দেশের জনপ্রিয় বাবা-ছেলে জুটি ফেরদৌস ওয়াহিদ ও হাবিব ওয়াহিদকে অনেকবার দেখা গেছে এক মঞ্চে। বেশ কয়েকটি অ্যালবামেও দুজন কাজ করেছেন একত্রে। এবারই প্রথম তাঁরা মঞ্চে পারফর্ম করলেন তিন প্রজন্ম নিয়ে। হাবিব ওয়াহিদের ছেলে এগারো বছর বয়সী আলিম ওয়াহিদকে নিয়ে এদিন মঞ্চে পারফর্ম করেন হাবিব, আর সেখানে যুক্ত হন আলিমের দাদা সংগীতশিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ।
আজ এক ফেসবুক পোস্টে সেই অনুষ্ঠানের ভিডিও শেয়ার করে হাবিব লিখেছেন, ‘আলিমের স্কুলের ৫০ বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে আমি, আলিম এবং ওর দাদা একসঙ্গে একই স্টেজে প্রথমবারের মতো পারফর্ম করি। কখনো কল্পনা করিনি জীবনে এমন কোনো মুহূর্তের অভিজ্ঞতা হবে! সবই মহান স্রষ্টার ইচ্ছা।’
ভিডিওতে হাবিবের সঙ্গে ড্রামস বাজাতে দেখা যায় আলিমকে। এরপরই হাবিব মঞ্চে ডেকে নেন ফেরদৌস ওয়াহিদকে। বিষয়টি নিয়ে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন হাবিব। আজকের পত্রিকাকে হাবিব বলেন, ‘আসলে এই অনুভূতি প্রকাশের ভাষা আমি জানি না। তবে এতটুকু বলতে পারি, নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী মনে হচ্ছে, সংবাদপত্রে যেমন করে পৃথিবীর সেরা ধনীদের ছবি ছাপানো হয় তেমন অনুভূতি হচ্ছে আমার। আমার পক্ষে এটা আর প্রকাশের ভাষা নেই।’
আলিম কার দ্বারা অনুপ্রাণিত, এমন প্রশ্নে হাবিব বলেন, ‘আসলে ওর মাঝে যা দেখছেন, তা ন্যাচারাল। ও তো শিখছে, তবে যা দেখছেন সবই স্রষ্টাপ্রদত্ত। যেভাবে আমার শুরু হয়েছিল। আমাকে কেউ কিন্তু শেখায়নি। আমিও ছোট সময়ে ড্রামসের প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু আমার বাবা তো আর ড্রামস বাজাতেন না। তবে তিনি আমাকে সেই পরিবেশটা দিয়েছিলেন। আলিমের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। ওকে আমি আমার প্রতিটি শোতে নিয়ে যাই। আমি নিজে কি-বোর্ড বাজাই আর গান করি, কিন্তু সেখানে আমি ওকে ছেড়ে দিয়েছি। বলেছি, ওটা তোমার খেলার মাঠ, তুমি পছন্দ করে নাও, তুমি কী করতে চাও। ন্যাচারালি ওকে ড্রামস টেনেছে বলে তা বেছে নিয়েছে। সামনে যদি অন্য কিছু টানে, তবে সেটা বেছে নেবে, সেটা সময়ের ব্যাপার।’
নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে আপ্লুত ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, জীবনে কিছু মুহূর্ত আসে, যা কল্পনা করা যায় না। সেগুলো পরিকল্পনা করে আসে না, তা ঘটে যায়। আমাদের গতকালকের ঘটনাটি ঠিক তাই ঘটল। দাদা, বাবা আর নাতি, একজন দেশের সংগীতে প্রতিষ্ঠিত ছিল, একজন প্রতিষ্ঠিত ও রমরমা, আরেকজন ভবিষ্যতের হাতছানি। জানি আলিম পারফর্ম করে, কিন্তু এগারো বছরের এই বাচ্চা যে এমন পারফর্ম করবে, তা ধারণায় ছিল না। সব মিলিয়ে আমি আবেগাপ্লুত।’
দেশের জনপ্রিয় বাবা-ছেলে জুটি ফেরদৌস ওয়াহিদ ও হাবিব ওয়াহিদকে অনেকবার দেখা গেছে এক মঞ্চে। বেশ কয়েকটি অ্যালবামেও দুজন কাজ করেছেন একত্রে। এবারই প্রথম তাঁরা মঞ্চে পারফর্ম করলেন তিন প্রজন্ম নিয়ে। হাবিব ওয়াহিদের ছেলে এগারো বছর বয়সী আলিম ওয়াহিদকে নিয়ে এদিন মঞ্চে পারফর্ম করেন হাবিব, আর সেখানে যুক্ত হন আলিমের দাদা সংগীতশিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ।
