নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৃষ্টি উপেক্ষা করেই শিরোনামহীন-এর গান ‘কাণ্ডারী হুঁশিয়ার’ দিয়ে শুরু হয় ‘নজরুল রক কনসার্ট’। বৃষ্টির মধ্যেই অংশ নেন দর্শক-শ্রোতারা। বিকেল ৫টার দিকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তার সূচনা হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে।
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে গ্রাফিতি থেকে তরুণদের মুখে প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। জাতীয় কবির কবিতা, গান হয়ে ওঠে প্রতিবাদের ভাষা। তাই বিদ্রোহ কবির দ্রোহ ও জাগরণের ১০টি গান নতুন আঙ্গিকে তরুণদের সামনে উপস্থাপনের জন্য একটি অ্যালবাম তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। অ্যালবামের প্রকাশনা উপলক্ষেই ‘নজরুল রক কনসার্ট ২০২৫’–এর আয়োজন।
আজ শনিবার (৩১ মে) বিকেল ৫টায় কনসার্ট শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অঝোর ধারায় বৃষ্টি নামে বিকেলজুড়ে। তবু হাল ছাড়েননি আয়োজকেরা।
বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ইভেন্ট ম্যানেজার আমরান আজকের পত্রিকাকে জানান, সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত তাঁরা অপেক্ষা করবেন। আবহাওয়া ভালো হলে কনসার্ট শুরু হবে। অবশেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শুরু হয় কাঙ্ক্ষিত গানের আয়োজন।
অ্যালবামে রয়েছে ১০টি গান। গানগুলোতে অংশ নিয়েছে দেশের নামকরা ১০টি ব্যান্ড। শুধু গান দিয়েই সাজানো ছিল না কনসার্ট; একটি ব্যান্ড গান পরিবেশনের পরে অন্য ব্যান্ড মঞ্চে ওঠার মাঝে চলে নজরুলের কবিতার আবৃত্তি।
শিরোনামহীনের গান পরিবেশনের পরে আবৃত্তি করা হয় নজরুলের বিখ্যাত কবিতা ‘আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে’। এরপরে মঞ্চে আসে ব্যান্ড ব্ল্যাক। তারা পরিবেশন করে ‘পরদেশী মেঘ’, ‘জাগো নারী জাগো বহ্নিশিখা’।
মঞ্চে এফ মাইনর পরিবেশন করে ‘জয় হোক’, মিজান অ্যান্ড ব্রাদার্স পরিবেশন করে ‘মোরা ঝঞ্ঝার মত উদ্দাম’, দলছুট গেয়ে শোনায় ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’, ‘মেঘের ডমরু ঘন বাজে’, ওয়ারফেজ পরিবেশন করে ‘উচাটন মন ঘরে রয় না’, ‘কারার ঐ লৌহ-কবাট’, রেবেল গেয়ে শোনায় ‘রুম ঝুম রুম ঝুম কে বাজায়’, ‘বাজিছে দামামা বাঁধরে আমামা’, ‘চল চল চল’, ডিফরেন্ট টাচ পরিবেশন করে ‘ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি’, ‘একি অপরূপ রূপে মা তোমার’, আর্ক উপস্থাপন করে ‘ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ’ এবং সোলস-এর পরিবেশনা ‘এই শিকল-পরা ছল্’ দিয়ে শেষ হয় কনসার্ট। ‘মোরা ঝঞ্ঝার মত উদ্দাম’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রাত প্রায় ১১টা পর্যন্ত তারুণ্যের উন্মাদনায় মুখর হয়ে ছিল মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ।
নজরুলের গানের এই অ্যালবাম আনছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ইনস্টিটিউট, সহযোগিতায় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক লতিফুল ইসলাম শিবলী জানিয়েছেন, অ্যালবামটি করার উদ্দেশ্য হলো, ভবিষ্যতে এসব গান যদি কোনো ব্যান্ড কাভার করতে চায়, তাহলে গানগুলো রেফারেন্স হিসেবে কাজ করবে। কারণ, প্রতিটি গান সঠিকভাবে করা হচ্ছে। বাণী থেকে শুরু করে প্রতিটি জিনিস ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। আর পুরো প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক নজরুলসংগীতশিল্পী ইয়াকুব আলী খান। অ্যালবামটির প্রতিটি গান ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইট, ইউটিউব ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলোতে প্রকাশ করা হবে।
বৃষ্টি উপেক্ষা করেই শিরোনামহীন-এর গান ‘কাণ্ডারী হুঁশিয়ার’ দিয়ে শুরু হয় ‘নজরুল রক কনসার্ট’। বৃষ্টির মধ্যেই অংশ নেন দর্শক-শ্রোতারা। বিকেল ৫টার দিকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তার সূচনা হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে।
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে গ্রাফিতি থেকে তরুণদের মুখে প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। জাতীয় কবির কবিতা, গান হয়ে ওঠে প্রতিবাদের ভাষা। তাই বিদ্রোহ কবির দ্রোহ ও জাগরণের ১০টি গান নতুন আঙ্গিকে তরুণদের সামনে উপস্থাপনের জন্য একটি অ্যালবাম তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। অ্যালবামের প্রকাশনা উপলক্ষেই ‘নজরুল রক কনসার্ট ২০২৫’–এর আয়োজন।
আজ শনিবার (৩১ মে) বিকেল ৫টায় কনসার্ট শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অঝোর ধারায় বৃষ্টি নামে বিকেলজুড়ে। তবু হাল ছাড়েননি আয়োজকেরা।
বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ইভেন্ট ম্যানেজার আমরান আজকের পত্রিকাকে জানান, সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত তাঁরা অপেক্ষা করবেন। আবহাওয়া ভালো হলে কনসার্ট শুরু হবে। অবশেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শুরু হয় কাঙ্ক্ষিত গানের আয়োজন।
অ্যালবামে রয়েছে ১০টি গান। গানগুলোতে অংশ নিয়েছে দেশের নামকরা ১০টি ব্যান্ড। শুধু গান দিয়েই সাজানো ছিল না কনসার্ট; একটি ব্যান্ড গান পরিবেশনের পরে অন্য ব্যান্ড মঞ্চে ওঠার মাঝে চলে নজরুলের কবিতার আবৃত্তি।
শিরোনামহীনের গান পরিবেশনের পরে আবৃত্তি করা হয় নজরুলের বিখ্যাত কবিতা ‘আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে’। এরপরে মঞ্চে আসে ব্যান্ড ব্ল্যাক। তারা পরিবেশন করে ‘পরদেশী মেঘ’, ‘জাগো নারী জাগো বহ্নিশিখা’।
মঞ্চে এফ মাইনর পরিবেশন করে ‘জয় হোক’, মিজান অ্যান্ড ব্রাদার্স পরিবেশন করে ‘মোরা ঝঞ্ঝার মত উদ্দাম’, দলছুট গেয়ে শোনায় ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’, ‘মেঘের ডমরু ঘন বাজে’, ওয়ারফেজ পরিবেশন করে ‘উচাটন মন ঘরে রয় না’, ‘কারার ঐ লৌহ-কবাট’, রেবেল গেয়ে শোনায় ‘রুম ঝুম রুম ঝুম কে বাজায়’, ‘বাজিছে দামামা বাঁধরে আমামা’, ‘চল চল চল’, ডিফরেন্ট টাচ পরিবেশন করে ‘ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি’, ‘একি অপরূপ রূপে মা তোমার’, আর্ক উপস্থাপন করে ‘ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ’ এবং সোলস-এর পরিবেশনা ‘এই শিকল-পরা ছল্’ দিয়ে শেষ হয় কনসার্ট। ‘মোরা ঝঞ্ঝার মত উদ্দাম’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রাত প্রায় ১১টা পর্যন্ত তারুণ্যের উন্মাদনায় মুখর হয়ে ছিল মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ।
নজরুলের গানের এই অ্যালবাম আনছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ইনস্টিটিউট, সহযোগিতায় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক লতিফুল ইসলাম শিবলী জানিয়েছেন, অ্যালবামটি করার উদ্দেশ্য হলো, ভবিষ্যতে এসব গান যদি কোনো ব্যান্ড কাভার করতে চায়, তাহলে গানগুলো রেফারেন্স হিসেবে কাজ করবে। কারণ, প্রতিটি গান সঠিকভাবে করা হচ্ছে। বাণী থেকে শুরু করে প্রতিটি জিনিস ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। আর পুরো প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক নজরুলসংগীতশিল্পী ইয়াকুব আলী খান। অ্যালবামটির প্রতিটি গান ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইট, ইউটিউব ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলোতে প্রকাশ করা হবে।
এই সাফল্যের আনন্দ কিছুটা হলেও মলিন করে দিয়েছে নকলের অভিযোগ। অনেকে অভিযোগ করছে, ২০০৪ সালের কোরিয়ান সিনেমা ‘আ মোমেন্ট টু রিমেম্বার’-এর গল্প চুরি করে তৈরি হয়েছে সাইয়ারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে চলছে কাটাছেঁড়া।
৮ ঘণ্টা আগেইদানীং হাঁটুর সমস্যায় ভুগছেন নিশো। এখন স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছেন যদিও, কিন্তু এ অবস্থায় শুটিংয়ে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। সুড়ঙ্গ ২ সিনেমার শুটিং শুরুর আগে তাই নিশোকে যেতে হবে ছুরি-কাঁচির নিচে। করাতে হবে হাঁটুর অস্ত্রোপচার।
৮ ঘণ্টা আগেগত কোরবানির ঈদে টিভিতে প্রচার হয়েছিল ইমরাউল রাফাত পরিচালিত নাটক ‘বকুল ফুল’। এতে একজন মানসিক রোগীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন সামিরা খান মাহি। নাটকটি গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশের পর আবার আলোচনায় তিনি। প্রশংসিত হচ্ছে মাহির অভিনয় ও লুক। বকুল ফুল নাটকসহ অন্যান্য বিষয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব...
২১ ঘণ্টা আগেসেই আশির দশকের শুরুতে পরিচালনা শুরু জেমস ক্যামেরনের। বানিয়েছেন ‘টার্মিনেটর’, ‘এলিয়েনস’, ‘টাইটানিক’সহ অনেক আলোচিত সিনেমা। তবে দেড় যুগ ধরে এই জনপ্রিয় নির্মাতা আটকে আছেন একই বিষয়ে। ২০০৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘অ্যাভাটার’, তার পর থেকে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে ভাবেননি।
১ দিন আগে