অর্ণব সান্যাল
শুরুটা দুরন্ত ছিল। একেবারে সাঁই সাঁই বেগ যাকে বলে। কিন্তু লম্বা রিলে রেসে শুধু গতি থাকলেই হয় না। হতে হয় কৌশলী ও কুশলী। তা না হলে দেখা যায়, টান টান উত্তেজনার ম্যাচে ভালো শুরুর পরও কিছু ক্ষেত্রে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি হাতছাড়া হয়ে যায়। দৌড়েও বিষয়টা তেমনই।
গভীর রাতে একটা দৌড়ের শুরু। দৌড় মানেই তো প্রতিযোগিতা। আজকালের দুনিয়ায় মূল লড়াই করতে হয় সেনাদের, কোচ বসে থাকেন আড়ালে। সেখান থেকে সুতো নাচে, নাচে পুতুল। তবে কখনো কখনো সেনাপতিকেও রথ থেকে নামতে হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। সেনাদের পা হড়কানোর ভয় থাকলে, ব্যাটন নিয়ে এগোতে হয় সেনাপতিকেই।
এমনই এক গভীর রাতেই রুহুল আমিনকে সেনাপতি হয়ে যুদ্ধ জয়ে নামতে হয়। আপাত সমাধানও হয়। কিন্তু এরপরই ঘটতে থাকে একের পর এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা, যাতে কিনা সেনাপতিকেই মুহূর্তের জন্য বনে যেতে হয় অসহায় দর্শক। তাঁর সাজানো রণক্ষেত্র তখন পাগলা হাতির দাপটে ছন্নছাড়া হওয়ার জোগাড়! কিন্তু পাগলা হাতিকে বশে আনবে কে?
ঈদের দিনে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হইচই উপহার দিয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘দৌড়’। রায়হান খানের পরিচালনায় এ সিরিজে মুখ্য চরিত্রে মূলত আছেন মোশাররফ করিম (রুহুল আমিন), ইন্তেখাব দিনার (আকমল) ও তারিক আনাম খান (হায়দার)। দৌড়ে জয়ী হওয়ার প্রতিযোগিতায় এঁরা সবাই আছেন। ৯ পর্বের সিরিজে ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে একেক চরিত্রের একেক রূপ। তাতে যেমন যখন-তখন মেজাজ হারানো ঠিকাদারের দেখা মেলে, তেমনই চূড়ান্ত বাজে ব্যবহারেও মেজাজ না হারানো একান্ত বাধ্যগত কর্মীকে পাওয়া যায়। আবার কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বের করে ফেলা সৎ পুলিশ অফিসারকে যে কোণঠাসা হয়ে থাকতে হয়, সেই বয়ানও উঠে আসে অবলীলায়। রাখঢাক ছাড়াই বড় কর্তাদের বলতে শোনা যায়, সত্য না পেলে সত্যের মুখোশধারী মিথ্যাই সই!
