মীর রাকিব হাসান
আপনি তো এত কাজ করেন না। বড়জোর প্রতি ঈদে একটা নাটক বানান। এবার কি বড় পরিসরে কাজের ইচ্ছে হলো?
রানা: সাতটি কাজ করতে হবে এক ঈদে, আমাকে দিয়ে তা কিভাবে সম্ভব! ধরলাম আর যা ইচ্ছে করলাম, সেটা তো পারব না। আমার এত ক্ষুধাও নেই। তবে শাহরিয়ার শাকিল ভাই (প্রযোজক) উৎসাহ দিলেন। একটা সময় আমিও চ্যালেঞ্জ নিলাম যে এমন কিছু করি যা আগে হয়নি।
গল্পগুলো নির্বাচন করেছেন কীভাবে?
রানা: এই সাতটি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমায় কোনো ভালোবাসার গল্প নেই। কোনো গানও নেই। সাধারণত যে ধরনের বিনোদন দেওয়া হয় টিভির পর্দায়, তেমন কিছু দিতে চাইনি। সম্পূর্ণ একটা গল্প ২০ মিনিটে দেখানো কিন্তু কঠিন। ৪০ মিনিটের নাটক বানানো আমাদের অভ্যাস। এখানে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমার চর্চা কম। ওই জায়গা থেকে কিছুটা চ্যালেঞ্জ তো ছিলই।
দেখুন রানা নির্মিত ‘এক ভাই চম্পা’ এর ট্রেলার:
সব গল্পের প্রতি কি সমান নজর দেওয়া সম্ভব হয়েছে?
রানা: এটা আসলে নিজের সঙ্গে নিজের যুদ্ধ। ঈদের দিনেরটা ভালো হলো। তাহলে পরদিনেরটা কী হবে? দর্শকও আগ্রহ নিয়ে থাকেন কি হবে! কিন্তু কোন একটায় নিরাশ করলে, পরবর্তী গল্পগুলো আর দেখবেই না। গল্পের ধরন কী হবে, একটা থ্রিলার করবো নাকি একটা ড্রামা করব- এসব নিয়ে প্রচুর মানসিক চাপে ছিলাম। তবে শেষপর্যন্ত সব গল্পের প্রতি সুবিচার করতে পেরেছি।
দেখুন রানা নির্মিত ‘টিকটক’ এর ট্রেলার:
শুধুই বিনোদন, নাকি বৃহৎ কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে গল্পগুলো বলতে চেয়েছেন?
রানা: রূপকধর্মী কিছু গল্প দেখাতে চেয়েছি। জানি না কয়জন বুঝেছে। ১০ জনের মধ্যে হয়তো দুই জন বুঝেছে। সেটাও আমার স্বার্থকতা। দর্শকের রুচি খানিকটা বদলে দিতে চেয়েছি এ স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমাগুলো দিয়ে। দর্শক যেটা দেখে অভ্যস্ত, সেটাই বানাতে হবে; আমি তা মনে করি না। তথাকথিত প্রেম-ভালোবাসা-হাসি-ঠাট্টার বাইরেও, আমরা যে আরও অনেক কিছু দেখাতে পারি, সেই উদাহরণ দিতে চেয়েছি।
অনেক অভিনয়শিল্পী নিয়েছেন, যাঁদের সঙ্গে আগে কখনও কাজ করেননি। তাঁদের নিয়ে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
রানা: এত এত অভিনয়শিল্পী- আমার তো মনে হয়েছিল, একটা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান চালাচ্ছি। পরিকল্পনা ছিল, কিছু নিয়ম বদলে দেব। গতানুগতিক পথে হাঁটব না। সাবিলা নূরকে নিয়ে একটা রিস্ক নিলাম। অবশ্যই সে প্রতিভাবান অভিনেত্রী। পুরো একটা গল্প সে-ই টেনে নিয়ে গেছে। সোহেল মন্ডলকে নিলাম। ওকে তাকদিরে দেখে ভালো লেগেছিল। মনে হয়েছিল, একটা ভালো চরিত্র তাঁর প্রাপ্য। নাজিবাকে নিলাম। তাঁকেও দর্শক পছন্দ করেছেন।
আপনি তো এত কাজ করেন না। বড়জোর প্রতি ঈদে একটা নাটক বানান। এবার কি বড় পরিসরে কাজের ইচ্ছে হলো?
রানা: সাতটি কাজ করতে হবে এক ঈদে, আমাকে দিয়ে তা কিভাবে সম্ভব! ধরলাম আর যা ইচ্ছে করলাম, সেটা তো পারব না। আমার এত ক্ষুধাও নেই। তবে শাহরিয়ার শাকিল ভাই (প্রযোজক) উৎসাহ দিলেন। একটা সময় আমিও চ্যালেঞ্জ নিলাম যে এমন কিছু করি যা আগে হয়নি।
গল্পগুলো নির্বাচন করেছেন কীভাবে?
