বিনোদন ডেস্ক

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের কোনো সিনেমায় অভিনয় করবেন না বলেও সিদ্ধান্ত জানান শিল্পীরা।
কয়েক দিনের মধ্যেই এ তালিকা আরও দীর্ঘ হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৯০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা একজোট হয়েছেন ইসরায়েলি সিনেমা বয়কটের সিদ্ধান্তে। তাঁদের মধ্যে অনেকে আছেন, যাঁরা অস্কার, বাফটা, এমি, পাম দ্য’রসহ বিভিন্ন পুরস্কার বিজয়ী। তবে শিল্পী ও নির্মাতাদের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে হলিউডের অন্যতম প্রভাবশালী প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচার্স।
প্যারামাউন্টের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা মেলিসা জুকারম্যানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি নির্মাতাদের বয়কটের যে চেষ্টা চলছে, আমরা সেটার সঙ্গে একমত নই। জাতীয়তার ভিত্তিতে শিল্পীদের বয়কট করার যে প্রবণতা, এটা কখনো ভালো কিছু বয়ে আনবে না। সারা বিশ্বের বিনোদন ইন্ডাস্ট্রির উচিত, শিল্পীদের খোলামনে তাঁদের গল্প বলতে দেওয়া।’
শিল্পী ও নির্মাতাদের ইসরায়েল বয়কটের ঘোষণায় নড়েচড়ে বসেছে দেশটির প্রযোজক সমিতিও। ইসরায়েলি প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছে, ‘বয়কটের ডাক দেওয়া এসব শিল্পী ও নির্মাতা ভুল লোকজনদের টার্গেট করছেন। কয়েক দশক ধরে আমরা ইসরায়েলি শিল্পী, গল্পকার ও নির্মাতারা ইসরায়েলি রাষ্ট্রনীতির যেমন সমালোচনা করছি, তেমনি ফিলিস্তিনিদের বক্তব্যও তুলে আনছি। আমরা ফিলিস্তিনি নির্মাতাদের সঙ্গেও কাজ করি, এ অঞ্চলে সহিংসতা বন্ধ এবং শান্তি আনার চেষ্টা করছি। ইসরায়েলি ইন্ডাস্ট্রিকে বয়কটের এই সিদ্ধান্ত বিভ্রান্তিকর।’
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইন নামের সংগঠনের ব্যানারে ৮ সেপ্টম্বর শিল্পীরা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সিনেমায় অভিনয় থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি দেশটিতে আয়োজিত কোনো চলচ্চিত্র উৎসবেও অংশ নেবেন না তাঁরা। ফলে জেরুজালেম ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, হাইফা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, ডোকাভিভ বা তেল আবিব ইন্টারন্যাশনাল ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এবং টিএলভি ফেস্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ উৎসবে দেখা যাবে না এসব শিল্পীকে। থাকবে না তাঁদের নির্মিত কিংবা অভিনীত কোনো সিনেমা।
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইনের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এমন সংকটময় মুহূর্তে, যখন বিভিন্ন দেশের সরকার এই গণহত্যায় মদদ জুগিয়ে যাচ্ছে, সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই ভয়াবহতাকে রুখে দিতে আমরা সবকিছু করব। ইসরায়েলি সিনেমার প্রযোজনা ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠান, বিক্রয় এজেন্টসহ দেশটির সিনেমার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো কখনো ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকারকে সমর্থন করেনি।’
ইসরায়েলকে বয়কটের ডাক দেওয়া এসব নির্মাতার তালিকায় আছেন ইয়র্গোস ল্যান্থিমোস, আভা ডুভার্নে, অ্যাডাম ম্যাককে, বুটস রিলে, এমা সেলিগম্যান, জোশুয়া ওপেনহাইমার, মাইক লেই প্রমুখ। অভিনয়শিল্পীদের তালিকায় আছেন এমা স্টোন, অলিভিয়া কোলম্যান, আয়ো এডিবেরি, লিলি গ্ল্যাডস্টোন, মার্ক রাফেলো, হানাহ এইনবাইন্ডার, পিটার সারসগার্ড, আইমি লু উড, পাপা এসিডু, গ্যায়েল গার্সিয়া বার্নাল, রিজ আহমেদ, মেলিসা বারেরা, সিনথিয়া নিক্সন, টিল্ডা সুইনটন, জেভিয়ের বারডেম, জো অ্যালউইন, জশ ও’কনর প্রমুখ।
পরবর্তী সময়ে এ তালিকায় আরও যুক্ত হয়েছেন হোয়াকিন ফিনিক্স, নিকোলা কফলান, অ্যান্ড্রু গারফিল্ড, হ্যারিস ডিকিনসন, রোয়েন ইয়াং, গাই পিয়ার্স, জোনাথন গ্লেজার, অ্যাবি জ্যাকবসন, ভারতীয় নির্মাতা পায়েল কাপাডিয়া প্রমুখ।

