নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় খেলাগুলোর মধ্যে ক্রিকেট অন্যতম। এ খেলা শেখার জন্য ক্লাব ও কোচিং সেন্টার তো আছেই, সঙ্গে রয়েছে বিখ্যাত সব প্রতিষ্ঠান। ক্রিকেট শেখার চার প্রতিষ্ঠান নিয়ে আজকের আয়োজন।
কর্ণাটক ইনস্টিটিউট অব ক্রিকেট
বেঙ্গালুরু, ভারত
ভারতের বেঙ্গালুরুর কর্ণাটক ইনস্টিটিউট অব ক্রিকেট একমাত্র ক্রিকেটকেন্দ্র, যা বছরের ৩৬৫ দিন খোলা থাকে। এখানে প্রশিক্ষণের বিভিন্ন কার্যক্রম চলে দৈনিক ১৫ ঘণ্টা। ৪০ জনের বেশি কোচের একটি দল আছে এই একাডেমির। রয়েছে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম, ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ, সূর্যাস্তের পর কোচিংয়ের জন্য ফ্লাড লাইটের সুবিধা, কুইন্টিক ভিডিও বিশ্লেষণ সফটওয়্যার, পিচ ভিশন ভিডিও বিশ্লেষণ সিস্টেম, রাডারের গতি পরীক্ষা, বহিরাগত প্রশিক্ষণার্থীদের আবাসনের ব্যবস্থা, পরিবহনব্যবস্থাসহ বিভিন্ন সুবিধা। কর্ণাটক ইনস্টিটিউট অব ক্রিকেট, বেঙ্গালুরু জায়গা করে নিয়েছে ভারতের অন্যতম সেরা ক্রিকেট প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে।
ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি
লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয়
২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয়। ছয়টি লেন নিয়ে গড়ে ওঠা এই একাডেমিতে প্রশিক্ষণ সুবিধার জন্য আছে বিশেষ ট্র্যাকিং ব্যবস্থা, ইনডোর ও আউটডোর ক্রিকেটের দৃশ্য, তিনতলা প্যাভিলিয়ন, গ্যালারি, টেরেস, কন্ডিশনিং সেন্টার, গরম ও ঠান্ডা স্পা বাথ, চেঞ্জিং রুম, পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস ব্যবস্থা, ভিডিও লাইব্রেরি, সেমিনারকক্ষসহ অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। সব মিলিয়ে ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠেছে বিশ্বে ক্রিকেটের বড় প্রশিক্ষণকেন্দ্র।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমি
১৯৮৭ সালে অস্ট্রেলিয়ান ইনস্টিটিউট অব স্পোর্টস (এআইএস) ও অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি) যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমি। অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ ব্যাংকের সঙ্গে উদ্যোগব্যবস্থার অংশ হিসেবে এটি কিছু সময়ের জন্য কমনওয়েলথ ব্যাংক সেন্টার অব এক্সিলেন্স ক্রিকেট একাডেমি নামেও পরিচিত ছিল। মূলত তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য এটিকে ফিনিশিং স্কুল ও এআইএসের প্রোগ্রাম হিসেবে রূপায়ণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দেশের ক্রীড়া শিক্ষাকেন্দ্র বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি)। ঢাকা জেলার সাভারের জিরানীতে অবস্থিত এ প্রতিষ্ঠানে মোট ২৩টি ভিন্ন ভিন্ন খেলা বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ দেওয়া হয়। যেখানে জনপ্রিয়তার খাতিরে ক্রিকেট খেলা শেখানোর গুরুত্ব অন্যতম। সাভারের প্রধান কেন্দ্র ছাড়াও চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও দিনাজপুরে বিকেএসপির আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালিত হয়ে আসছে।
বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় খেলাগুলোর মধ্যে ক্রিকেট অন্যতম। এ খেলা শেখার জন্য ক্লাব ও কোচিং সেন্টার তো আছেই, সঙ্গে রয়েছে বিখ্যাত সব প্রতিষ্ঠান। ক্রিকেট শেখার চার প্রতিষ্ঠান নিয়ে আজকের আয়োজন।
কর্ণাটক ইনস্টিটিউট অব ক্রিকেট
বেঙ্গালুরু, ভারত
ভারতের বেঙ্গালুরুর কর্ণাটক ইনস্টিটিউট অব ক্রিকেট একমাত্র ক্রিকেটকেন্দ্র, যা বছরের ৩৬৫ দিন খোলা থাকে। এখানে প্রশিক্ষণের বিভিন্ন কার্যক্রম চলে দৈনিক ১৫ ঘণ্টা। ৪০ জনের বেশি কোচের একটি দল আছে এই একাডেমির। রয়েছে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম, ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ, সূর্যাস্তের পর কোচিংয়ের জন্য ফ্লাড লাইটের সুবিধা, কুইন্টিক ভিডিও বিশ্লেষণ সফটওয়্যার, পিচ ভিশন ভিডিও বিশ্লেষণ সিস্টেম, রাডারের গতি পরীক্ষা, বহিরাগত প্রশিক্ষণার্থীদের আবাসনের ব্যবস্থা, পরিবহনব্যবস্থাসহ বিভিন্ন সুবিধা। কর্ণাটক ইনস্টিটিউট অব ক্রিকেট, বেঙ্গালুরু জায়গা করে নিয়েছে ভারতের অন্যতম সেরা ক্রিকেট প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে।
ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি
লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয়
২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয়। ছয়টি লেন নিয়ে গড়ে ওঠা এই একাডেমিতে প্রশিক্ষণ সুবিধার জন্য আছে বিশেষ ট্র্যাকিং ব্যবস্থা, ইনডোর ও আউটডোর ক্রিকেটের দৃশ্য, তিনতলা প্যাভিলিয়ন, গ্যালারি, টেরেস, কন্ডিশনিং সেন্টার, গরম ও ঠান্ডা স্পা বাথ, চেঞ্জিং রুম, পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস ব্যবস্থা, ভিডিও লাইব্রেরি, সেমিনারকক্ষসহ অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। সব মিলিয়ে ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠেছে বিশ্বে ক্রিকেটের বড় প্রশিক্ষণকেন্দ্র।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমি
১৯৮৭ সালে অস্ট্রেলিয়ান ইনস্টিটিউট অব স্পোর্টস (এআইএস) ও অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি) যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমি। অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ ব্যাংকের সঙ্গে উদ্যোগব্যবস্থার অংশ হিসেবে এটি কিছু সময়ের জন্য কমনওয়েলথ ব্যাংক সেন্টার অব এক্সিলেন্স ক্রিকেট একাডেমি নামেও পরিচিত ছিল। মূলত তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য এটিকে ফিনিশিং স্কুল ও এআইএসের প্রোগ্রাম হিসেবে রূপায়ণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দেশের ক্রীড়া শিক্ষাকেন্দ্র বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি)। ঢাকা জেলার সাভারের জিরানীতে অবস্থিত এ প্রতিষ্ঠানে মোট ২৩টি ভিন্ন ভিন্ন খেলা বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ দেওয়া হয়। যেখানে জনপ্রিয়তার খাতিরে ক্রিকেট খেলা শেখানোর গুরুত্ব অন্যতম। সাভারের প্রধান কেন্দ্র ছাড়াও চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও দিনাজপুরে বিকেএসপির আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালিত হয়ে আসছে।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৮ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
১০ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
১০ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
১০ ঘণ্টা আগে