নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুসলমানদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে দেশের আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা খুবই কম। গরম থাকলেও তা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ বুধবার রমজান মাসের শেষ দিন, অর্থাৎ আজ ৩০তম রোজা শেষ হচ্ছে। ফলে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সারা দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে। এপ্রিল দেশের উষ্ণতম মাস হওয়ায় গরম বা তাপপ্রবাহের শঙ্কা ছিল। এ ছাড়া এই মাসে কালবৈশাখী ও বজ্রবৃষ্টির আধিক্য থাকে। তবে বৃহস্পতিবার দেশের আবহাওয়া তাপ ও বৃষ্টিমুক্ত থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামীকাল দেশের আকাশ মেঘলা থাকতে পারে, তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা খুবই কম। গরম থাকবে, তবে সহনীয় পর্যায়ে।’ তিনি বলেন, ‘আজ বুধবার গরম আছে, তবে সেটি সহনীয়। আগামীকালও এমনই থাকবে। তবে এই সপ্তাহ থেকেই তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।’
এদিকে, আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। আজ আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি ও পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। এর পরের পাঁচ দিন তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।
মুসলমানদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে দেশের আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা খুবই কম। গরম থাকলেও তা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ বুধবার রমজান মাসের শেষ দিন, অর্থাৎ আজ ৩০তম রোজা শেষ হচ্ছে। ফলে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সারা দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে। এপ্রিল দেশের উষ্ণতম মাস হওয়ায় গরম বা তাপপ্রবাহের শঙ্কা ছিল। এ ছাড়া এই মাসে কালবৈশাখী ও বজ্রবৃষ্টির আধিক্য থাকে। তবে বৃহস্পতিবার দেশের আবহাওয়া তাপ ও বৃষ্টিমুক্ত থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামীকাল দেশের আকাশ মেঘলা থাকতে পারে, তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা খুবই কম। গরম থাকবে, তবে সহনীয় পর্যায়ে।’ তিনি বলেন, ‘আজ বুধবার গরম আছে, তবে সেটি সহনীয়। আগামীকালও এমনই থাকবে। তবে এই সপ্তাহ থেকেই তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।’
এদিকে, আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। আজ আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি ও পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। এর পরের পাঁচ দিন তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৭২। দূষিত শহরের বাতাসের তালিকায় ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। গতকাল বুধবার ১৫৩ স্কোর নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ৪র্থ স্থানে ছিল ঢাকা।
২০ ঘণ্টা আগেগঙ্গা (যা বাংলাদেশে পদ্মা নামেও পরিচিত) দক্ষিণ এশিয়ার কোটি মানুষের জীবনের অবলম্বন। কিন্তু এই অবলম্বনই ব্যাপক দ্রুত শুকিয়ে যেতে শুরু করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইতিহাসে এত দ্রুত কখনোই গঙ্গাকে শুকিয়ে যেতে দেখা যায়নি। তাঁরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন, বদলে যাওয়া মৌসুমি বৃষ্টি, লাগাতার পানি...
২০ ঘণ্টা আগেদুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। মেঘাচ্ছন্ন আকাশের পাশাপাশি বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে। এ সময় দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেরাজধানীর নদী ও খাল দূষণমুক্ত করা কঠিন হলেও তা অসম্ভব নয়। এ জন্য সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে এবং উৎস থেকে বর্জ্য ফেলার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। শুধু ড্রেজিং করে কিংবা দায় এড়িয়ে সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়।
২ দিন আগে