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের কোনো সিনেমায় অভিনয় করবেন না বলেও সিদ্ধান্ত জানান শিল্পীরা।
কয়েক দিনের মধ্যেই এ তালিকা আরও দীর্ঘ হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৯০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা একজোট হয়েছেন ইসরায়েলি সিনেমা বয়কটের সিদ্ধান্তে। তাঁদের মধ্যে অনেকে আছেন, যাঁরা অস্কার, বাফটা, এমি, পাম দ্য’রসহ বিভিন্ন পুরস্কার বিজয়ী। তবে শিল্পী ও নির্মাতাদের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে হলিউডের অন্যতম প্রভাবশালী প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচার্স।
প্যারামাউন্টের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা মেলিসা জুকারম্যানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি নির্মাতাদের বয়কটের যে চেষ্টা চলছে, আমরা সেটার সঙ্গে একমত নই। জাতীয়তার ভিত্তিতে শিল্পীদের বয়কট করার যে প্রবণতা, এটা কখনো ভালো কিছু বয়ে আনবে না। সারা বিশ্বের বিনোদন ইন্ডাস্ট্রির উচিত, শিল্পীদের খোলামনে তাঁদের গল্প বলতে দেওয়া।’
শিল্পী ও নির্মাতাদের ইসরায়েল বয়কটের ঘোষণায় নড়েচড়ে বসেছে দেশটির প্রযোজক সমিতিও। ইসরায়েলি প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছে, ‘বয়কটের ডাক দেওয়া এসব শিল্পী ও নির্মাতা ভুল লোকজনদের টার্গেট করছেন। কয়েক দশক ধরে আমরা ইসরায়েলি শিল্পী, গল্পকার ও নির্মাতারা ইসরায়েলি রাষ্ট্রনীতির যেমন সমালোচনা করছি, তেমনি ফিলিস্তিনিদের বক্তব্যও তুলে আনছি। আমরা ফিলিস্তিনি নির্মাতাদের সঙ্গেও কাজ করি, এ অঞ্চলে সহিংসতা বন্ধ এবং শান্তি আনার চেষ্টা করছি। ইসরায়েলি ইন্ডাস্ট্রিকে বয়কটের এই সিদ্ধান্ত বিভ্রান্তিকর।’
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইন নামের সংগঠনের ব্যানারে ৮ সেপ্টম্বর শিল্পীরা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সিনেমায় অভিনয় থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি দেশটিতে আয়োজিত কোনো চলচ্চিত্র উৎসবেও অংশ নেবেন না তাঁরা। ফলে জেরুজালেম ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, হাইফা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, ডোকাভিভ বা তেল আবিব ইন্টারন্যাশনাল ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এবং টিএলভি ফেস্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ উৎসবে দেখা যাবে না এসব শিল্পীকে। থাকবে না তাঁদের নির্মিত কিংবা অভিনীত কোনো সিনেমা।
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইনের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এমন সংকটময় মুহূর্তে, যখন বিভিন্ন দেশের সরকার এই গণহত্যায় মদদ জুগিয়ে যাচ্ছে, সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই ভয়াবহতাকে রুখে দিতে আমরা সবকিছু করব। ইসরায়েলি সিনেমার প্রযোজনা ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠান, বিক্রয় এজেন্টসহ দেশটির সিনেমার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো কখনো ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকারকে সমর্থন করেনি।’
ইসরায়েলকে বয়কটের ডাক দেওয়া এসব নির্মাতার তালিকায় আছেন ইয়র্গোস ল্যান্থিমোস, আভা ডুভার্নে, অ্যাডাম ম্যাককে, বুটস রিলে, এমা সেলিগম্যান, জোশুয়া ওপেনহাইমার, মাইক লেই প্রমুখ। অভিনয়শিল্পীদের তালিকায় আছেন এমা স্টোন, অলিভিয়া কোলম্যান, আয়ো এডিবেরি, লিলি গ্ল্যাডস্টোন, মার্ক রাফেলো, হানাহ এইনবাইন্ডার, পিটার সারসগার্ড, আইমি লু উড, পাপা এসিডু, গ্যায়েল গার্সিয়া বার্নাল, রিজ আহমেদ, মেলিসা বারেরা, সিনথিয়া নিক্সন, টিল্ডা সুইনটন, জেভিয়ের বারডেম, জো অ্যালউইন, জশ ও’কনর প্রমুখ।
পরবর্তী সময়ে এ তালিকায় আরও যুক্ত হয়েছেন হোয়াকিন ফিনিক্স, নিকোলা কফলান, অ্যান্ড্রু গারফিল্ড, হ্যারিস ডিকিনসন, রোয়েন ইয়াং, গাই পিয়ার্স, জোনাথন গ্লেজার, অ্যাবি জ্যাকবসন, ভারতীয় নির্মাতা পায়েল কাপাডিয়া প্রমুখ।
বিনোদন ডেস্ক

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের কোনো সিনেমায় অভিনয় করবেন না বলেও সিদ্ধান্ত জানান শিল্পীরা।
কয়েক দিনের মধ্যেই এ তালিকা আরও দীর্ঘ হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৯০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা একজোট হয়েছেন ইসরায়েলি সিনেমা বয়কটের সিদ্ধান্তে। তাঁদের মধ্যে অনেকে আছেন, যাঁরা অস্কার, বাফটা, এমি, পাম দ্য’রসহ বিভিন্ন পুরস্কার বিজয়ী। তবে শিল্পী ও নির্মাতাদের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে হলিউডের অন্যতম প্রভাবশালী প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচার্স।
প্যারামাউন্টের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা মেলিসা জুকারম্যানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি নির্মাতাদের বয়কটের যে চেষ্টা চলছে, আমরা সেটার সঙ্গে একমত নই। জাতীয়তার ভিত্তিতে শিল্পীদের বয়কট করার যে প্রবণতা, এটা কখনো ভালো কিছু বয়ে আনবে না। সারা বিশ্বের বিনোদন ইন্ডাস্ট্রির উচিত, শিল্পীদের খোলামনে তাঁদের গল্প বলতে দেওয়া।’
শিল্পী ও নির্মাতাদের ইসরায়েল বয়কটের ঘোষণায় নড়েচড়ে বসেছে দেশটির প্রযোজক সমিতিও। ইসরায়েলি প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছে, ‘বয়কটের ডাক দেওয়া এসব শিল্পী ও নির্মাতা ভুল লোকজনদের টার্গেট করছেন। কয়েক দশক ধরে আমরা ইসরায়েলি শিল্পী, গল্পকার ও নির্মাতারা ইসরায়েলি রাষ্ট্রনীতির যেমন সমালোচনা করছি, তেমনি ফিলিস্তিনিদের বক্তব্যও তুলে আনছি। আমরা ফিলিস্তিনি নির্মাতাদের সঙ্গেও কাজ করি, এ অঞ্চলে সহিংসতা বন্ধ এবং শান্তি আনার চেষ্টা করছি। ইসরায়েলি ইন্ডাস্ট্রিকে বয়কটের এই সিদ্ধান্ত বিভ্রান্তিকর।’
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইন নামের সংগঠনের ব্যানারে ৮ সেপ্টম্বর শিল্পীরা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সিনেমায় অভিনয় থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি দেশটিতে আয়োজিত কোনো চলচ্চিত্র উৎসবেও অংশ নেবেন না তাঁরা। ফলে জেরুজালেম ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, হাইফা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, ডোকাভিভ বা তেল আবিব ইন্টারন্যাশনাল ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এবং টিএলভি ফেস্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ উৎসবে দেখা যাবে না এসব শিল্পীকে। থাকবে না তাঁদের নির্মিত কিংবা অভিনীত কোনো সিনেমা।
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইনের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এমন সংকটময় মুহূর্তে, যখন বিভিন্ন দেশের সরকার এই গণহত্যায় মদদ জুগিয়ে যাচ্ছে, সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই ভয়াবহতাকে রুখে দিতে আমরা সবকিছু করব। ইসরায়েলি সিনেমার প্রযোজনা ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠান, বিক্রয় এজেন্টসহ দেশটির সিনেমার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো কখনো ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকারকে সমর্থন করেনি।’
ইসরায়েলকে বয়কটের ডাক দেওয়া এসব নির্মাতার তালিকায় আছেন ইয়র্গোস ল্যান্থিমোস, আভা ডুভার্নে, অ্যাডাম ম্যাককে, বুটস রিলে, এমা সেলিগম্যান, জোশুয়া ওপেনহাইমার, মাইক লেই প্রমুখ। অভিনয়শিল্পীদের তালিকায় আছেন এমা স্টোন, অলিভিয়া কোলম্যান, আয়ো এডিবেরি, লিলি গ্ল্যাডস্টোন, মার্ক রাফেলো, হানাহ এইনবাইন্ডার, পিটার সারসগার্ড, আইমি লু উড, পাপা এসিডু, গ্যায়েল গার্সিয়া বার্নাল, রিজ আহমেদ, মেলিসা বারেরা, সিনথিয়া নিক্সন, টিল্ডা সুইনটন, জেভিয়ের বারডেম, জো অ্যালউইন, জশ ও’কনর প্রমুখ।
পরবর্তী সময়ে এ তালিকায় আরও যুক্ত হয়েছেন হোয়াকিন ফিনিক্স, নিকোলা কফলান, অ্যান্ড্রু গারফিল্ড, হ্যারিস ডিকিনসন, রোয়েন ইয়াং, গাই পিয়ার্স, জোনাথন গ্লেজার, অ্যাবি জ্যাকবসন, ভারতীয় নির্মাতা পায়েল কাপাডিয়া প্রমুখ।