রুহুল আমিন নামের এক ঠিকাদারের কাজ বাগানোর প্রবল তাড়না থেকে দৌড়ের শুরু। রাজনীতিক কাম ব্যবসায়ীর মৃত্যু তাতে প্রথম অস্বস্তির জানান দেয়। তা প্রবল হয় দামি গাড়ির দিনে-দুপুরে উধাও হয়ে যাওয়ায়। আর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে উধাও হওয়া গাড়িতে পরম আকাঙ্ক্ষিত পুত্র সন্তানের অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থানের খবরে। রুহুল আমিনের অবস্থা তখন দিগ্ভ্রান্ত পথিকের মতো। রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কোনোভাবেই যেন কম্পাসে ঠিক-বেঠিকের হদিস পাচ্ছে না সে! কখনো প্রবল পরাক্রমে সব বাধা ডিঙোতে চাইছে, তো পরক্ষণেই ভেঙে পড়ছে তাসের ঘরের মতো! আর এর মধ্যেই খেলার নিয়ম পাল্টাচ্ছে অবিরত।
‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে, এক পর্বের শেষে পরবর্তী পর্বে যাওয়ার লোভ সামলানো কঠিন। কিন্তু তা করতে গিয়ে কি তালগোলও কিছুটা পাকেনি? কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্তত লজিক্যাল কনক্লুশন টানা যায়নি। হ্যাঁ, ফিকশনে সব সময় যুক্তি খুঁজতে নেই বটে। তবে সাত বছরের শিশু কতক্ষণ একটা বদ্ধ জায়গায় চেঁচামেচি না করে থাকবে, তার একটা আন্দাজ থাকা উচিত ছিল। উচিত ছিল গল্পে দেখানো সময়ের একটা বিশ্বাসযোগ্য ঘড়ি। আর কে না জানে, একটা সম্ভাবনাকে আফসোসে পরিণত করতে কিছু ছোট ছোট ভুলই যথেষ্ট।
অভিনয়ের দিক থেকে মোশাররফ করিম এই সিরিজে নিজেকে বারবার ভেঙেছেন, গড়েছেন। ঠিক ‘মহানগর’-এ যেমনটা দেখা গিয়েছিল। বরং এ সিরিজে তাঁর অভিনয় ছিল আরও গভীর। চরিত্রের মুড সুইংয়ের সঙ্গে যেভাবে তিনি তাল মিলিয়েছেন, সেটি সত্যিই বিস্ময়কর। কখনো একজন ঠিকাদার হয়ে লাভ-ক্ষতির হিসাব কষেছেন, তো কখনো হারিয়ে যাওয়া ছেলের খোঁজে হন্যে হয়ে থাকা এক পিতা হিসেবে কেঁদেছেন অসহায়ের কান্না। এ দুইয়ের কোনোটাতেই দর্শকদের অবিশ্বাসী হওয়ার সুযোগ দেননি মোশাররফ করিম।
আর তাতে যোগ্য সংগত দিয়েছেন ইন্তেখাব দিনার। পর্দায় একান্ত বাধ্যগত সর্বংসহা ‘ম্যানেজার’ চরিত্রের সার্থক রূপায়ণ ঘটিয়েছেন তিনি। আবার প্রয়োজনমতো অত্যন্ত মসৃণভাবে বদলে দিয়েছেন চরিত্রের গতিপথ। অন্যদিকে পুলিশ কর্মকর্তার চরিত্রে তারিক আনাম খান ছিলেন অনবদ্য। বড় কর্তা হিসেবে আজাদ আবুল কালাম ও একগুঁয়েমির কারণে উন্নতি না হওয়া অফিসার তারিক আনাম খানের পর্দার কথোপকথন সত্যিই উপভোগ্য।
কিন্তু… হ্যাঁ, একটা কিন্তু থেকেই গেছে। আর সে কারণেই আফসোস। কারণ চ্যাম্পিয়নের ট্রফিটা যে তুমুল দৌড়ের পরও স্পর্শ করা গেল না। চিত্রনাট্যের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজের ক্যামেরার কাজে ও ভিডিও সম্পাদনাতেও ভিন্নতা আনা জরুরি, নইলে ইউটিউবের নাটকের সঙ্গে ঠিক পার্থক্য চোখে পড়ে না। আর তারকা অভিনয়শিল্পীরা মূল চরিত্রে থাকলেও, অন্যান্য ছোট বা তথাকথিত অগুরুত্বপূর্ণ চরিত্রাভিনেতা নির্বাচনেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, লম্বা দৌড়ে সবাইকেই দৌড়াতে হয় একই গতিতে, নইলে যে বিজয়ীর মালা অন্যকেই দিয়ে দিতে হবে।
দৌড়-এর আরেক সিজনের স্পষ্ট সংকেত প্রথম সিজনে দেওয়া হয়েছে। থাকবে আরও চমক, আরও শিহরণ। আশা রাখি, ভালো শুরুর সেখানে আর ছন্দপতন হবে না। আমরা নিশ্চয়ই সত্যিকারের ট্রফি জেতা ‘দৌড়’ দেখতে পাব তখন, রুহুল আমিনের ভাষায় ‘দাঁত উড়িয়ে’ দেওয়া দৌড়!
