মাসুদ পারভেজ, কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা)
কালীগঞ্জের প্রতিটি আমগাছে এখন শুধু মুকুল আর মুকুল। মুকুলের ভারে যেন নুয়ে পড়ছে আমগাছ। মৌমাছিরাও উড়ে বেড়াচ্ছে ফুল থেকে ফুলে। আর বাতাসে ভাসছে আমের মুকুলের ম-ম ঘ্রাণ।
উপজেলার বাগানমালিক, কৃষিবিদ ও আমচাষিরা আশা করছেন, বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলন হবে।
মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে বাগানগুলো। প্রায় ৮০ শতাংশ গাছেই এসেছে মুকুল। আমচাষি ও বাগানমালিকেরা বাগানে পরিচর্চা নিয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। অবশ্য মুকুল আসার আগে থেকেই গাছের পরিচর্চা করে আসছেন তাঁরা; যাতে করে গাছে মুকুল বা গুটি বাঁধার সময় কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়।
এবার ফজলি, ক্ষীরশাপাত, মোহনা, রাজভোগ, আমরা মল্লিকা, ল্যাংড়া, রুপালি, গোপালভোগসহ অন্যান্য জাতের আম চাষ হচ্ছে এ উপজেলায়।
সফল আমচাষি মৌতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফেরদাউস মোড়ল বলেন, ‘পুরোপুরিভাবে এখনো সব গাছে মুকুল আসেনি। কয়েক দিনের মধ্যেই সব গাছেই মুকুল আসবে। আমি এ আম থেকে অনেক টাকা আয় করেছি। আমি ৫ একর জমিতে এই আমের চাষ করেছি। আশা করি এবার বাম্পার ফলন হবে ইনশা আল্লাহ।’
ইউপি চেয়ারম্যানের মতো এবার রাজ্জাক, আনছার আলী, আমিনুর শেখ, ডাক্তার মোশারফ, জাহাঙ্গীর হোসেন, ডাক্তার আব্দুস ছাত্তার, আনিছসহ অনেকেই আমের বাগান তৈরি করেছেন।
তাঁরা জানান, এ বছর পোকার আক্রমণ কম থাকায় কাঙ্ক্ষিত ফলনের আশা করছেন চাষিরা। আমচাষিদের সুফল দেখে অন্য চাষিরা আম চাষে উৎসাহিত হয়েছেন। তাঁরা নিজ উদ্যোগে নতুন নতুন বাগান তৈরি করছেন। ধীরে ধীরে প্রতিটি উপজেলাজুড়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে নতুন নতুন আমের বাগান।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইকবাল আহমেদ জানান, কালীগঞ্জের আবহাওয়া ও মাটি আম চাষের উপযোগী। এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকায় আমের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার আশা করা যাচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার গাছে খুব একটা কীটনাশক প্রয়োগের প্রয়োজন নেই।
ইকবাল আরও জানান, তবে ছত্রাকজনিত রোগে আমের মুকুল-ফুলগুটি আক্রান্ত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ম্যানকোজেট গ্রুপের ছত্রাকনাশক দুই গ্রাম কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে এক মিলিমিটার মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে বলে জানান এই কৃষি কর্মকর্তা।
কালীগঞ্জের প্রতিটি আমগাছে এখন শুধু মুকুল আর মুকুল। মুকুলের ভারে যেন নুয়ে পড়ছে আমগাছ। মৌমাছিরাও উড়ে বেড়াচ্ছে ফুল থেকে ফুলে। আর বাতাসে ভাসছে আমের মুকুলের ম-ম ঘ্রাণ।
উপজেলার বাগানমালিক, কৃষিবিদ ও আমচাষিরা আশা করছেন, বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলন হবে।
মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে বাগানগুলো। প্রায় ৮০ শতাংশ গাছেই এসেছে মুকুল। আমচাষি ও বাগানমালিকেরা বাগানে পরিচর্চা নিয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। অবশ্য মুকুল আসার আগে থেকেই গাছের পরিচর্চা করে আসছেন তাঁরা; যাতে করে গাছে মুকুল বা গুটি বাঁধার সময় কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়।
এবার ফজলি, ক্ষীরশাপাত, মোহনা, রাজভোগ, আমরা মল্লিকা, ল্যাংড়া, রুপালি, গোপালভোগসহ অন্যান্য জাতের আম চাষ হচ্ছে এ উপজেলায়।
সফল আমচাষি মৌতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফেরদাউস মোড়ল বলেন, ‘পুরোপুরিভাবে এখনো সব গাছে মুকুল আসেনি। কয়েক দিনের মধ্যেই সব গাছেই মুকুল আসবে। আমি এ আম থেকে অনেক টাকা আয় করেছি। আমি ৫ একর জমিতে এই আমের চাষ করেছি। আশা করি এবার বাম্পার ফলন হবে ইনশা আল্লাহ।’
ইউপি চেয়ারম্যানের মতো এবার রাজ্জাক, আনছার আলী, আমিনুর শেখ, ডাক্তার মোশারফ, জাহাঙ্গীর হোসেন, ডাক্তার আব্দুস ছাত্তার, আনিছসহ অনেকেই আমের বাগান তৈরি করেছেন।
তাঁরা জানান, এ বছর পোকার আক্রমণ কম থাকায় কাঙ্ক্ষিত ফলনের আশা করছেন চাষিরা। আমচাষিদের সুফল দেখে অন্য চাষিরা আম চাষে উৎসাহিত হয়েছেন। তাঁরা নিজ উদ্যোগে নতুন নতুন বাগান তৈরি করছেন। ধীরে ধীরে প্রতিটি উপজেলাজুড়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে নতুন নতুন আমের বাগান।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইকবাল আহমেদ জানান, কালীগঞ্জের আবহাওয়া ও মাটি আম চাষের উপযোগী। এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকায় আমের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার আশা করা যাচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার গাছে খুব একটা কীটনাশক প্রয়োগের প্রয়োজন নেই।
ইকবাল আরও জানান, তবে ছত্রাকজনিত রোগে আমের মুকুল-ফুলগুটি আক্রান্ত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ম্যানকোজেট গ্রুপের ছত্রাকনাশক দুই গ্রাম কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে এক মিলিমিটার মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে বলে জানান এই কৃষি কর্মকর্তা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