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের কোনো সিনেমায় অভিনয় করবেন না বলেও সিদ্ধান্ত জানান শিল্পীরা।
কয়েক দিনের মধ্যেই এ তালিকা আরও দীর্ঘ হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৯০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা একজোট হয়েছেন ইসরায়েলি সিনেমা বয়কটের সিদ্ধান্তে। তাঁদের মধ্যে অনেকে আছেন, যাঁরা অস্কার, বাফটা, এমি, পাম দ্য’রসহ বিভিন্ন পুরস্কার বিজয়ী। তবে শিল্পী ও নির্মাতাদের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে হলিউডের অন্যতম প্রভাবশালী প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচার্স।
প্যারামাউন্টের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা মেলিসা জুকারম্যানের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি নির্মাতাদের বয়কটের যে চেষ্টা চলছে, আমরা সেটার সঙ্গে একমত নই। জাতীয়তার ভিত্তিতে শিল্পীদের বয়কট করার যে প্রবণতা, এটা কখনো ভালো কিছু বয়ে আনবে না। সারা বিশ্বের বিনোদন ইন্ডাস্ট্রির উচিত, শিল্পীদের খোলামনে তাঁদের গল্প বলতে দেওয়া।’
শিল্পী ও নির্মাতাদের ইসরায়েল বয়কটের ঘোষণায় নড়েচড়ে বসেছে দেশটির প্রযোজক সমিতিও। ইসরায়েলি প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছে, ‘বয়কটের ডাক দেওয়া এসব শিল্পী ও নির্মাতা ভুল লোকজনদের টার্গেট করছেন। কয়েক দশক ধরে আমরা ইসরায়েলি শিল্পী, গল্পকার ও নির্মাতারা ইসরায়েলি রাষ্ট্রনীতির যেমন সমালোচনা করছি, তেমনি ফিলিস্তিনিদের বক্তব্যও তুলে আনছি। আমরা ফিলিস্তিনি নির্মাতাদের সঙ্গেও কাজ করি, এ অঞ্চলে সহিংসতা বন্ধ এবং শান্তি আনার চেষ্টা করছি। ইসরায়েলি ইন্ডাস্ট্রিকে বয়কটের এই সিদ্ধান্ত বিভ্রান্তিকর।’
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইন নামের সংগঠনের ব্যানারে ৮ সেপ্টম্বর শিল্পীরা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সিনেমায় অভিনয় থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি দেশটিতে আয়োজিত কোনো চলচ্চিত্র উৎসবেও অংশ নেবেন না তাঁরা। ফলে জেরুজালেম ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, হাইফা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, ডোকাভিভ বা তেল আবিব ইন্টারন্যাশনাল ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এবং টিএলভি ফেস্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ উৎসবে দেখা যাবে না এসব শিল্পীকে। থাকবে না তাঁদের নির্মিত কিংবা অভিনীত কোনো সিনেমা।
ফিল্ম ওয়ার্কার্স ফর প্যালেস্টাইনের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এমন সংকটময় মুহূর্তে, যখন বিভিন্ন দেশের সরকার এই গণহত্যায় মদদ জুগিয়ে যাচ্ছে, সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই ভয়াবহতাকে রুখে দিতে আমরা সবকিছু করব। ইসরায়েলি সিনেমার প্রযোজনা ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠান, বিক্রয় এজেন্টসহ দেশটির সিনেমার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো কখনো ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকারকে সমর্থন করেনি।’
ইসরায়েলকে বয়কটের ডাক দেওয়া এসব নির্মাতার তালিকায় আছেন ইয়র্গোস ল্যান্থিমোস, আভা ডুভার্নে, অ্যাডাম ম্যাককে, বুটস রিলে, এমা সেলিগম্যান, জোশুয়া ওপেনহাইমার, মাইক লেই প্রমুখ। অভিনয়শিল্পীদের তালিকায় আছেন এমা স্টোন, অলিভিয়া কোলম্যান, আয়ো এডিবেরি, লিলি গ্ল্যাডস্টোন, মার্ক রাফেলো, হানাহ এইনবাইন্ডার, পিটার সারসগার্ড, আইমি লু উড, পাপা এসিডু, গ্যায়েল গার্সিয়া বার্নাল, রিজ আহমেদ, মেলিসা বারেরা, সিনথিয়া নিক্সন, টিল্ডা সুইনটন, জেভিয়ের বারডেম, জো অ্যালউইন, জশ ও’কনর প্রমুখ।
পরবর্তী সময়ে এ তালিকায় আরও যুক্ত হয়েছেন হোয়াকিন ফিনিক্স, নিকোলা কফলান, অ্যান্ড্রু গারফিল্ড, হ্যারিস ডিকিনসন, রোয়েন ইয়াং, গাই পিয়ার্স, জোনাথন গ্লেজার, অ্যাবি জ্যাকবসন, ভারতীয় নির্মাতা পায়েল কাপাডিয়া প্রমুখ।