শুরুটা দুরন্ত ছিল। একেবারে সাঁই সাঁই বেগ যাকে বলে। কিন্তু লম্বা রিলে রেসে শুধু গতি থাকলেই হয় না। হতে হয় কৌশলী ও কুশলী। তা না হলে দেখা যায়, টান টান উত্তেজনার ম্যাচে ভালো শুরুর পরও কিছু ক্ষেত্রে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি হাতছাড়া হয়ে যায়। দৌড়েও বিষয়টা তেমনই।
গভীর রাতে একটা দৌড়ের শুরু। দৌড় মানেই তো প্রতিযোগিতা। আজকালের দুনিয়ায় মূল লড়াই করতে হয় সেনাদের, কোচ বসে থাকেন আড়ালে। সেখান থেকে সুতো নাচে, নাচে পুতুল। তবে কখনো কখনো সেনাপতিকেও রথ থেকে নামতে হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। সেনাদের পা হড়কানোর ভয় থাকলে, ব্যাটন নিয়ে এগোতে হয় সেনাপতিকেই।
এমনই এক গভীর রাতেই রুহুল আমিনকে সেনাপতি হয়ে যুদ্ধ জয়ে নামতে হয়। আপাত সমাধানও হয়। কিন্তু এরপরই ঘটতে থাকে একের পর এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা, যাতে কিনা সেনাপতিকেই মুহূর্তের জন্য বনে যেতে হয় অসহায় দর্শক। তাঁর সাজানো রণক্ষেত্র তখন পাগলা হাতির দাপটে ছন্নছাড়া হওয়ার জোগাড়! কিন্তু পাগলা হাতিকে বশে আনবে কে?
ঈদের দিনে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হইচই উপহার দিয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘দৌড়’। রায়হান খানের পরিচালনায় এ সিরিজে মুখ্য চরিত্রে মূলত আছেন মোশাররফ করিম (রুহুল আমিন), ইন্তেখাব দিনার (আকমল) ও তারিক আনাম খান (হায়দার)। দৌড়ে জয়ী হওয়ার প্রতিযোগিতায় এঁরা সবাই আছেন। ৯ পর্বের সিরিজে ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে একেক চরিত্রের একেক রূপ। তাতে যেমন যখন-তখন মেজাজ হারানো ঠিকাদারের দেখা মেলে, তেমনই চূড়ান্ত বাজে ব্যবহারেও মেজাজ না হারানো একান্ত বাধ্যগত কর্মীকে পাওয়া যায়। আবার কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বের করে ফেলা সৎ পুলিশ অফিসারকে যে কোণঠাসা হয়ে থাকতে হয়, সেই বয়ানও উঠে আসে অবলীলায়। রাখঢাক ছাড়াই বড় কর্তাদের বলতে শোনা যায়, সত্য না পেলে সত্যের মুখোশধারী মিথ্যাই সই!
