ক্যাম্পাস ডেস্ক
আধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী। রাজশাহীর শহীদ এইচ এম কামারুজ্জামান সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. ত্বসীন ইলাহী এবং ঢাকা সেন্ট যোসেফ সেকেন্ডারি স্কুলের শিক্ষার্থী জাবীর জারিফ আখতার বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে অংশ নিয়ে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার মঞ্চে হাজারো প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে এই দুই শিক্ষার্থীর অর্জন শুধু ব্যক্তিগত নয়, বরং দেশের তরুণদের আত্মবিশ্বাস ও সম্ভাবনার প্রতীক।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রচেস্টার ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আরআইটি) ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয় এই প্রতিযোগিতা। সেখানে ৭০টির বেশি দেশের ১ হাজার ৬৯৮টি প্রকল্পের মধ্য থেকে মাত্র ১০ শতাংশ প্রকল্প ব্রোঞ্জ পদকের জন্য নির্বাচিত হয়।
দেশের হয়ে প্রথমবারের মতো এ পদক জিতেছেন তাঁরা। ত্বসীন ও জারিফের প্রকল্পে ছিল ইলেকট্রনিক বর্জ্য থেকে ক্ষতিকর উপাদান অপসারণ করা এবং তা পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করার প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক পানির মান পরীক্ষার একটি সাশ্রয়ী ডিভাইস। তাঁদের উদ্ভাবনী চিন্তা ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রশংসিত হয়।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয় ১৩ জুন। বিজয়ীদের হাতে পদক তুলে দেন জিনিয়াস অলিম্পিয়াডের পরিচালক ড. ফেহমি ডেমকাচি। ব্রাজিল, সৌদি আরব, মেক্সিকো, যুক্তরাজ্য, ভারত, আলবেনিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, হংকং, লিথুনিয়া, ইউক্রেন ও গ্রিসের প্রতিযোগীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পদক জিতেছেন বাংলাদেশের এই দুই শিক্ষার্থী।
মো. ত্বসীন ইলাহী বলেন, ‘এই সম্মাননা স্বীকৃতির চেয়ে অনেক বেশি কিছু। এটি আমাদের দেশের জন্য একটি মাইলফলক। আমাদের স্কুল, পরিবার এবং বাংলাদেশের প্রত্যেক তরুণ স্বপ্নদ্রষ্টার জন্য এই অর্জন গর্বের। যাঁরা সমর্থন এবং প্রার্থনা করেছেন, আমাদের যাত্রায় বিশ্বাস করেছেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।’
প্রতিযোগিতায় বিজনেস ক্যাটাগরিতে গোল্ড মেডেল পেয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্য ও কানাডা। কোডিং ক্যাটাগরিতে একমাত্র স্বর্ণ জিতেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
এই অর্জন সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের জন্য এক উজ্জ্বল ইঙ্গিত, যা দেশের তরুণদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর চিন্তায় আরও বেশি উৎসাহিত করবে।
আধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী। রাজশাহীর শহীদ এইচ এম কামারুজ্জামান সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. ত্বসীন ইলাহী এবং ঢাকা সেন্ট যোসেফ সেকেন্ডারি স্কুলের শিক্ষার্থী জাবীর জারিফ আখতার বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে অংশ নিয়ে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার মঞ্চে হাজারো প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে এই দুই শিক্ষার্থীর অর্জন শুধু ব্যক্তিগত নয়, বরং দেশের তরুণদের আত্মবিশ্বাস ও সম্ভাবনার প্রতীক।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রচেস্টার ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আরআইটি) ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয় এই প্রতিযোগিতা। সেখানে ৭০টির বেশি দেশের ১ হাজার ৬৯৮টি প্রকল্পের মধ্য থেকে মাত্র ১০ শতাংশ প্রকল্প ব্রোঞ্জ পদকের জন্য নির্বাচিত হয়।
দেশের হয়ে প্রথমবারের মতো এ পদক জিতেছেন তাঁরা। ত্বসীন ও জারিফের প্রকল্পে ছিল ইলেকট্রনিক বর্জ্য থেকে ক্ষতিকর উপাদান অপসারণ করা এবং তা পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করার প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক পানির মান পরীক্ষার একটি সাশ্রয়ী ডিভাইস। তাঁদের উদ্ভাবনী চিন্তা ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রশংসিত হয়।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয় ১৩ জুন। বিজয়ীদের হাতে পদক তুলে দেন জিনিয়াস অলিম্পিয়াডের পরিচালক ড. ফেহমি ডেমকাচি। ব্রাজিল, সৌদি আরব, মেক্সিকো, যুক্তরাজ্য, ভারত, আলবেনিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, হংকং, লিথুনিয়া, ইউক্রেন ও গ্রিসের প্রতিযোগীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পদক জিতেছেন বাংলাদেশের এই দুই শিক্ষার্থী।
মো. ত্বসীন ইলাহী বলেন, ‘এই সম্মাননা স্বীকৃতির চেয়ে অনেক বেশি কিছু। এটি আমাদের দেশের জন্য একটি মাইলফলক। আমাদের স্কুল, পরিবার এবং বাংলাদেশের প্রত্যেক তরুণ স্বপ্নদ্রষ্টার জন্য এই অর্জন গর্বের। যাঁরা সমর্থন এবং প্রার্থনা করেছেন, আমাদের যাত্রায় বিশ্বাস করেছেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।’
প্রতিযোগিতায় বিজনেস ক্যাটাগরিতে গোল্ড মেডেল পেয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্য ও কানাডা। কোডিং ক্যাটাগরিতে একমাত্র স্বর্ণ জিতেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
এই অর্জন সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের জন্য এক উজ্জ্বল ইঙ্গিত, যা দেশের তরুণদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর চিন্তায় আরও বেশি উৎসাহিত করবে।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৩ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৪ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের নদী-নালা, পুকুর-ডোবায় ছড়িয়ে পড়া কচুরিপানা এত দিন ছিল পরিচিত এক জলজ আগাছা। কিন্তু এখন, একদল তরুণের হাত ধরে সেই কচুরিপানা পরিণত হয়েছে টেকসই পণ্যের কাঁচামালে।
৪ ঘণ্টা আগে