বিনোদন প্রতিবেদক
ঢাকা: আমার স্ত্রী তানিয়া বৈমানিক, সেটা হয়তো অনেকেই জানেন। এই করোনার সময়েও ওকে ফ্লাই করতে হয়। তার জন্য আমরা একটা নিয়মও মেনে চলি। আমরা থাকি ডিওএইচএসে। আমাদের গুলশানের ফ্ল্যাটে এসে তানিয়া কোয়ারেন্টাইনে থাকে। আমাদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব হয়, কিন্তু মানসিক দূরত্ব নয়। তানিয়া যত দিন বাসায় থাকে না, আমি ও আমার বাচ্চারা অনেকটাই স্বাধীন। কারণ বাসার বস তো সে, তার নিয়ম-কানুন মানতেই হয় আমাদের। আমাদের জন্য তানিয়ার দূরে থাকাটা অবশ্য নতুন কিছু না। তানিয়া ফ্লাইটে চলে গেলে বাচ্চারা আমার সঙ্গে থাকে। আবার আমি শুটিংয়ে চলে গেলে ওর মা ওদের সঙ্গে থাকে। দুজন এভাবেই ওদের বড় করছি। এই করোনার সময় যেটা হয়, সাধারণত ঘরের বাইরে খুব বেশি যাওয়া হয় না। তানিয়ার ফ্ল্যাইট থাকলে তো আরও না। বলতে গেলে ২৪ ঘণ্টাই মেয়েদের দেখভালের সময় পেয়েছি।
সকালে উঠেই ছোট মেয়ে নামিরার দাঁত ব্রাশ করাতে হয়। তারপর সকালের নাশতা। দুই মেয়েই নাশতা বানাতে আমাকে হেল্প করে। নাশতা শেষে ওদের হোমওয়ার্ক করাই। অনলাইনে ক্লাস চলছে ওদের। সেই নোটগুলো নিয়ে ওদের সাহায্য করার চেষ্টা করতে হয়। নামিরা তৃতীয় শ্রেণিতে আর নুযহাত পড়ছে অস্টম শ্রেণিতে, দুজনেই সানবিম স্কুলে। স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে আমি কৃতজ্ঞ, ওদের বেশ আত্মনির্ভরশীল করে তুলেছে। নিজেদের কাজ ওরা নিজেরাই করতে পারে। এর মধ্যেই দুপুর হয়ে যায়। দুজনকে আমি টাইম করে দিয়েছি কে কতক্ষণ টিভি দেখবে, কে কতক্ষণ নেটফ্লিক্স দেখতে পারবে। প্রায় সময়ই দুই মেয়ের সাহায্যে দুপুরের রান্নাও নিজেই করি। দুপুরের খাবারের পর হয়তো একটু ভাতঘুম। বিকেলে উঠে একসঙ্গে লুডুসহ আরও কিছু খেলা খেলি। ইউটিউব দেখে বাবা-মেয়ে মিলে ড্যান্স প্র্যাকটিস করি। সন্ধ্যার পর নিজেকে কিছুটা সময় দিতে হয়। আমার হাতে যে কাজগুলো জমে সেগুলো করি। শেষ করে ওদের ইসলামি জ্ঞান দেওয়ার চেষ্টা করতাম। ওরা নামাজ পড়তে পারে। রাতে একসঙ্গে কোনো একটা হাসির বা রহস্য সিনেমা দেখি।
সময়মতো গোসলের তাড়া দেওয়া, গোসলের পর ওদের চুল শুকাতে হয়। এগুলো কীভাবে করতে হয় তা আমি বেশ ভালোভাবেই জানি। বড় মেয়ে নুযহাত বেশ ভালো রান্নাও শিখে গেছে। আমরা পিৎজা, পাস্তাসহ নানা আইটেমের খাবার তৈরির চেষ্টা করি। এটাই আমাদের সংসার।
ঢাকা: আমার স্ত্রী তানিয়া বৈমানিক, সেটা হয়তো অনেকেই জানেন। এই করোনার সময়েও ওকে ফ্লাই করতে হয়। তার জন্য আমরা একটা নিয়মও মেনে চলি। আমরা থাকি ডিওএইচএসে। আমাদের গুলশানের ফ্ল্যাটে এসে তানিয়া কোয়ারেন্টাইনে থাকে। আমাদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব হয়, কিন্তু মানসিক দূরত্ব নয়। তানিয়া যত দিন বাসায় থাকে না, আমি ও আমার বাচ্চারা অনেকটাই স্বাধীন। কারণ বাসার বস তো সে, তার নিয়ম-কানুন মানতেই হয় আমাদের। আমাদের জন্য তানিয়ার দূরে থাকাটা অবশ্য নতুন কিছু না। তানিয়া ফ্লাইটে চলে গেলে বাচ্চারা আমার সঙ্গে থাকে। আবার আমি শুটিংয়ে চলে গেলে ওর মা ওদের সঙ্গে থাকে। দুজন এভাবেই ওদের বড় করছি। এই করোনার সময় যেটা হয়, সাধারণত ঘরের বাইরে খুব বেশি যাওয়া হয় না। তানিয়ার ফ্ল্যাইট থাকলে তো আরও না। বলতে গেলে ২৪ ঘণ্টাই মেয়েদের দেখভালের সময় পেয়েছি।
সকালে উঠেই ছোট মেয়ে নামিরার দাঁত ব্রাশ করাতে হয়। তারপর সকালের নাশতা। দুই মেয়েই নাশতা বানাতে আমাকে হেল্প করে। নাশতা শেষে ওদের হোমওয়ার্ক করাই। অনলাইনে ক্লাস চলছে ওদের। সেই নোটগুলো নিয়ে ওদের সাহায্য করার চেষ্টা করতে হয়। নামিরা তৃতীয় শ্রেণিতে আর নুযহাত পড়ছে অস্টম শ্রেণিতে, দুজনেই সানবিম স্কুলে। স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে আমি কৃতজ্ঞ, ওদের বেশ আত্মনির্ভরশীল করে তুলেছে। নিজেদের কাজ ওরা নিজেরাই করতে পারে। এর মধ্যেই দুপুর হয়ে যায়। দুজনকে আমি টাইম করে দিয়েছি কে কতক্ষণ টিভি দেখবে, কে কতক্ষণ নেটফ্লিক্স দেখতে পারবে। প্রায় সময়ই দুই মেয়ের সাহায্যে দুপুরের রান্নাও নিজেই করি। দুপুরের খাবারের পর হয়তো একটু ভাতঘুম। বিকেলে উঠে একসঙ্গে লুডুসহ আরও কিছু খেলা খেলি। ইউটিউব দেখে বাবা-মেয়ে মিলে ড্যান্স প্র্যাকটিস করি। সন্ধ্যার পর নিজেকে কিছুটা সময় দিতে হয়। আমার হাতে যে কাজগুলো জমে সেগুলো করি। শেষ করে ওদের ইসলামি জ্ঞান দেওয়ার চেষ্টা করতাম। ওরা নামাজ পড়তে পারে। রাতে একসঙ্গে কোনো একটা হাসির বা রহস্য সিনেমা দেখি।
সময়মতো গোসলের তাড়া দেওয়া, গোসলের পর ওদের চুল শুকাতে হয়। এগুলো কীভাবে করতে হয় তা আমি বেশ ভালোভাবেই জানি। বড় মেয়ে নুযহাত বেশ ভালো রান্নাও শিখে গেছে। আমরা পিৎজা, পাস্তাসহ নানা আইটেমের খাবার তৈরির চেষ্টা করি। এটাই আমাদের সংসার।
ডার্ক কনটেন্ট পছন্দ অভিনেত্রী খুশি কাপুরের। ওটিটিতে যেসব অপরাধমূলক সিনেমা-সিরিজ মুক্তি পায়, সেসবের নিয়মিত দর্শক তিনি। দেখেন অপরাধমূলক তথ্যচিত্রও। বোম্বে টাইমসকে খুশি কাপুর জানালেন ইদানীং দেখা কোন সিনেমা-সিরিজ বেশি ভালো লেগেছে তাঁর।
৫ মিনিট আগেগতকাল ছিল বিশ্ব সংগীত দিবস। দিনটিকে ঘিরে দেশের সংগীতাঙ্গনে তেমন কোনো আয়োজন চোখে পড়েনি। অনেক শিল্পী পুরোনো গান শেয়ার করে জানিয়েছেন সংগীত দিবসের শুভেচ্ছা। এ ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম সাজিয়া সুলতানা পুতুল। সংগীত দিবস উপলক্ষে গতকাল নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নতুন গান প্রকাশ করেছেন তিনি।
১০ মিনিট আগে২০১৩ সালে একটি মালয়ালম সিনেমা প্রত্যেককে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। বুঝিয়ে দিয়েছিল, থ্রিলার গল্প কাকে বলে! মোহনলাল অভিনীত ‘দৃশ্যম’ নামের সিনেমাটি পরবর্তী সময়ে কন্নড়, তেলুগু, তামিল, হিন্দি, মান্দারিনসহ নানা ভাষায় নানা নামে রিমেক হয়েছে। হিন্দি রিমেকে মূল চরিত্রে অভিনয় করেন অজয় দেবগন।
১৫ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে দেশে ব্যস্ততা কম থাকে শিল্পীদের। এই মৌসুমের বিকল্প হিসেবে শিল্পীরা ব্যস্ত হচ্ছেন বিদেশের কনসার্টে। চলতি মাসেই ইউরোপের পাঁচটি দেশে সংগীত পরিবেশন করতে ঢাকা ছেড়েছেন বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী। এ ছাড়া কানাডায় গান শোনাবেন সংগীতশিল্পী মিলা ও ব্যান্ড অ্যাশেজ।
১ দিন আগে