রুহুল আমিন নামের এক ঠিকাদারের কাজ বাগানোর প্রবল তাড়না থেকে দৌড়ের শুরু। রাজনীতিক কাম ব্যবসায়ীর মৃত্যু তাতে প্রথম অস্বস্তির জানান দেয়। তা প্রবল হয় দামি গাড়ির দিনে-দুপুরে উধাও হয়ে যাওয়ায়। আর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে উধাও হওয়া গাড়িতে পরম আকাঙ্ক্ষিত পুত্র সন্তানের অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থানের খবরে। রুহুল আমিনের অবস্থা তখন দিগ্ভ্রান্ত পথিকের মতো। রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কোনোভাবেই যেন কম্পাসে ঠিক-বেঠিকের হদিস পাচ্ছে না সে! কখনো প্রবল পরাক্রমে সব বাধা ডিঙোতে চাইছে, তো পরক্ষণেই ভেঙে পড়ছে তাসের ঘরের মতো! আর এর মধ্যেই খেলার নিয়ম পাল্টাচ্ছে অবিরত।
‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে, এক পর্বের শেষে পরবর্তী পর্বে যাওয়ার লোভ সামলানো কঠিন। কিন্তু তা করতে গিয়ে কি তালগোলও কিছুটা পাকেনি? কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্তত লজিক্যাল কনক্লুশন টানা যায়নি। হ্যাঁ, ফিকশনে সব সময় যুক্তি খুঁজতে নেই বটে। তবে সাত বছরের শিশু কতক্ষণ একটা বদ্ধ জায়গায় চেঁচামেচি না করে থাকবে, তার একটা আন্দাজ থাকা উচিত ছিল। উচিত ছিল গল্পে দেখানো সময়ের একটা বিশ্বাসযোগ্য ঘড়ি। আর কে না জানে, একটা সম্ভাবনাকে আফসোসে পরিণত করতে কিছু ছোট ছোট ভুলই যথেষ্ট।
অভিনয়ের দিক থেকে মোশাররফ করিম এই সিরিজে নিজেকে বারবার ভেঙেছেন, গড়েছেন। ঠিক ‘মহানগর’-এ যেমনটা দেখা গিয়েছিল। বরং এ সিরিজে তাঁর অভিনয় ছিল আরও গভীর। চরিত্রের মুড সুইংয়ের সঙ্গে যেভাবে তিনি তাল মিলিয়েছেন, সেটি সত্যিই বিস্ময়কর। কখনো একজন ঠিকাদার হয়ে লাভ-ক্ষতির হিসাব কষেছেন, তো কখনো হারিয়ে যাওয়া ছেলের খোঁজে হন্যে হয়ে থাকা এক পিতা হিসেবে কেঁদেছেন অসহায়ের কান্না। এ দুইয়ের কোনোটাতেই দর্শকদের অবিশ্বাসী হওয়ার সুযোগ দেননি মোশাররফ করিম।
আর তাতে যোগ্য সংগত দিয়েছেন ইন্তেখাব দিনার। পর্দায় একান্ত বাধ্যগত সর্বংসহা ‘ম্যানেজার’ চরিত্রের সার্থক রূপায়ণ ঘটিয়েছেন তিনি। আবার প্রয়োজনমতো অত্যন্ত মসৃণভাবে বদলে দিয়েছেন চরিত্রের গতিপথ। অন্যদিকে পুলিশ কর্মকর্তার চরিত্রে তারিক আনাম খান ছিলেন অনবদ্য। বড় কর্তা হিসেবে আজাদ আবুল কালাম ও একগুঁয়েমির কারণে উন্নতি না হওয়া অফিসার তারিক আনাম খানের পর্দার কথোপকথন সত্যিই উপভোগ্য।
কিন্তু… হ্যাঁ, একটা কিন্তু থেকেই গেছে। আর সে কারণেই আফসোস। কারণ চ্যাম্পিয়নের ট্রফিটা যে তুমুল দৌড়ের পরও স্পর্শ করা গেল না। চিত্রনাট্যের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজের ক্যামেরার কাজে ও ভিডিও সম্পাদনাতেও ভিন্নতা আনা জরুরি, নইলে ইউটিউবের নাটকের সঙ্গে ঠিক পার্থক্য চোখে পড়ে না। আর তারকা অভিনয়শিল্পীরা মূল চরিত্রে থাকলেও, অন্যান্য ছোট বা তথাকথিত অগুরুত্বপূর্ণ চরিত্রাভিনেতা নির্বাচনেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, লম্বা দৌড়ে সবাইকেই দৌড়াতে হয় একই গতিতে, নইলে যে বিজয়ীর মালা অন্যকেই দিয়ে দিতে হবে।
দৌড়-এর আরেক সিজনের স্পষ্ট সংকেত প্রথম সিজনে দেওয়া হয়েছে। থাকবে আরও চমক, আরও শিহরণ। আশা রাখি, ভালো শুরুর সেখানে আর ছন্দপতন হবে না। আমরা নিশ্চয়ই সত্যিকারের ট্রফি জেতা ‘দৌড়’ দেখতে পাব তখন, রুহুল আমিনের ভাষায় ‘দাঁত উড়িয়ে’ দেওয়া দৌড়!
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
২ ঘণ্টা আগে