ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে ভাঙা সেতুর সঙ্গে সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে ছয় গ্রামের মানুষ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও সেতু মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই চলাচলের বিকল্প পথ না পেয়েই ভাঙা সেতু ব্যবহার করছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ভাতুরিয়া ইউনিয়নের জিগা গ্রামের নানানদহ খালের ওপর ২০০৮ সালে ৫০ ফুটের সেতু নির্মাণ করা হয়। এরপর ২০১৭ সালে বন্যার পানিতে সেতুর উভয় পাশের সংযোগ সড়কের মাটি দেবে যায়। ফলে এর দুই পাশ ভেঙে কাত হয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী চাঁদা তুলে সেতুর দুই পাশের ভাঙা অংশে বাঁশের খুঁটির ওপর কাঠ বিছিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করেন।
এ সেতু দিয়ে প্রতিদিন শিশুডাঙ্গী, মাগুড়া, বহুতি, জিগা, মুলকান ও মহেন্দ্রগাঁও গ্রামের কয়েক হাজার লোক যাতায়াত করে। ছয় গ্রামের মানুষ চৌরঙ্গী বাজার, কাঁঠালডাঙ্গী বাজার ও যাদুরানী হাটে যাওয়ার জন্য এ সেতু ব্যবহার করে। সেতুটি চলাচলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বহুতি গ্রামের বৃদ্ধ নাসির উদ্দিন বলেন, সরু এ সাঁকোর দুই পাশ থেকে একসঙ্গে লোকজন কোনো পণ্য পরিবহন করতে পারছে না। একপাশের লোকজন পারাপার না হওয়া পর্যন্ত অন্যপাশ থেকে সাঁকোয় কেউ উঠতে পারে না। এ ছাড়া সংকীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ এ কাঠের সাঁকোর ওপর দিয়ে এলাকাবাসীকে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে সব ধরনের মালামালও পরিবহন করছে।
জিগা গ্রামের ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত চার বছরেও ব্রিজটি সংস্কার করা হয়নি। ভাঙা ব্রিজে কাঠ বিছিয়ে চলাচল করছি। ব্রিজটি ভেঙে পড়ায় কৃষিপণ্য বাজারে আনতে সমস্যা হচ্ছে।’
ব্রিজসংলগ্ন বাসিন্দা অটোচালক সাইদুল আলম বলেন, ব্রিজ ভেঙে ও হেলে পড়ায় খুবই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দুই পাশের কাঠ দিয়ে জোড়াতালি দিয়ে সাঁকো দিয়ে এত বড় ব্রিজ পারাপার খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
এ বিষয়ে ভাতুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহজাহান সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য উপজেলা প্রকৌশলী দপ্তরে তালিকা পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে এর নকশা নেওয়া হয়েছে। আশা করছি দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করা হবে।’
হরিপুর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত প্রকৌশলী মাইনুল ইসলাম জানান, ‘বন্যা প্রজেক্ট’ নামের একটি প্রকল্পের আওতায় সেতুটি নির্মাণের প্রস্তাব ঢাকায় প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওই প্রকল্পের আওতায় অনুমোদন পেলেই নানানদহ সেতুটি নির্মাণ করা হবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে ভাঙা সেতুর সঙ্গে সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে ছয় গ্রামের মানুষ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও সেতু মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই চলাচলের বিকল্প পথ না পেয়েই ভাঙা সেতু ব্যবহার করছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ভাতুরিয়া ইউনিয়নের জিগা গ্রামের নানানদহ খালের ওপর ২০০৮ সালে ৫০ ফুটের সেতু নির্মাণ করা হয়। এরপর ২০১৭ সালে বন্যার পানিতে সেতুর উভয় পাশের সংযোগ সড়কের মাটি দেবে যায়। ফলে এর দুই পাশ ভেঙে কাত হয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী চাঁদা তুলে সেতুর দুই পাশের ভাঙা অংশে বাঁশের খুঁটির ওপর কাঠ বিছিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করেন।
এ সেতু দিয়ে প্রতিদিন শিশুডাঙ্গী, মাগুড়া, বহুতি, জিগা, মুলকান ও মহেন্দ্রগাঁও গ্রামের কয়েক হাজার লোক যাতায়াত করে। ছয় গ্রামের মানুষ চৌরঙ্গী বাজার, কাঁঠালডাঙ্গী বাজার ও যাদুরানী হাটে যাওয়ার জন্য এ সেতু ব্যবহার করে। সেতুটি চলাচলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বহুতি গ্রামের বৃদ্ধ নাসির উদ্দিন বলেন, সরু এ সাঁকোর দুই পাশ থেকে একসঙ্গে লোকজন কোনো পণ্য পরিবহন করতে পারছে না। একপাশের লোকজন পারাপার না হওয়া পর্যন্ত অন্যপাশ থেকে সাঁকোয় কেউ উঠতে পারে না। এ ছাড়া সংকীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ এ কাঠের সাঁকোর ওপর দিয়ে এলাকাবাসীকে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে সব ধরনের মালামালও পরিবহন করছে।
জিগা গ্রামের ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত চার বছরেও ব্রিজটি সংস্কার করা হয়নি। ভাঙা ব্রিজে কাঠ বিছিয়ে চলাচল করছি। ব্রিজটি ভেঙে পড়ায় কৃষিপণ্য বাজারে আনতে সমস্যা হচ্ছে।’
ব্রিজসংলগ্ন বাসিন্দা অটোচালক সাইদুল আলম বলেন, ব্রিজ ভেঙে ও হেলে পড়ায় খুবই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দুই পাশের কাঠ দিয়ে জোড়াতালি দিয়ে সাঁকো দিয়ে এত বড় ব্রিজ পারাপার খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
এ বিষয়ে ভাতুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহজাহান সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য উপজেলা প্রকৌশলী দপ্তরে তালিকা পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে এর নকশা নেওয়া হয়েছে। আশা করছি দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করা হবে।’
হরিপুর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত প্রকৌশলী মাইনুল ইসলাম জানান, ‘বন্যা প্রজেক্ট’ নামের একটি প্রকল্পের আওতায় সেতুটি নির্মাণের প্রস্তাব ঢাকায় প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওই প্রকল্পের আওতায় অনুমোদন পেলেই নানানদহ সেতুটি নির্মাণ করা হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