নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে দায়িত্ব ছেড়ে সব বলে দিব—এ বক্তব্য স্পষ্ট করতে একটি বার্তা দিয়েছেন ঢাবি উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমদ খান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো দিবস উপলক্ষে গতকাল শনিবার টিএসসিতে এক আলোচনা সভায় উপাচার্য ওই বক্তব্য দেন বলে গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। সভায় উপাচার্য সভাপতির বক্তব্য দেন।
এমন একটি বক্তব্য গণমাধ্যমে ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বক্তব্য স্পষ্ট করতে একটি বার্তা দেন। এই আলোচনা সভাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অনুষ্ঠিত হয়।
এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে উপাচার্য নিয়াজ আহমদ খান বলেন, ‘দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার কথা আমি বলিনাই। দায়িত্ব ছাড়ারও কিছু নাই। ডাকসু নির্বাচন একটা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং কাজ। সহযোগিতা যদি না করে, কোথাও বাধাগ্রস্ত হলে, ওরা আমার হাত ছেড়ে দিলে, আমরা কোথায় আছি, কত দূরে আছি, কি পর্যায়ে আছি আপডেট দিয়ে দিব, জানিয়ে দিব—এটাই আমার পরিষ্কার কথা।’
ডাকসু নিয়ে উপাচার্য বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে মাঠে নেমেছি, সবাই সহযোগিতা করলে আমি চেষ্টা করতে থাকব। এখানে কোনো ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়নের কিছু নেই, কোনো লুকোচুরিও নেই। সাহস করে মাঠে নেমেছি, কারণ এটা ছাত্রদের ব্যাপক ডাক। এ জন্য সবাইকে নিয়ে নেমেছি।’ তিনি আরও বলেন, এখনো পর্যন্ত মোটামুটি সহযোগিতা পাচ্ছি। বিশেষ করে ছাত্র সংগঠনগুলোর তাদের নিজস্ব মতবিরোধ থাকা সত্ত্বেও তারা এখনো পর্যন্ত ভালো আচরণ করছে, সহনশীল আচরণ করছে।’ তিনি বলেন, ‘আমি আশাবাদী ও চেষ্টা করতে থাকব। যেখানে বাধা পাব, কোনো লুকোচুরি নাই, সবাইকে আপডেট দিয়ে দিব। আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, এটা পবিত্র আমানত। ভালো-মন্দ যা কিছু হবে আমি সব বিষয়ে সাংবাদিকদের আপডেট দিয়ে দিব। এখন যেহেতু নির্বাচন কমিশন পরিচালিত করছে, বিষয়গুলো তাদের অধীনে এখন। আমি তাদের বলেছি, দুই-তিন দিন করে আপডেট দিতে, দরকার হলে, প্রতিদিন বিকেলে বা সন্ধ্যার দিকে আপডেট দিতে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে দায়িত্ব ছেড়ে সব বলে দিব—এ বক্তব্য স্পষ্ট করতে একটি বার্তা দিয়েছেন ঢাবি উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমদ খান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো দিবস উপলক্ষে গতকাল শনিবার টিএসসিতে এক আলোচনা সভায় উপাচার্য ওই বক্তব্য দেন বলে গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। সভায় উপাচার্য সভাপতির বক্তব্য দেন।
এমন একটি বক্তব্য গণমাধ্যমে ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বক্তব্য স্পষ্ট করতে একটি বার্তা দেন। এই আলোচনা সভাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অনুষ্ঠিত হয়।
এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে উপাচার্য নিয়াজ আহমদ খান বলেন, ‘দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার কথা আমি বলিনাই। দায়িত্ব ছাড়ারও কিছু নাই। ডাকসু নির্বাচন একটা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং কাজ। সহযোগিতা যদি না করে, কোথাও বাধাগ্রস্ত হলে, ওরা আমার হাত ছেড়ে দিলে, আমরা কোথায় আছি, কত দূরে আছি, কি পর্যায়ে আছি আপডেট দিয়ে দিব, জানিয়ে দিব—এটাই আমার পরিষ্কার কথা।’
ডাকসু নিয়ে উপাচার্য বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে মাঠে নেমেছি, সবাই সহযোগিতা করলে আমি চেষ্টা করতে থাকব। এখানে কোনো ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়নের কিছু নেই, কোনো লুকোচুরিও নেই। সাহস করে মাঠে নেমেছি, কারণ এটা ছাত্রদের ব্যাপক ডাক। এ জন্য সবাইকে নিয়ে নেমেছি।’ তিনি আরও বলেন, এখনো পর্যন্ত মোটামুটি সহযোগিতা পাচ্ছি। বিশেষ করে ছাত্র সংগঠনগুলোর তাদের নিজস্ব মতবিরোধ থাকা সত্ত্বেও তারা এখনো পর্যন্ত ভালো আচরণ করছে, সহনশীল আচরণ করছে।’ তিনি বলেন, ‘আমি আশাবাদী ও চেষ্টা করতে থাকব। যেখানে বাধা পাব, কোনো লুকোচুরি নাই, সবাইকে আপডেট দিয়ে দিব। আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, এটা পবিত্র আমানত। ভালো-মন্দ যা কিছু হবে আমি সব বিষয়ে সাংবাদিকদের আপডেট দিয়ে দিব। এখন যেহেতু নির্বাচন কমিশন পরিচালিত করছে, বিষয়গুলো তাদের অধীনে এখন। আমি তাদের বলেছি, দুই-তিন দিন করে আপডেট দিতে, দরকার হলে, প্রতিদিন বিকেলে বা সন্ধ্যার দিকে আপডেট দিতে।’
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী বিন ইয়ামিন মোল্লা। গতকাল শনিবার ঢাবির মধুর ক্যানটিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি হবে কোয়ালিটি (মান) নির্ভর, কোয়ান্টিটি (সংখ্যা) নির্ভর নয়। কোয়ালিটি-নির্ভর রাজনীতির মধ্যে কোয়ান্টিটি থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন ছাত্রদলের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। গতকাল শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল..
৫ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা-২০২৫ অনুযায়ী ভর্তির জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শনিবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে ২৫ আগস্ট (সোমবার) রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে সব বিষয়ে পূর্ণ সময়ে ও পূর্ণ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। আর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২০২৬ সালের মে-জুন মাসে।
১৪ ঘণ্টা আগে