মিসরের কায়রো অপেরা হাউসে ১২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ৪৬তম কায়রো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে বাংলাদেশের ‘কাফফারা’ সিনেমার। উৎসবের ইন্টারন্যাশনাল প্যানোরামা বিভাগে স্থান করে নিয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত সিনেমাটি।
১৭ ঘণ্টা আগে
২০১৬ সালে অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত ‘আয়নাবাজি’ সিনেমা মুক্তির পর আলোচিত হয়ে ওঠেন মাসুমা রহমান নাবিলা। গত বছর রায়হান রাফীর ‘তুফান’ মুক্তির পর নাবিলাকে নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। তুফানে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিসের অমর সৃষ্টি ‘ইডিপাস’। অনেকবার এটি মঞ্চে এসেছে। এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে দৃশ্যকাব্য থিয়েটার। মানব নিয়তি, ভাগ্য ও আত্মচেতনার গভীর অনুসন্ধান নিয়ে রচিত এই শাশ্বত ট্র্যাজেডি এবার সমকালীন দর্শন থেকে নতুন ব্যাখ্যায় মঞ্চে উঠতে যাচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণ জোহরান কে মামদানি। ছেলের বিজয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত নির্মাতা মীরা নায়ার। আনন্দিত বাবা মাহমুদ মামদানিও।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

মিসরের কায়রো অপেরা হাউসে ১২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ৪৬তম কায়রো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে বাংলাদেশের ‘কাফফারা’ সিনেমার। উৎসবের ইন্টারন্যাশনাল প্যানোরামা বিভাগে স্থান করে নিয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত সিনেমাটি। এটি পরিচালনা করেছেন তানভীর চৌধুরী। গত মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় কাফফারা সিনেমার পোস্টার শেয়ার করে তথ্যটি নিশ্চিত করেছে উৎসব কর্তৃপক্ষ।
কাফফারা সিনেমার গল্প আবর্তিত হয়েছে স্থানীয় এক মসজিদের ইমাম ও তার স্ত্রীকে কেন্দ্র করে। একটি মর্মান্তিক ঘটনার পর অনুশোচনায় ভুগছে ইমাম। তার স্ত্রী তাকে অপরাধবোধের যন্ত্রণা থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। ইমামের চরিত্রে অভিনয় করেছেন রায়হান উদ্দিন, স্ত্রীর চরিত্রে ফারহানা হামিদ। এই সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে রায়হানের। সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন তানভীর চৌধুরী ও বরকত হোসেন পলাশ।
নির্মাতা তানভীর চৌধুরী জানিয়েছেন, ১৮ নভেম্বর কায়রো উৎসবে প্রদর্শিত হবে কাফফারা। প্রদর্শনীর সময় উপস্থিত থাকবেন তিনি। ২১ নভেম্বর বিজয়ীদের নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের আসর।
এ প্রসঙ্গে ফারহানা বলেন, ‘গল্পটা নিজের সঙ্গে নিজের মানসিক দ্বন্দ্ব আর বোঝাপড়ার। সিনেমাটি কায়রো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রিমিয়ার হচ্ছে—এটা আমাদের জন্য গর্বের আর আনন্দের খবর। ডিরেক্টর থেকে শুরু করে প্রত্যেক শিল্পী, কলাকুশলী অনেক পরিশ্রম করেছেন, যত্ন নিয়ে কাজ করেছেন। তাই এই প্রাপ্তি সবার জন্যই অনুপ্রেরণার।’

কাফফারা সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন শাহরিয়া পুলক, এম এ মারুফ, মনিসা অর্চি প্রমুখ।
এ বছর কান উৎসবের মার্শে দ্যু ফিল্মে প্রদর্শিত হয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত আরেক সিনেমা ‘বাঙালি বিলাস’। বানিয়েছেন এবাদুর রহমান। যৌনতা, নারীবাদ, বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাজনীতিকে একত্র করে নির্মিত হয়েছে বাঙালি বিলাস।
২০১৮ সালে অ্যান্থলজি সিনেমা ‘ইতি তোমারই ঢাকা’ দিয়ে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু ফারহানার। পরিচিতি পান ‘সদরঘাটের টাইগার’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে। এ বছর ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’ সিরিজেও প্রশংসিত হয়েছে তাঁর অভিনয়। অমিতাভ রেজা চৌধুরীর পরিচালনায় এতে তিনি অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিমের বিপরীতে।

মিসরের কায়রো অপেরা হাউসে ১২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ৪৬তম কায়রো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে বাংলাদেশের ‘কাফফারা’ সিনেমার। উৎসবের ইন্টারন্যাশনাল প্যানোরামা বিভাগে স্থান করে নিয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত সিনেমাটি। এটি পরিচালনা করেছেন তানভীর চৌধুরী। গত মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় কাফফারা সিনেমার পোস্টার শেয়ার করে তথ্যটি নিশ্চিত করেছে উৎসব কর্তৃপক্ষ।
কাফফারা সিনেমার গল্প আবর্তিত হয়েছে স্থানীয় এক মসজিদের ইমাম ও তার স্ত্রীকে কেন্দ্র করে। একটি মর্মান্তিক ঘটনার পর অনুশোচনায় ভুগছে ইমাম। তার স্ত্রী তাকে অপরাধবোধের যন্ত্রণা থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। ইমামের চরিত্রে অভিনয় করেছেন রায়হান উদ্দিন, স্ত্রীর চরিত্রে ফারহানা হামিদ। এই সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে রায়হানের। সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন তানভীর চৌধুরী ও বরকত হোসেন পলাশ।
নির্মাতা তানভীর চৌধুরী জানিয়েছেন, ১৮ নভেম্বর কায়রো উৎসবে প্রদর্শিত হবে কাফফারা। প্রদর্শনীর সময় উপস্থিত থাকবেন তিনি। ২১ নভেম্বর বিজয়ীদের নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের আসর।
এ প্রসঙ্গে ফারহানা বলেন, ‘গল্পটা নিজের সঙ্গে নিজের মানসিক দ্বন্দ্ব আর বোঝাপড়ার। সিনেমাটি কায়রো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রিমিয়ার হচ্ছে—এটা আমাদের জন্য গর্বের আর আনন্দের খবর। ডিরেক্টর থেকে শুরু করে প্রত্যেক শিল্পী, কলাকুশলী অনেক পরিশ্রম করেছেন, যত্ন নিয়ে কাজ করেছেন। তাই এই প্রাপ্তি সবার জন্যই অনুপ্রেরণার।’

কাফফারা সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন শাহরিয়া পুলক, এম এ মারুফ, মনিসা অর্চি প্রমুখ।
এ বছর কান উৎসবের মার্শে দ্যু ফিল্মে প্রদর্শিত হয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত আরেক সিনেমা ‘বাঙালি বিলাস’। বানিয়েছেন এবাদুর রহমান। যৌনতা, নারীবাদ, বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাজনীতিকে একত্র করে নির্মিত হয়েছে বাঙালি বিলাস।
২০১৮ সালে অ্যান্থলজি সিনেমা ‘ইতি তোমারই ঢাকা’ দিয়ে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু ফারহানার। পরিচিতি পান ‘সদরঘাটের টাইগার’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে। এ বছর ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’ সিরিজেও প্রশংসিত হয়েছে তাঁর অভিনয়। অমিতাভ রেজা চৌধুরীর পরিচালনায় এতে তিনি অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিমের বিপরীতে।

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের...
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
২০১৬ সালে অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত ‘আয়নাবাজি’ সিনেমা মুক্তির পর আলোচিত হয়ে ওঠেন মাসুমা রহমান নাবিলা। গত বছর রায়হান রাফীর ‘তুফান’ মুক্তির পর নাবিলাকে নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। তুফানে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিসের অমর সৃষ্টি ‘ইডিপাস’। অনেকবার এটি মঞ্চে এসেছে। এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে দৃশ্যকাব্য থিয়েটার। মানব নিয়তি, ভাগ্য ও আত্মচেতনার গভীর অনুসন্ধান নিয়ে রচিত এই শাশ্বত ট্র্যাজেডি এবার সমকালীন দর্শন থেকে নতুন ব্যাখ্যায় মঞ্চে উঠতে যাচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণ জোহরান কে মামদানি। ছেলের বিজয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত নির্মাতা মীরা নায়ার। আনন্দিত বাবা মাহমুদ মামদানিও।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৬ সালে অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত ‘আয়নাবাজি’ সিনেমা মুক্তির পর আলোচিত হয়ে ওঠেন মাসুমা রহমান নাবিলা। গত বছর রায়হান রাফীর ‘তুফান’ মুক্তির পর নাবিলাকে নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। তুফানে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়। তবে, সিনেমা নিয়ে সন্তুষ্ট হলেও চরিত্রের ব্যাপ্তি নিয়ে আক্ষেপ আছে অভিনেত্রীর। তাই ‘তুফান ২’ নির্মিত হলে আরও সতর্ক থাকতে চান তিনি।
মুক্তির পরপর তুফান সিনেমার দ্বিতীয় পর্ব বানানোর কথা জানিয়েছিলেন নির্মাতা। তবে এখনো আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। গত মাসে হঠাৎ গুঞ্জন ছড়ায়, ২০২৭ সালের কোনো এক ঈদে মুক্তি পাবে তুফান ২। নাবিলা জানালেন, তুফান ২ নিয়ে নির্মাতাদের সঙ্গে এখনো কোনো কথা হয়নি। তবে সিকুয়েল হলে অভিনয় করতে রাজি আছেন তিনি। নাবিলা বলেন, ‘তুফান একটি ভালো সিনেমা। সুন্দরভাবে দর্শক এটা গ্রহণ করেছে। তুফান ২ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তাই মুখিয়ে আছি। তবে আরেকটু সতর্ক থাকব, যাতে নিজের চরিত্রটিকে আরও স্টাবলিশ করা যায়। আরও ভিন্নভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায়।’
তুফান সিনেমায় শাকিব খানের বিপরীতে ছিলেন দুই নায়িকা। নাবিলার সঙ্গে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মিমি চক্রবর্তী। নাবিলা অভিনয় করেছেন কস্টিউম ডিজাইনার জুলি চরিত্রে। তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হলেও, চরিত্রের ব্যাপ্তি ছিল কম। নাবিলা জানান, সময়স্বল্পতার কারণে তাঁর অংশের বেশ কিছু দৃশ্যের শুটিং হয়নি। তবে পরবর্তী পর্বে নিজের চরিত্র নিয়ে আরও সচেতন হতে চান অভিনেত্রী। নাবিলা বলেন, ‘চিত্রনাট্যে আমার চরিত্রটি যেভাবে ছিল, শুটিং সেভাবে হয়নি। আমি কাউকে দোষ দিচ্ছি না।

সময়টা খুব কম ছিল। আমার অংশের শুটিং শেষে হয়েছিল। প্রথম অংশ অনেক সময় নিয়ে করার ফলে শেষ দিকে কম সময় পাওয়া গেছে। প্রযোজকের দিক থেকে নানা রকম রেসট্রিকশন থাকে, বাজেটের বিষয় থাকে। এসব কারণেই আমার অংশের বেশ কিছু দৃশ্যের শুটিং করা যায়নি। তাই দিনশেষে মন খারাপের একটা জায়গা থেকেই যায়।’
‘বনলতা সেন’ নামের আরও একটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন নাবিলা। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন মাসুদ হাসান উজ্জ্বল। এতে আরও অভিনয় করেছেন খায়রুল বাসার, সোহেল মণ্ডল প্রমুখ। সরকারি অনুদানে নির্মিত সিনেমাটি মুক্তির অপেক্ষায় আছে।
নাবিলা এখন ব্যস্ত উপস্থাপনা নিয়ে। গতকাল থেকে তাঁর সঞ্চালনায় প্রচার শুরু হয়েছে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘স্টারশিপ ফিউশন কিচেন’। এই অনুষ্ঠানের প্রতি পর্বে নাবিলার সঙ্গে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের দুজন রন্ধনশিল্পী।

২০১৬ সালে অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত ‘আয়নাবাজি’ সিনেমা মুক্তির পর আলোচিত হয়ে ওঠেন মাসুমা রহমান নাবিলা। গত বছর রায়হান রাফীর ‘তুফান’ মুক্তির পর নাবিলাকে নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। তুফানে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়। তবে, সিনেমা নিয়ে সন্তুষ্ট হলেও চরিত্রের ব্যাপ্তি নিয়ে আক্ষেপ আছে অভিনেত্রীর। তাই ‘তুফান ২’ নির্মিত হলে আরও সতর্ক থাকতে চান তিনি।
মুক্তির পরপর তুফান সিনেমার দ্বিতীয় পর্ব বানানোর কথা জানিয়েছিলেন নির্মাতা। তবে এখনো আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। গত মাসে হঠাৎ গুঞ্জন ছড়ায়, ২০২৭ সালের কোনো এক ঈদে মুক্তি পাবে তুফান ২। নাবিলা জানালেন, তুফান ২ নিয়ে নির্মাতাদের সঙ্গে এখনো কোনো কথা হয়নি। তবে সিকুয়েল হলে অভিনয় করতে রাজি আছেন তিনি। নাবিলা বলেন, ‘তুফান একটি ভালো সিনেমা। সুন্দরভাবে দর্শক এটা গ্রহণ করেছে। তুফান ২ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তাই মুখিয়ে আছি। তবে আরেকটু সতর্ক থাকব, যাতে নিজের চরিত্রটিকে আরও স্টাবলিশ করা যায়। আরও ভিন্নভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায়।’
তুফান সিনেমায় শাকিব খানের বিপরীতে ছিলেন দুই নায়িকা। নাবিলার সঙ্গে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মিমি চক্রবর্তী। নাবিলা অভিনয় করেছেন কস্টিউম ডিজাইনার জুলি চরিত্রে। তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হলেও, চরিত্রের ব্যাপ্তি ছিল কম। নাবিলা জানান, সময়স্বল্পতার কারণে তাঁর অংশের বেশ কিছু দৃশ্যের শুটিং হয়নি। তবে পরবর্তী পর্বে নিজের চরিত্র নিয়ে আরও সচেতন হতে চান অভিনেত্রী। নাবিলা বলেন, ‘চিত্রনাট্যে আমার চরিত্রটি যেভাবে ছিল, শুটিং সেভাবে হয়নি। আমি কাউকে দোষ দিচ্ছি না।

সময়টা খুব কম ছিল। আমার অংশের শুটিং শেষে হয়েছিল। প্রথম অংশ অনেক সময় নিয়ে করার ফলে শেষ দিকে কম সময় পাওয়া গেছে। প্রযোজকের দিক থেকে নানা রকম রেসট্রিকশন থাকে, বাজেটের বিষয় থাকে। এসব কারণেই আমার অংশের বেশ কিছু দৃশ্যের শুটিং করা যায়নি। তাই দিনশেষে মন খারাপের একটা জায়গা থেকেই যায়।’
‘বনলতা সেন’ নামের আরও একটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন নাবিলা। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন মাসুদ হাসান উজ্জ্বল। এতে আরও অভিনয় করেছেন খায়রুল বাসার, সোহেল মণ্ডল প্রমুখ। সরকারি অনুদানে নির্মিত সিনেমাটি মুক্তির অপেক্ষায় আছে।
নাবিলা এখন ব্যস্ত উপস্থাপনা নিয়ে। গতকাল থেকে তাঁর সঞ্চালনায় প্রচার শুরু হয়েছে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘স্টারশিপ ফিউশন কিচেন’। এই অনুষ্ঠানের প্রতি পর্বে নাবিলার সঙ্গে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের দুজন রন্ধনশিল্পী।

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের...
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মিসরের কায়রো অপেরা হাউসে ১২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ৪৬তম কায়রো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে বাংলাদেশের ‘কাফফারা’ সিনেমার। উৎসবের ইন্টারন্যাশনাল প্যানোরামা বিভাগে স্থান করে নিয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত সিনেমাটি।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিসের অমর সৃষ্টি ‘ইডিপাস’। অনেকবার এটি মঞ্চে এসেছে। এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে দৃশ্যকাব্য থিয়েটার। মানব নিয়তি, ভাগ্য ও আত্মচেতনার গভীর অনুসন্ধান নিয়ে রচিত এই শাশ্বত ট্র্যাজেডি এবার সমকালীন দর্শন থেকে নতুন ব্যাখ্যায় মঞ্চে উঠতে যাচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণ জোহরান কে মামদানি। ছেলের বিজয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত নির্মাতা মীরা নায়ার। আনন্দিত বাবা মাহমুদ মামদানিও।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিসের অমর সৃষ্টি ‘ইডিপাস’। অনেকবার এটি মঞ্চে এসেছে। এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে দৃশ্যকাব্য থিয়েটার। মানব নিয়তি, ভাগ্য ও আত্মচেতনার গভীর অনুসন্ধান নিয়ে রচিত এই শাশ্বত ট্র্যাজেডি এবার সমকালীন দর্শন থেকে নতুন ব্যাখ্যায় মঞ্চে উঠতে যাচ্ছে। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে ইডিপাস নাটকের উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। আগামীকাল ৭ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৪টা ও সন্ধ্যা ৭টায় মঞ্চস্থ হবে নাটকটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রদর্শনী।
সৈয়দ আলী আহসানের অনুবাদে ইডিপাস নির্দেশনা দিয়েছেন হাবিব মাসুদ। নির্দেশক বলেন, ‘সময় আমাদের চালিত করে। ইডিপাসকে মঞ্চে আনবার ক্ষেত্রেও বর্তমান সময়টি আমাকে ভাবিয়েছে। আজকের বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষাপটে এক বিরাট শূন্যতা অনুভব করি। মনে হয়েছে, অনন্ত রাত্রির ঘোর অন্ধকারে আমরা নিমজ্জিত। আমাদের কি কোনো নেতৃত্ব নেই? এই নিয়তি কি অনতিক্রম্য? প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিস রচিত ইডিপাস আমার কাছে মনে হয়েছে নেতৃত্বহীনতায় নিমজ্জিত এক জনপদের গল্প। নিয়তিকে অতিক্রমের আর্তনাদ ইডিপাসকে মহান করে তোলে, কিন্তু সে নিয়তিকে জয় করতে পারে না। ক্ল্যাসিকের শক্তি সর্বকালের-সর্বমানবের। তাই মূল পাঠে পরিবর্তন না করেও চরিত্র ও কোরাসের ব্যবহারে আমরা কিছু পরীক্ষণের প্রয়াস নিয়েছি। আশা করি, দৃশ্যকাব্যর এই প্রযোজনা দর্শককে প্রাচীন থিবস নগরীর রাজপ্রাসাদে কিছুক্ষণের জন্য হলেও নিয়ে যাবে।’
ইডিপাস চরিত্রে অভিনয় করছেন এইচ এম মোতালেব। তাঁর সঙ্গে মঞ্চে থাকছেন ঝুমু মজুমদার, আহাদ বিন মুর্তজা, নাইমুল ইসলাম সিয়াম, মো. মুন্না মোল্লা, আশিকুল ইসলাম, রিমন সাহা, উৎপল চন্দ্র বর্মন, কান্তা কামরুন, ওমর ফারুক খান ফাহিম প্রমুখ।

