত এ কাজ সম্পন্ন হবে। আশা করছি, ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নিরাপদ হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