নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুই ক্ষেত্রেই কিছুটা পতন দেখা গেছে। গত বছরের সঙ্গে এ বছরের পরীক্ষার ফলাফল তুলনা করে এমন তথ্যই পাওয়া গেছে।
দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর ২ হাজার ১১৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষা দেয়। তাদের মধ্যে পাস করেছে ২ হাজার ৬১ জন, ফেল করেছে ৫৫ জন। পাসের হার ৯৭ দশমিক ৪০ শতাংশ।
গত বছর সেখানে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ২ হাজার ২০৬ জন। পাস করেছিল ২ হাজার ১৬১ জন; ফেল করেছিল ৩৪ জন। পাসের হার ছিল ৯৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ।
অর্থাৎ এ বছর স্কুলটিতে পাসের হার কমেছে শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ।
এ ছাড়া গত বছর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১ হাজার ৫২৮ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছিল। এ বছর সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩২৬ জনে।
সরেজমিনে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বসুন্ধরা শাখায় দেখা যায়, রেজাল্ট বোর্ডের সামনে শিক্ষার্থীরা নেই। কেউ কেউ একা এসে ফল দেখে যাচ্ছে।
আলবিনা ফারিহা নামের এক শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলে, ‘গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছি। অনেক ভালো লাগছে। পরিশ্রম সার্থক হয়েছে।’
আলবিনার সাফল্যে উচ্ছ্বসিত তার মা শায়লা রহমান বলেন, ‘আমার মেয়ে অনেক কষ্ট করেছে। আজকের এই ফল আমাদের অনেক বড় পাওয়া।’
তাজরিনা আহমেদ প্রান্তি নামের এক শিক্ষার্থী বলে, ‘জিপিএ ফাইভ পেয়েছি। ভেবেছিলাম এ প্লাস মিস হয়ে যাবে।’
আরেক শিক্ষার্থী অথৈ রহমান বলে, ‘প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল ভালো হয়েছে। গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছি। এইচএসসিতেও এই ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।’
পরীক্ষায় কাঙ্ক্ষিত ফলাফল হয়নি—এমন শিক্ষার্থীদের মধ্যে কথা হয় নাইলা তাবাসসুম নামের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে।
সে আজকের পত্রিকাকে বলে, ‘একটুর জন্য জিপিএ-৫ পাইনি। চেষ্টা করেছিলাম ভালো করার। এই ফল মেনে নিচ্ছি। এইচএসসিতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য আরও ভালো করে পড়াশোনা করব।’
দেশের সব শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১৫২ জন।
গড় পাসের হারেও এ বছর নিম্নগতি দেখা গেছে, ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছর এ হার ছিল ৮৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছর পাসের হার কমেছে ১৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুই ক্ষেত্রেই কিছুটা পতন দেখা গেছে। গত বছরের সঙ্গে এ বছরের পরীক্ষার ফলাফল তুলনা করে এমন তথ্যই পাওয়া গেছে।
দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর ২ হাজার ১১৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষা দেয়। তাদের মধ্যে পাস করেছে ২ হাজার ৬১ জন, ফেল করেছে ৫৫ জন। পাসের হার ৯৭ দশমিক ৪০ শতাংশ।
গত বছর সেখানে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ২ হাজার ২০৬ জন। পাস করেছিল ২ হাজার ১৬১ জন; ফেল করেছিল ৩৪ জন। পাসের হার ছিল ৯৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ।
অর্থাৎ এ বছর স্কুলটিতে পাসের হার কমেছে শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ।
এ ছাড়া গত বছর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১ হাজার ৫২৮ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছিল। এ বছর সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩২৬ জনে।
সরেজমিনে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বসুন্ধরা শাখায় দেখা যায়, রেজাল্ট বোর্ডের সামনে শিক্ষার্থীরা নেই। কেউ কেউ একা এসে ফল দেখে যাচ্ছে।
আলবিনা ফারিহা নামের এক শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলে, ‘গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছি। অনেক ভালো লাগছে। পরিশ্রম সার্থক হয়েছে।’
আলবিনার সাফল্যে উচ্ছ্বসিত তার মা শায়লা রহমান বলেন, ‘আমার মেয়ে অনেক কষ্ট করেছে। আজকের এই ফল আমাদের অনেক বড় পাওয়া।’
তাজরিনা আহমেদ প্রান্তি নামের এক শিক্ষার্থী বলে, ‘জিপিএ ফাইভ পেয়েছি। ভেবেছিলাম এ প্লাস মিস হয়ে যাবে।’
আরেক শিক্ষার্থী অথৈ রহমান বলে, ‘প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল ভালো হয়েছে। গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছি। এইচএসসিতেও এই ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।’
পরীক্ষায় কাঙ্ক্ষিত ফলাফল হয়নি—এমন শিক্ষার্থীদের মধ্যে কথা হয় নাইলা তাবাসসুম নামের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে।
সে আজকের পত্রিকাকে বলে, ‘একটুর জন্য জিপিএ-৫ পাইনি। চেষ্টা করেছিলাম ভালো করার। এই ফল মেনে নিচ্ছি। এইচএসসিতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য আরও ভালো করে পড়াশোনা করব।’
দেশের সব শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১৫২ জন।
গড় পাসের হারেও এ বছর নিম্নগতি দেখা গেছে, ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছর এ হার ছিল ৮৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছর পাসের হার কমেছে ১৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
রাজধানীর নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটে নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার ছাপানো ও ফাঁস হওয়া নকল ব্যালটের অভিযোগ নিয়ে এবার অধিকতর তদন্ত করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে...
৫ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
১৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
১৭ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষা যেকোনো শিক্ষার্থীর জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বা দেশের অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা শুধু পড়াশোনার দক্ষতার ভিত্তিতে নয়, ধৈর্য, মনোবল এবং সঠিক প্রস্তুতির মাধ্যমে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে