কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
গতকাল বুধবার রাতে কনকনে শীতের পর আজ বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে আবহাওয়া বিভাগ। তবে কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশে সকাল থেকে সূর্যের আলোকচ্ছটায় কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে সাধারণ মানুষ। অবশ্য ডিসেম্বরের শেষ দিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।
জেলার রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি এই মৌসুমে কুড়িগ্রামের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সামনের দিনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। মাসের শেষে আসতে পারে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে আপাতত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।
এদিকে ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা কমায় কর্মজীবী মানুষ বিপাকে পড়েছেন। প্রয়োজনের তাগিদে দিনে-রাতে শীতের কাপড় গায়ে চাপিয়ে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। সড়কের পাশে স্বল্পমূল্যের শীতের কাপড়ের দোকানে ভিড় বাড়ছে। ব্যস্ত মোড়গুলোতে ফেরি করে শীতের কাপড় বিক্রি শুরু করেছেন ভ্রাম্যমাণ কাপড় ব্যবসায়ীরা।
কুড়িগ্রাম পৌর এলাকার বকসিপাড়া এলাকার দিনমজুর আমিনুর বলেন, ‘কাইল থাকি কনকনে ঠান্ডা লাগবার লাগছে। হাত-ঠ্যাং (হাত-পা) শীত নাগি যায় (জমাট বাঁধার উপক্রম)। প্যাটের দায়ে তাও কামত বেড়াইছি।’
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা সূত্র জানিয়েছে, শীত মোকাবিলায় পর্যাপ্ত সরকারি সহায়তা প্রস্তুত রয়েছে। শীতবস্ত্র হিসেবে জেলার ৯ উপজেলা ও ৩ পৌরসভায় ৩১ হাজার ১৫০টি কম্বল দেওয়া হয়েছে। এখনো প্রায় ১৪ হাজার মজুত আছে। প্রয়োজনে আরও চাহিদা দেওয়া হবে।
গতকাল বুধবার রাতে কনকনে শীতের পর আজ বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে আবহাওয়া বিভাগ। তবে কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশে সকাল থেকে সূর্যের আলোকচ্ছটায় কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে সাধারণ মানুষ। অবশ্য ডিসেম্বরের শেষ দিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।
জেলার রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি এই মৌসুমে কুড়িগ্রামের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সামনের দিনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। মাসের শেষে আসতে পারে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে আপাতত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।
এদিকে ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা কমায় কর্মজীবী মানুষ বিপাকে পড়েছেন। প্রয়োজনের তাগিদে দিনে-রাতে শীতের কাপড় গায়ে চাপিয়ে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। সড়কের পাশে স্বল্পমূল্যের শীতের কাপড়ের দোকানে ভিড় বাড়ছে। ব্যস্ত মোড়গুলোতে ফেরি করে শীতের কাপড় বিক্রি শুরু করেছেন ভ্রাম্যমাণ কাপড় ব্যবসায়ীরা।
কুড়িগ্রাম পৌর এলাকার বকসিপাড়া এলাকার দিনমজুর আমিনুর বলেন, ‘কাইল থাকি কনকনে ঠান্ডা লাগবার লাগছে। হাত-ঠ্যাং (হাত-পা) শীত নাগি যায় (জমাট বাঁধার উপক্রম)। প্যাটের দায়ে তাও কামত বেড়াইছি।’
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা সূত্র জানিয়েছে, শীত মোকাবিলায় পর্যাপ্ত সরকারি সহায়তা প্রস্তুত রয়েছে। শীতবস্ত্র হিসেবে জেলার ৯ উপজেলা ও ৩ পৌরসভায় ৩১ হাজার ১৫০টি কম্বল দেওয়া হয়েছে। এখনো প্রায় ১৪ হাজার মজুত আছে। প্রয়োজনে আরও চাহিদা দেওয়া হবে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
৩ দিন আগে