এ টি এম মোজাফফর হোসেন, সেলটা
[গত সংখ্যার পর]
লিসেনিংয়ে ডিসকোর্স মার্কারের কাজ
১। বক্তার কথাগুলোকে সাজিয়ে দেয়
বক্তা কখন শুরু করছে, কখন বিষয়টি সবিস্তারে মেলে ধরছে, কখন উদাহরণ টানছে, এরপর কী বলবে ইত্যাদি ইত্যাদি। তাতে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে লিসনিংয়ে আমরা কোথায় আছি এবং অব্যহিত পরে কোন দিকে যাচ্ছি। যেমন:
» Good moning (কথার শুরু
» Off course, (কোনো কথাতে
» Thanks,... (কোনো কিছু পাওয়া)
» Now, I will... (নতুন কিছু শুরু করা)
» For example,...(কোনো
উদাহরণ দেওয়া)
» At the end,... (শেষের কথা)
» Goodbye, ... (বিদায়)
২। বক্তার কথাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে
আমরা যখন কথা বলি তখন লক্ষ্য করি যে কথাগুলো শ্রোতারা বুঝতে পারছে কিনা। কারণ, শ্রোতাদের সাড়া দেখে তা সহজে বোঝা যায়। অনেক সময় শ্রোতাদের সাড়ার ওপর ভিত্তি করে আমরা কথা ঘুরিয়ে ফেলি কিংবা পরিবর্তন করে ফেলি। এখানে এভাবেই ডিসকোর্স মার্কার ব্যবহৃত হয়। যেমন:
» well (কথা শুরু করা বা কারও কথার জবাব দেওয়া)
» I mean (উদাহরণ দেওয়া, ব্যাখ্যা করা)
» You see (নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণ)
» In other words (অধিক ব্যাখ্যা করা)
» what I mean is (কোনো কিছু বোঝানো)
» The thing it (কোনো বিষয় মেলে ধরা)
» you know (কথার কথা)
৩। বক্তার মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়
কথায় ব্যবহৃত ডিসকোর্স মার্কার শুনেই বক্তার মনোভাব বোঝা যায়। আর বক্তার মনোভাব বুঝতে পারলে তার কথার মূল ভাবার্থও সহজে বোঝা যায়। যেমন:
» You can do it, but (তোমার কথা পছন্দ করছে না)
» Wow..(খুবই চমৎকার)
» No! not again...(অত্যন্ত বিরক্ত)
» How could you...(বিস্ময় প্রকাশ)
৪। এই কথাগুলো কিছুটা নরম
ডিসকোর্স মার্কারে ব্যবহৃত শব্দগুলো বক্তা একটু নরম করে (কথাগুলো শক্তিশালী বা সরাসরি নয়) বললেও এটি নিয়ে ভাবনায় কিছু নেই। কারণ লিসনিংয়ের ওই অংশের কথায় কোনো উত্তর থাকে না। এটি কেবল কথার গতিপ্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যেমন:
» like (তুলনা করা)
» maybe (হতে পারে, সম্ভাবনা)
» sort of (কোনো রকমের, নামে মাত্র)
৫। শ্রোতার প্রতিক্রিয়া
আমরা যখন কারও কথা শুনি তাতে আমরা প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে থাকি। আর এটা প্রকাশ পায় আমাদের অঙ্গভঙ্গি বা প্রকাশভঙ্গিতে। এতে বোঝা যায়, শ্রোতা কতটা বুঝেছে কিংবা তার মনোভাব কী ইত্যাদি। লিসনিংয়ে যখন দুই বা ততোধিকের মধ্যে কথোপকথন হয় তখন এই বিষয়টি চলে আসে। একজনের কথায় অন্যজন কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে, তার অর্থ কী ইত্যাদি। যেমন:
» Mm (শুনলাম, বুঝলাম)
» really (এটা সত্যি, আশ্চর্যান্বিত)
» yeah (সম্মতি)
» that’s a shame (ঘৃণিত কাজ)
৬। এই শব্দগুলো বড়ই অর্থবহ
এখানে ব্যবহৃত শব্দগুলোর নির্দিষ্ট অর্থ রয়েছে যা জানা খুব জরুরি। এসব জানলে আমরা বুঝতে পারব যে বক্তা এখন কী বলতে যাচ্ছে। যেমন:
» Right, well that should be.. (কোন কথাতে সম্মতি দেওয়া, সঙ্গে কিছু যোগ করা)
» Yes, go ahead...(কোন কথাতে পুরোপুরি সম্মতি দেওয়া)
[পর্ব-৭.৪ আগামী সংখ্যায়]
আরও পড়ুন:
[গত সংখ্যার পর]
লিসেনিংয়ে ডিসকোর্স মার্কারের কাজ
১। বক্তার কথাগুলোকে সাজিয়ে দেয়
বক্তা কখন শুরু করছে, কখন বিষয়টি সবিস্তারে মেলে ধরছে, কখন উদাহরণ টানছে, এরপর কী বলবে ইত্যাদি ইত্যাদি। তাতে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে লিসনিংয়ে আমরা কোথায় আছি এবং অব্যহিত পরে কোন দিকে যাচ্ছি। যেমন:
» Good moning (কথার শুরু
» Off course, (কোনো কথাতে
» Thanks,... (কোনো কিছু পাওয়া)
» Now, I will... (নতুন কিছু শুরু করা)
» For example,...(কোনো
উদাহরণ দেওয়া)
» At the end,... (শেষের কথা)
» Goodbye, ... (বিদায়)
২। বক্তার কথাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে
আমরা যখন কথা বলি তখন লক্ষ্য করি যে কথাগুলো শ্রোতারা বুঝতে পারছে কিনা। কারণ, শ্রোতাদের সাড়া দেখে তা সহজে বোঝা যায়। অনেক সময় শ্রোতাদের সাড়ার ওপর ভিত্তি করে আমরা কথা ঘুরিয়ে ফেলি কিংবা পরিবর্তন করে ফেলি। এখানে এভাবেই ডিসকোর্স মার্কার ব্যবহৃত হয়। যেমন:
» well (কথা শুরু করা বা কারও কথার জবাব দেওয়া)
» I mean (উদাহরণ দেওয়া, ব্যাখ্যা করা)
» You see (নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণ)
» In other words (অধিক ব্যাখ্যা করা)
» what I mean is (কোনো কিছু বোঝানো)
» The thing it (কোনো বিষয় মেলে ধরা)
» you know (কথার কথা)
৩। বক্তার মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়
কথায় ব্যবহৃত ডিসকোর্স মার্কার শুনেই বক্তার মনোভাব বোঝা যায়। আর বক্তার মনোভাব বুঝতে পারলে তার কথার মূল ভাবার্থও সহজে বোঝা যায়। যেমন:
» You can do it, but (তোমার কথা পছন্দ করছে না)
» Wow..(খুবই চমৎকার)
» No! not again...(অত্যন্ত বিরক্ত)
» How could you...(বিস্ময় প্রকাশ)
৪। এই কথাগুলো কিছুটা নরম
ডিসকোর্স মার্কারে ব্যবহৃত শব্দগুলো বক্তা একটু নরম করে (কথাগুলো শক্তিশালী বা সরাসরি নয়) বললেও এটি নিয়ে ভাবনায় কিছু নেই। কারণ লিসনিংয়ের ওই অংশের কথায় কোনো উত্তর থাকে না। এটি কেবল কথার গতিপ্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যেমন:
» like (তুলনা করা)
» maybe (হতে পারে, সম্ভাবনা)
» sort of (কোনো রকমের, নামে মাত্র)
৫। শ্রোতার প্রতিক্রিয়া
আমরা যখন কারও কথা শুনি তাতে আমরা প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে থাকি। আর এটা প্রকাশ পায় আমাদের অঙ্গভঙ্গি বা প্রকাশভঙ্গিতে। এতে বোঝা যায়, শ্রোতা কতটা বুঝেছে কিংবা তার মনোভাব কী ইত্যাদি। লিসনিংয়ে যখন দুই বা ততোধিকের মধ্যে কথোপকথন হয় তখন এই বিষয়টি চলে আসে। একজনের কথায় অন্যজন কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে, তার অর্থ কী ইত্যাদি। যেমন:
» Mm (শুনলাম, বুঝলাম)
» really (এটা সত্যি, আশ্চর্যান্বিত)
» yeah (সম্মতি)
» that’s a shame (ঘৃণিত কাজ)
৬। এই শব্দগুলো বড়ই অর্থবহ
এখানে ব্যবহৃত শব্দগুলোর নির্দিষ্ট অর্থ রয়েছে যা জানা খুব জরুরি। এসব জানলে আমরা বুঝতে পারব যে বক্তা এখন কী বলতে যাচ্ছে। যেমন:
» Right, well that should be.. (কোন কথাতে সম্মতি দেওয়া, সঙ্গে কিছু যোগ করা)
» Yes, go ahead...(কোন কথাতে পুরোপুরি সম্মতি দেওয়া)
[পর্ব-৭.৪ আগামী সংখ্যায়]
আরও পড়ুন:
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরণ (ডেসিমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম) স্কিম নিয়েছিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন শিক্ষাক্রমের বাস্তবায়ন স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। পরে এই স্কিম সংশোধন করে মাউশি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিলেও বাস্তবে
২ ঘণ্টা আগেএসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
২ দিন আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
২ দিন আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
২ দিন আগে