আজ এক ফেসবুক পোস্টে সেই অনুষ্ঠানের ভিডিও শেয়ার করে হাবিব লিখেছেন, ‘আলিমের স্কুলের ৫০ বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে আমি, আলিম এবং ওর দাদা একসঙ্গে একই স্টেজে প্রথমবারের মতো পারফর্ম করি। কখনো কল্পনা করিনি জীবনে এমন কোনো মুহূর্তের অভিজ্ঞতা হবে! সবই মহান স্রষ্টার ইচ্ছা।’
ভিডিওতে হাবিবের সঙ্গে ড্রামস বাজাতে দেখা যায় আলিমকে। এরপরই হাবিব মঞ্চে ডেকে নেন ফেরদৌস ওয়াহিদকে। বিষয়টি নিয়ে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন হাবিব। আজকের পত্রিকাকে হাবিব বলেন, ‘আসলে এই অনুভূতি প্রকাশের ভাষা আমি জানি না। তবে এতটুকু বলতে পারি, নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী মনে হচ্ছে, সংবাদপত্রে যেমন করে পৃথিবীর সেরা ধনীদের ছবি ছাপানো হয় তেমন অনুভূতি হচ্ছে আমার। আমার পক্ষে এটা আর প্রকাশের ভাষা নেই।’
আলিম কার দ্বারা অনুপ্রাণিত, এমন প্রশ্নে হাবিব বলেন, ‘আসলে ওর মাঝে যা দেখছেন, তা ন্যাচারাল। ও তো শিখছে, তবে যা দেখছেন সবই স্রষ্টাপ্রদত্ত। যেভাবে আমার শুরু হয়েছিল। আমাকে কেউ কিন্তু শেখায়নি। আমিও ছোট সময়ে ড্রামসের প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু আমার বাবা তো আর ড্রামস বাজাতেন না। তবে তিনি আমাকে সেই পরিবেশটা দিয়েছিলেন। আলিমের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। ওকে আমি আমার প্রতিটি শোতে নিয়ে যাই। আমি নিজে কি-বোর্ড বাজাই আর গান করি, কিন্তু সেখানে আমি ওকে ছেড়ে দিয়েছি। বলেছি, ওটা তোমার খেলার মাঠ, তুমি পছন্দ করে নাও, তুমি কী করতে চাও। ন্যাচারালি ওকে ড্রামস টেনেছে বলে তা বেছে নিয়েছে। সামনে যদি অন্য কিছু টানে, তবে সেটা বেছে নেবে, সেটা সময়ের ব্যাপার।’
নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে আপ্লুত ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, জীবনে কিছু মুহূর্ত আসে, যা কল্পনা করা যায় না। সেগুলো পরিকল্পনা করে আসে না, তা ঘটে যায়। আমাদের গতকালকের ঘটনাটি ঠিক তাই ঘটল। দাদা, বাবা আর নাতি, একজন দেশের সংগীতে প্রতিষ্ঠিত ছিল, একজন প্রতিষ্ঠিত ও রমরমা, আরেকজন ভবিষ্যতের হাতছানি। জানি আলিম পারফর্ম করে, কিন্তু এগারো বছরের এই বাচ্চা যে এমন পারফর্ম করবে, তা ধারণায় ছিল না। সব মিলিয়ে আমি আবেগাপ্লুত।’
গত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
২ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ‘এলএ ডাইভারসিটি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’-এ জোড়া পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আ থিং অ্যাবাউট কাশেম’। এ সিনেমায় দুর্দান্ত অভিনয় করে সেরা অভিনয়শিল্পীর পুরস্কার জিতেছেন ইন্তেখাব দিনার। পাশাপাশি সেরা পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন বিজন ইমতিয়াজ।
১২ ঘণ্টা আগে