বিনোদন ডেস্ক
প্রায় এক দশক ধরে রেকর্ডটি অ্যাডেলের দখলে ছিল। অ্যাডেলের ‘টোয়েন্টি ফাইভ’ অ্যালবামটি প্রথম সপ্তাহে সর্বোচ্চ বিক্রি হওয়া অ্যালবামের রেকর্ড গড়েছিল। ২০১৫ সালের নভেম্বরে প্রকাশ পাওয়া টোয়েন্টি ফাইভ অ্যালবামটি ওই বছর ১ কোটি ৭০ লাখের বেশি কপি বিক্রি হয়েছিল। প্রথম সপ্তাহেই বিক্রি হয় ৩৪ লাখের বেশি কপি।
গত ১০ বছরে অনেক শিল্পীই এ রেকর্ডের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারলেও অ্যাডেলেকে টপকাতে পারেননি। অবশেষে অ্যাডেলের রেকর্ডটি ভাঙলেন টেইলর সুইফট। ৩ অক্টোবর প্রকাশ পেয়েছে সুইফটের ১২তম অ্যালবাম ‘দ্য লাইফ অব আ শোগার্ল’। সংগীতবিষয়ক ম্যাগাজিন বিলবোর্ড জানিয়েছে, অ্যাডেলের রেকর্ড ভাঙতে এক সপ্তাহও লাগেনি টেইলর সুইফটের। মাত্র পাঁচ দিনে ফিজিক্যাল এবং স্ট্রিমিং মিলিয়ে দ্য লাইফ অব আ শোগার্ল অ্যালবামটি বিক্রি হয়েছে ৩৫ লাখের বেশি কপি।
এক সপ্তাহ পূর্ণ হতে আরও দুই দিন বাকি। যেভাবে অ্যালবামটি নিয়ে উন্মাদনা বাড়ছে, তাতে সংখ্যাটি আরও বাড়বে। এর আগে ২০২৪ সালে প্রকাশিত সুইফটের ‘দ্য টর্চারড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ অ্যালবামটি এক সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ২৫ লাখ কপি। সে হিসাবে বলাই যায়, আগেরটির চেয়ে সুইফটের সাম্প্রতিক অ্যালবামটি শ্রোতাদের বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।
তবে শুধু প্রশংসা নয়, দ্য লাইফ অব আ শোগার্ল নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে সমালোচকদের কাছ থেকে। সমালোচনা নিয়েও কথা বলেছেন টেইলর সুইফট। তিনি বলেন, ‘যেকোনো ধরনের আলোচনাকে আমি স্বাগত জানাই। শিল্প সম্পর্কে যেকোনো ধরনের গঠনমূলক সমালোচনা যাঁরা করেন, তাঁদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে।’ সঙ্গে তিনি এটাও মনে করিয়ে দেন, সব গানের প্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিক আসে না। এমনও হয়েছে, তাঁর অনেক গান আগে অনেকের ভালো লাগত না, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
টেইলর সুইফট বলেন, ‘অনেক ভক্তকে বলতে শুনেছি, আমার “রেপুটেশন” অ্যালবাম তখন তাঁদের পছন্দ হয়নি। তবে এখন সেটাই তাঁদের সবচেয়ে পছন্দের অ্যালবাম। অথবা একসময় “ফেয়ারলেস” বেশি শুনলেও এখন “এভারমোর” বেশি পছন্দ করেন। গান তৈরির সময় এসবের দিকে আমার খেয়াল থাকে। আমি জানি, আমি কী তৈরি করেছি।’
প্রায় এক দশক ধরে রেকর্ডটি অ্যাডেলের দখলে ছিল। অ্যাডেলের ‘টোয়েন্টি ফাইভ’ অ্যালবামটি প্রথম সপ্তাহে সর্বোচ্চ বিক্রি হওয়া অ্যালবামের রেকর্ড গড়েছিল। ২০১৫ সালের নভেম্বরে প্রকাশ পাওয়া টোয়েন্টি ফাইভ অ্যালবামটি ওই বছর ১ কোটি ৭০ লাখের বেশি কপি বিক্রি হয়েছিল। প্রথম সপ্তাহেই বিক্রি হয় ৩৪ লাখের বেশি কপি।
গত ১০ বছরে অনেক শিল্পীই এ রেকর্ডের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারলেও অ্যাডেলেকে টপকাতে পারেননি। অবশেষে অ্যাডেলের রেকর্ডটি ভাঙলেন টেইলর সুইফট। ৩ অক্টোবর প্রকাশ পেয়েছে সুইফটের ১২তম অ্যালবাম ‘দ্য লাইফ অব আ শোগার্ল’। সংগীতবিষয়ক ম্যাগাজিন বিলবোর্ড জানিয়েছে, অ্যাডেলের রেকর্ড ভাঙতে এক সপ্তাহও লাগেনি টেইলর সুইফটের। মাত্র পাঁচ দিনে ফিজিক্যাল এবং স্ট্রিমিং মিলিয়ে দ্য লাইফ অব আ শোগার্ল অ্যালবামটি বিক্রি হয়েছে ৩৫ লাখের বেশি কপি।
এক সপ্তাহ পূর্ণ হতে আরও দুই দিন বাকি। যেভাবে অ্যালবামটি নিয়ে উন্মাদনা বাড়ছে, তাতে সংখ্যাটি আরও বাড়বে। এর আগে ২০২৪ সালে প্রকাশিত সুইফটের ‘দ্য টর্চারড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ অ্যালবামটি এক সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ২৫ লাখ কপি। সে হিসাবে বলাই যায়, আগেরটির চেয়ে সুইফটের সাম্প্রতিক অ্যালবামটি শ্রোতাদের বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।
তবে শুধু প্রশংসা নয়, দ্য লাইফ অব আ শোগার্ল নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে সমালোচকদের কাছ থেকে। সমালোচনা নিয়েও কথা বলেছেন টেইলর সুইফট। তিনি বলেন, ‘যেকোনো ধরনের আলোচনাকে আমি স্বাগত জানাই। শিল্প সম্পর্কে যেকোনো ধরনের গঠনমূলক সমালোচনা যাঁরা করেন, তাঁদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে।’ সঙ্গে তিনি এটাও মনে করিয়ে দেন, সব গানের প্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিক আসে না। এমনও হয়েছে, তাঁর অনেক গান আগে অনেকের ভালো লাগত না, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
টেইলর সুইফট বলেন, ‘অনেক ভক্তকে বলতে শুনেছি, আমার “রেপুটেশন” অ্যালবাম তখন তাঁদের পছন্দ হয়নি। তবে এখন সেটাই তাঁদের সবচেয়ে পছন্দের অ্যালবাম। অথবা একসময় “ফেয়ারলেস” বেশি শুনলেও এখন “এভারমোর” বেশি পছন্দ করেন। গান তৈরির সময় এসবের দিকে আমার খেয়াল থাকে। আমি জানি, আমি কী তৈরি করেছি।’
দেশপ্রেমের গল্পে শাকিব খানকে নিয়ে নির্মাতা সাকিব ফাহাদ বানাচ্ছেন ‘সোলজার’ নামের সিনেমা। গত এক মাস ধরে শোনা যাচ্ছিল, এই সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে ছোট পর্দার অভিনেত্রী তানজিন তিশার। সঙ্গে থাকবেন আরেক নায়িকা জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আসার বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা মীর। গতকাল বুধবার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে বাংলাদেশে আসার খবর জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘হাই বাংলাদেশ, শিগগিরই দেখা হবে।’
১৮ ঘণ্টা আগেদেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে আনোয়ার সিরাজী পরিচালিত ‘অন্ধকারে আলো’। আসমান জমিন প্রোডাকশনের ব্যানারে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন মীর লিয়াকত আলী। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাকিব শিকদার, মুসকান ইসলাম, তিথি চৌধুরী, রেবেকে রউফ, জ্যাকি আলমগীর প্রমুখ।
১৯ ঘণ্টা আগে