রানা: এই সাতটি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমায় কোনো ভালোবাসার গল্প নেই। কোনো গানও নেই। সাধারণত যে ধরনের বিনোদন দেওয়া হয় টিভির পর্দায়, তেমন কিছু দিতে চাইনি। সম্পূর্ণ একটা গল্প ২০ মিনিটে দেখানো কিন্তু কঠিন। ৪০ মিনিটের নাটক বানানো আমাদের অভ্যাস। এখানে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমার চর্চা কম। ওই জায়গা থেকে কিছুটা চ্যালেঞ্জ তো ছিলই।
দেখুন রানা নির্মিত ‘এক ভাই চম্পা’ এর ট্রেলার:
সব গল্পের প্রতি কি সমান নজর দেওয়া সম্ভব হয়েছে?
রানা: এটা আসলে নিজের সঙ্গে নিজের যুদ্ধ। ঈদের দিনেরটা ভালো হলো। তাহলে পরদিনেরটা কী হবে? দর্শকও আগ্রহ নিয়ে থাকেন কি হবে! কিন্তু কোন একটায় নিরাশ করলে, পরবর্তী গল্পগুলো আর দেখবেই না। গল্পের ধরন কী হবে, একটা থ্রিলার করবো নাকি একটা ড্রামা করব- এসব নিয়ে প্রচুর মানসিক চাপে ছিলাম। তবে শেষপর্যন্ত সব গল্পের প্রতি সুবিচার করতে পেরেছি।
দেখুন রানা নির্মিত ‘টিকটক’ এর ট্রেলার:
শুধুই বিনোদন, নাকি বৃহৎ কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে গল্পগুলো বলতে চেয়েছেন?
রানা: রূপকধর্মী কিছু গল্প দেখাতে চেয়েছি। জানি না কয়জন বুঝেছে। ১০ জনের মধ্যে হয়তো দুই জন বুঝেছে। সেটাও আমার স্বার্থকতা। দর্শকের রুচি খানিকটা বদলে দিতে চেয়েছি এ স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমাগুলো দিয়ে। দর্শক যেটা দেখে অভ্যস্ত, সেটাই বানাতে হবে; আমি তা মনে করি না। তথাকথিত প্রেম-ভালোবাসা-হাসি-ঠাট্টার বাইরেও, আমরা যে আরও অনেক কিছু দেখাতে পারি, সেই উদাহরণ দিতে চেয়েছি।
অনেক অভিনয়শিল্পী নিয়েছেন, যাঁদের সঙ্গে আগে কখনও কাজ করেননি। তাঁদের নিয়ে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
রানা: এত এত অভিনয়শিল্পী- আমার তো মনে হয়েছিল, একটা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান চালাচ্ছি। পরিকল্পনা ছিল, কিছু নিয়ম বদলে দেব। গতানুগতিক পথে হাঁটব না। সাবিলা নূরকে নিয়ে একটা রিস্ক নিলাম। অবশ্যই সে প্রতিভাবান অভিনেত্রী। পুরো একটা গল্প সে-ই টেনে নিয়ে গেছে। সোহেল মন্ডলকে নিলাম। ওকে তাকদিরে দেখে ভালো লেগেছিল। মনে হয়েছিল, একটা ভালো চরিত্র তাঁর প্রাপ্য। নাজিবাকে নিলাম। তাঁকেও দর্শক পছন্দ করেছেন।
২০২৪ সালের মে মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান অড সিগনেচারের ভোকাল আহাসান তানভীর পিয়াল। সেই ঘটনার পর প্রায় এক বছর গান থেকে দূরে ছিল ব্যান্ডটি। গত মে মাসে ‘জগৎ মঞ্চ’ নামে একটি নতুন গান প্রকাশের মাধ্যমে আবার নতুন করে গানে ফেরে অড সিগনেচার।
৮ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ছেলেকে নিয়ে নিয়মিত হাজির হন চিত্রনায়িকা পরীমনি। তবে তাঁর মেয়েকে তেমন একটা দেখা যায় না। নেটিজেনদের অনেকের ধারণা, দত্তক নিয়েছেন বলেই কন্যাকে সবার সামনে আনতে চান না নায়িকা। অবশেষ গতকাল রোববার ফেসবুকে এক পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন পরীমনি।
৮ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আগামীকাল ৫ আগস্ট বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে মূকাভিনয়ের দল মাইম আর্ট। থাকবে জুলাইয়ের কবিতা আবৃত্তি, মুক্ত আলোচনা ও ‘রক্তে আগুন লেগেছে’ মূকনাট্যের প্রদর্শনী।
৮ ঘণ্টা আগেএক যুগ পর রানঝানা নতুনভাবে মুক্তি দিয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ইরোস ইন্টারন্যাশনাল। তবে রি-রিলিজে শেষ দৃশ্যে বদল আনা হয়েছে। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শেষ দৃশ্যে কুন্দন চরিত্রটিকে আবার জীবিত করে তোলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে