রাহুল শর্মা, ঢাকা
মাঝপথে বাতিল হওয়া চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করে এবং বাকি বিষয়গুলোতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) বা সমমানের পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক ফলাফলের সঙ্গে মিলিয়ে (সাবজেক্ট ম্যাপিং) ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বোর্ড সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সাবজেক্ট ম্যাপিং হলো—একটি বিষয়ে পূর্বতন পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের গড়। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা না হওয়ায় সব পরীক্ষার্থীকে পাস করানো হয়। সে বছর এসএসসি, জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের গড় মূল্যায়ন করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছিল। পরের বছর কয়েকটি বিষয়ের পরীক্ষা নিয়ে বাকি বিষয়ের ফল একইভাবে তৈরি করা হয়।
এর আগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়নি, সেগুলোতে নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার ২৫ শতাংশ এবং এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ নম্বরকে গড় করার প্রস্তাব দেয় আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।
এ বিষয়ে আজ বুধবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এইচএসসি ফল প্রকাশের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এবার যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করে এবং বাকি বিষয়গুলোতে এসএসসির নম্বর ম্যাপিং করে ফল প্রকাশ করা হবে।’
কবে নাগাদ ফল প্রকাশ করা হবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ফল প্রকাশের দিন-তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
তবে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্র বলছে, আগামী (অক্টোবর) মাসেই এইচএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে। এ জন্য জোরেশোরে প্রস্তুতি শুরু করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।
এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ছিল সাড়ে ১৪ লাখ। পরীক্ষা শুরু হয় গত ৩০ জুন। তবে বন্যার কারণে সিলেট বোর্ডের পরীক্ষা শুরু হয় ৯ জুলাই। স্থগিত হওয়ার আগে ছয় থেকে সাতটি পরীক্ষা হয়েছিল। বাকিগুলো হওয়ার আগেই স্থগিত করা হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষাও নেওয়া হয়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কারণে কয়েক দফা স্থগিত হওয়ার পর ১১ সেপ্টেম্বর থেকে স্থগিত পরীক্ষাগুলো শুরুর কথা ছিল। কিন্তু শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামলে অন্তর্বর্তী সরকার পরীক্ষার সময় আরও দুই সপ্তাহ পিছিয়ে এবং নম্বর কমিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু গত ২০ আগস্ট কয়েক’শ পরীক্ষার্থী সচিবালয়ে ঢুকে পরীক্ষা না দেওয়ার দাবি জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সেদিনই সরকার তাঁদের দাবি মেনে নেয়।
মাঝপথে বাতিল হওয়া চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করে এবং বাকি বিষয়গুলোতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) বা সমমানের পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক ফলাফলের সঙ্গে মিলিয়ে (সাবজেক্ট ম্যাপিং) ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বোর্ড সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সাবজেক্ট ম্যাপিং হলো—একটি বিষয়ে পূর্বতন পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের গড়। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা না হওয়ায় সব পরীক্ষার্থীকে পাস করানো হয়। সে বছর এসএসসি, জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের গড় মূল্যায়ন করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছিল। পরের বছর কয়েকটি বিষয়ের পরীক্ষা নিয়ে বাকি বিষয়ের ফল একইভাবে তৈরি করা হয়।
এর আগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়নি, সেগুলোতে নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার ২৫ শতাংশ এবং এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ নম্বরকে গড় করার প্রস্তাব দেয় আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।
এ বিষয়ে আজ বুধবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এইচএসসি ফল প্রকাশের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এবার যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করে এবং বাকি বিষয়গুলোতে এসএসসির নম্বর ম্যাপিং করে ফল প্রকাশ করা হবে।’
কবে নাগাদ ফল প্রকাশ করা হবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ফল প্রকাশের দিন-তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
তবে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্র বলছে, আগামী (অক্টোবর) মাসেই এইচএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে। এ জন্য জোরেশোরে প্রস্তুতি শুরু করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।
এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ছিল সাড়ে ১৪ লাখ। পরীক্ষা শুরু হয় গত ৩০ জুন। তবে বন্যার কারণে সিলেট বোর্ডের পরীক্ষা শুরু হয় ৯ জুলাই। স্থগিত হওয়ার আগে ছয় থেকে সাতটি পরীক্ষা হয়েছিল। বাকিগুলো হওয়ার আগেই স্থগিত করা হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষাও নেওয়া হয়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কারণে কয়েক দফা স্থগিত হওয়ার পর ১১ সেপ্টেম্বর থেকে স্থগিত পরীক্ষাগুলো শুরুর কথা ছিল। কিন্তু শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামলে অন্তর্বর্তী সরকার পরীক্ষার সময় আরও দুই সপ্তাহ পিছিয়ে এবং নম্বর কমিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু গত ২০ আগস্ট কয়েক’শ পরীক্ষার্থী সচিবালয়ে ঢুকে পরীক্ষা না দেওয়ার দাবি জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সেদিনই সরকার তাঁদের দাবি মেনে নেয়।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৫ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৬ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৬ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
৬ ঘণ্টা আগে