প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিসের অমর সৃষ্টি ‘ইডিপাস’। অনেকবার এটি মঞ্চে এসেছে। এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে দৃশ্যকাব্য থিয়েটার। মানব নিয়তি, ভাগ্য ও আত্মচেতনার গভীর অনুসন্ধান নিয়ে রচিত এই শাশ্বত ট্র্যাজেডি এবার সমকালীন দর্শন থেকে নতুন ব্যাখ্যায় মঞ্চে উঠতে যাচ্ছে। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে ইডিপাস নাটকের উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। আগামীকাল ৭ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৪টা ও সন্ধ্যা ৭টায় মঞ্চস্থ হবে নাটকটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রদর্শনী।
সৈয়দ আলী আহসানের অনুবাদে ইডিপাস নির্দেশনা দিয়েছেন হাবিব মাসুদ। নির্দেশক বলেন, ‘সময় আমাদের চালিত করে। ইডিপাসকে মঞ্চে আনবার ক্ষেত্রেও বর্তমান সময়টি আমাকে ভাবিয়েছে। আজকের বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষাপটে এক বিরাট শূন্যতা অনুভব করি। মনে হয়েছে, অনন্ত রাত্রির ঘোর অন্ধকারে আমরা নিমজ্জিত। আমাদের কি কোনো নেতৃত্ব নেই? এই নিয়তি কি অনতিক্রম্য? প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিস রচিত ইডিপাস আমার কাছে মনে হয়েছে নেতৃত্বহীনতায় নিমজ্জিত এক জনপদের গল্প। নিয়তিকে অতিক্রমের আর্তনাদ ইডিপাসকে মহান করে তোলে, কিন্তু সে নিয়তিকে জয় করতে পারে না। ক্ল্যাসিকের শক্তি সর্বকালের-সর্বমানবের। তাই মূল পাঠে পরিবর্তন না করেও চরিত্র ও কোরাসের ব্যবহারে আমরা কিছু পরীক্ষণের প্রয়াস নিয়েছি। আশা করি, দৃশ্যকাব্যর এই প্রযোজনা দর্শককে প্রাচীন থিবস নগরীর রাজপ্রাসাদে কিছুক্ষণের জন্য হলেও নিয়ে যাবে।’
ইডিপাস চরিত্রে অভিনয় করছেন এইচ এম মোতালেব। তাঁর সঙ্গে মঞ্চে থাকছেন ঝুমু মজুমদার, আহাদ বিন মুর্তজা, নাইমুল ইসলাম সিয়াম, মো. মুন্না মোল্লা, আশিকুল ইসলাম, রিমন সাহা, উৎপল চন্দ্র বর্মন, কান্তা কামরুন, ওমর ফারুক খান ফাহিম প্রমুখ।

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের...
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মিসরের কায়রো অপেরা হাউসে ১২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ৪৬তম কায়রো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে বাংলাদেশের ‘কাফফারা’ সিনেমার। উৎসবের ইন্টারন্যাশনাল প্যানোরামা বিভাগে স্থান করে নিয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত সিনেমাটি।
১৭ ঘণ্টা আগে
২০১৬ সালে অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত ‘আয়নাবাজি’ সিনেমা মুক্তির পর আলোচিত হয়ে ওঠেন মাসুমা রহমান নাবিলা। গত বছর রায়হান রাফীর ‘তুফান’ মুক্তির পর নাবিলাকে নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। তুফানে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণ জোহরান কে মামদানি। ছেলের বিজয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত নির্মাতা মীরা নায়ার। আনন্দিত বাবা মাহমুদ মামদানিও।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক

মাত্র ৩৪ বছর বয়সে নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণ জোহরান কে মামদানি। তাঁর এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে শক্তিশালী পারিবারিক আবহ। জোহরানের মা ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নির্মাতা মীরা নায়ার, বিশ্ব সিনেমার এক সাহসী নাম। তাঁর সিনেমায় নেই বাণিজ্যিক ঝলকানি, আছে মানুষ, সমাজ, বেদনা, দেশান্তর আর আত্মসংগ্রামের গল্প। ‘সালাম বম্বে’, ‘মনসুন ওয়েডিং’, ‘মিসিসিপি মাসালা’র মতো আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত সিনেমার নির্মাতা তিনি। জোহরানের বাবা প্রখ্যাত গুজরাটি লেখক অধ্যাপক মাহমুদ মামদানি। তিনি উগান্ডা থেকে আগত ভারতীয় বংশোদ্ভূত একজন চিন্তাবিদ।
মায়ের কারণে বাংলা সংস্কৃতির সঙ্গে বেড়ে ওঠা জোহরানের। ছোটবেলা থেকে ঘনিষ্ঠভাবে দেখেছেন মায়ের চলচ্চিত্র জগৎ। মীরার জন্ম ভারতের ওডিশায় বাঙালি-অধ্যুষিত রাউরকেল্লাতে। তাঁর জীবন ও কর্মে তাই রয়েছে বাংলা ও বাঙালিয়ানার প্রভাব। ছেলে জোহরান মামদানিকেও বাংলা ভাষা শিখিয়েছেন তিনি। পরিচয় করিয়েছেন বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে। এমনকি বাঙালি পরিবারের আমেরিকায় পাড়ি দেওয়ার গল্পে নির্মিত মীরা নায়ারের ‘নেমসেক’ সিনেমা নির্মাণের সিদ্ধান্তেও ছিল ছেলের ভূমিকা। ২০০৭ সালে যখন মীরার কাছে ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স’ পরিচালনার প্রস্তাব আসে, দ্বিধায় পড়ে যান তিনি। ওই সময় কিশোর জোহরান নিজে হ্যারি পটারের ভক্ত হয়েও মাকে বলেছিলেন ‘নেমসেক’ বানাতে।
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন জোহরান। ছেলের বিজয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত মীরা নায়ার। আনন্দিত বাবা মাহমুদ মামদানিও। ইনস্টাগ্রামে ছেলের ছবি শেয়ার করে মীরা লিখেছেন, ‘সে শুধু আমার ছেলে নয়, সে আমাদের সময়ের আশার প্রতীক।’
ভোটের প্রচারের সময় জোহরান জীবনধারণের খরচ কমিয়ে আনার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এমনকি, দীর্ঘদিন যাঁরা শহরে ভাড়াবাড়িতে রয়েছেন, তাঁদের ভাড়া মওকুফের কথাও বলেছেন। ছেলেকে নিয়ে মীরা বলেন, ‘আমার ছেলের সাহস ও বাচনভঙ্গি দেখে অবাক হয়ে যাচ্ছি। ওর যেটা আমার ভালো লাগে, তা হলো ও এই বিশ্বের বিভিন্নতাকে দ্ব্যর্থহীনভাবে গ্রহণ করেছে। ও যে আশা দেখিয়েছে, তাতে আশাবাদী আমি। এই বিশ্বকে দেখার একটা দূরদৃষ্টি রয়েছে ওর মধ্যে। আর সেটা ক্ষমতার লোভ নয়। সে সব সময় সাম্য, ন্যায়বিচার এবং খেটে খাওয়া মানুষের পক্ষে থেকেছে।’
১৯৮৮ সালে মীরা নায়ারের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘সালাম বোম্বে!’ জিতে নেয় কান চলচ্চিত্র উৎসবের ক্যামেরা দ’র। অস্কারেও মনোনয়ন পায় সেরা বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে। মুম্বাইয়ের পথশিশুদের নিয়ে তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। নির্মাতা হিসেবে ভেনিস গোল্ডেন লায়ন (২০০১), ভারত সরকারের পদ্মভূষণসহ (২০১২) অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন মীরা নায়ার।

মাত্র ৩৪ বছর বয়সে নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণ জোহরান কে মামদানি। তাঁর এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে শক্তিশালী পারিবারিক আবহ। জোহরানের মা ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নির্মাতা মীরা নায়ার, বিশ্ব সিনেমার এক সাহসী নাম। তাঁর সিনেমায় নেই বাণিজ্যিক ঝলকানি, আছে মানুষ, সমাজ, বেদনা, দেশান্তর আর আত্মসংগ্রামের গল্প। ‘সালাম বম্বে’, ‘মনসুন ওয়েডিং’, ‘মিসিসিপি মাসালা’র মতো আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত সিনেমার নির্মাতা তিনি। জোহরানের বাবা প্রখ্যাত গুজরাটি লেখক অধ্যাপক মাহমুদ মামদানি। তিনি উগান্ডা থেকে আগত ভারতীয় বংশোদ্ভূত একজন চিন্তাবিদ।
মায়ের কারণে বাংলা সংস্কৃতির সঙ্গে বেড়ে ওঠা জোহরানের। ছোটবেলা থেকে ঘনিষ্ঠভাবে দেখেছেন মায়ের চলচ্চিত্র জগৎ। মীরার জন্ম ভারতের ওডিশায় বাঙালি-অধ্যুষিত রাউরকেল্লাতে। তাঁর জীবন ও কর্মে তাই রয়েছে বাংলা ও বাঙালিয়ানার প্রভাব। ছেলে জোহরান মামদানিকেও বাংলা ভাষা শিখিয়েছেন তিনি। পরিচয় করিয়েছেন বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে। এমনকি বাঙালি পরিবারের আমেরিকায় পাড়ি দেওয়ার গল্পে নির্মিত মীরা নায়ারের ‘নেমসেক’ সিনেমা নির্মাণের সিদ্ধান্তেও ছিল ছেলের ভূমিকা। ২০০৭ সালে যখন মীরার কাছে ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স’ পরিচালনার প্রস্তাব আসে, দ্বিধায় পড়ে যান তিনি। ওই সময় কিশোর জোহরান নিজে হ্যারি পটারের ভক্ত হয়েও মাকে বলেছিলেন ‘নেমসেক’ বানাতে।
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন জোহরান। ছেলের বিজয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত মীরা নায়ার। আনন্দিত বাবা মাহমুদ মামদানিও। ইনস্টাগ্রামে ছেলের ছবি শেয়ার করে মীরা লিখেছেন, ‘সে শুধু আমার ছেলে নয়, সে আমাদের সময়ের আশার প্রতীক।’
ভোটের প্রচারের সময় জোহরান জীবনধারণের খরচ কমিয়ে আনার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এমনকি, দীর্ঘদিন যাঁরা শহরে ভাড়াবাড়িতে রয়েছেন, তাঁদের ভাড়া মওকুফের কথাও বলেছেন। ছেলেকে নিয়ে মীরা বলেন, ‘আমার ছেলের সাহস ও বাচনভঙ্গি দেখে অবাক হয়ে যাচ্ছি। ওর যেটা আমার ভালো লাগে, তা হলো ও এই বিশ্বের বিভিন্নতাকে দ্ব্যর্থহীনভাবে গ্রহণ করেছে। ও যে আশা দেখিয়েছে, তাতে আশাবাদী আমি। এই বিশ্বকে দেখার একটা দূরদৃষ্টি রয়েছে ওর মধ্যে। আর সেটা ক্ষমতার লোভ নয়। সে সব সময় সাম্য, ন্যায়বিচার এবং খেটে খাওয়া মানুষের পক্ষে থেকেছে।’
১৯৮৮ সালে মীরা নায়ারের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘সালাম বোম্বে!’ জিতে নেয় কান চলচ্চিত্র উৎসবের ক্যামেরা দ’র। অস্কারেও মনোনয়ন পায় সেরা বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে। মুম্বাইয়ের পথশিশুদের নিয়ে তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। নির্মাতা হিসেবে ভেনিস গোল্ডেন লায়ন (২০০১), ভারত সরকারের পদ্মভূষণসহ (২০১২) অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন মীরা নায়ার।

ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে ৮ সেপ্টেম্বর একযোগে প্রতিবাদ জানান শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১ হাজার ২০০-র বেশি শিল্পী এবং নির্মাতা ঘোষণা দেন, ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবেন না তাঁরা। ইসরায়েলি নির্মাতাদের...
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মিসরের কায়রো অপেরা হাউসে ১২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ৪৬তম কায়রো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে বাংলাদেশের ‘কাফফারা’ সিনেমার। উৎসবের ইন্টারন্যাশনাল প্যানোরামা বিভাগে স্থান করে নিয়েছে ফারহানা হামিদ অভিনীত সিনেমাটি।
১৭ ঘণ্টা আগে
২০১৬ সালে অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত ‘আয়নাবাজি’ সিনেমা মুক্তির পর আলোচিত হয়ে ওঠেন মাসুমা রহমান নাবিলা। গত বছর রায়হান রাফীর ‘তুফান’ মুক্তির পর নাবিলাকে নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। তুফানে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার সফোক্লিসের অমর সৃষ্টি ‘ইডিপাস’। অনেকবার এটি মঞ্চে এসেছে। এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে দৃশ্যকাব্য থিয়েটার। মানব নিয়তি, ভাগ্য ও আত্মচেতনার গভীর অনুসন্ধান নিয়ে রচিত এই শাশ্বত ট্র্যাজেডি এবার সমকালীন দর্শন থেকে নতুন ব্যাখ্যায় মঞ্চে উঠতে যাচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে