নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক হিসেবে ৫৪ হাজার জনকে নিয়োগ দেওয়ার বাধা কেটেছে। শিক্ষক নিয়োগে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) গণবিজ্ঞপ্তির ওপর থেকে হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়ায় এখন শিক্ষক নিয়োগ দিতে আর বাধা নেই।
এনটিআরসিএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে করা আবেদনের শুনানি করে আজ সোমবার হাই কোর্টের বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চ শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তির ওপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে এনটিআরসিএর প্রথম থেকে ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে রিটকারী আড়াই হাজার প্রার্থীকে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশ করতে চার সপ্তাহ সময় বেঁধে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বেসরকারি স্কুল-কলেজে ৫৪ হাজার ৩০৪ জনকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে গত ৩০ মার্চ তৃতীয় দফায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ।
এর আগে বিভিন্ন জেলার কয়েক হাজার শিক্ষক নিবন্ধন সনদধারীর ১৬৬টি রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর রায় দেয় হাইকোর্ট। সেখানে বেশ কিছু নির্দেশনা সরকারকে বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছিল। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করে শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি দেয় এনটিআরসিএ। পরে রিট আবেদনকারীরা এনটিআরসিএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করেন।
আদালত অবমাননার শুনানি করে গত ১৫ ডিসেম্বর হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগে এনটিআরসিএ এর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এক মাসের নিষেধাজ্ঞা দেন। গত ৬ মে সেই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়িয়ে হাইকোর্ট প্রথম থেকে ১২ তম শিক্ষক নিবন্ধন উত্তীর্ণদের মধ্যে রিটকারীদের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে সাত দিনের মধ্যে নিয়োগের সুপারিশ করতে নির্দেশ দেন।
আদালত অবমাননার আবেদনকারী প্রার্থীদের পক্ষে শুনানি করেন খুরশিদ আলম খান, মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া ও মহিউদ্দিন হানিফ (ফরহাদ)। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন। এনটিআরসিএর পক্ষে ছিলেন কামরুজ্জামান ভূঁইয়া।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান উন্নয়নে এসব প্রতিষ্ঠানে যোগ্য ও মানসম্পন্নদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দেয় এনটিআরসিএ। ২০০৫ সাল থেকে এই পরীক্ষা নিচ্ছে এনটিআরসিএ।
আগে বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের হাতে ছিল। সরকার সেই ক্ষমতা খর্ব করে এনটিআরসিএর মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠানে মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে।
ঢাকা: বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক হিসেবে ৫৪ হাজার জনকে নিয়োগ দেওয়ার বাধা কেটেছে। শিক্ষক নিয়োগে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) গণবিজ্ঞপ্তির ওপর থেকে হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়ায় এখন শিক্ষক নিয়োগ দিতে আর বাধা নেই।
এনটিআরসিএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে করা আবেদনের শুনানি করে আজ সোমবার হাই কোর্টের বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চ শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তির ওপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে এনটিআরসিএর প্রথম থেকে ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে রিটকারী আড়াই হাজার প্রার্থীকে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশ করতে চার সপ্তাহ সময় বেঁধে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বেসরকারি স্কুল-কলেজে ৫৪ হাজার ৩০৪ জনকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে গত ৩০ মার্চ তৃতীয় দফায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ।
এর আগে বিভিন্ন জেলার কয়েক হাজার শিক্ষক নিবন্ধন সনদধারীর ১৬৬টি রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর রায় দেয় হাইকোর্ট। সেখানে বেশ কিছু নির্দেশনা সরকারকে বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছিল। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করে শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি দেয় এনটিআরসিএ। পরে রিট আবেদনকারীরা এনটিআরসিএর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করেন।
আদালত অবমাননার শুনানি করে গত ১৫ ডিসেম্বর হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগে এনটিআরসিএ এর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এক মাসের নিষেধাজ্ঞা দেন। গত ৬ মে সেই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়িয়ে হাইকোর্ট প্রথম থেকে ১২ তম শিক্ষক নিবন্ধন উত্তীর্ণদের মধ্যে রিটকারীদের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে সাত দিনের মধ্যে নিয়োগের সুপারিশ করতে নির্দেশ দেন।
আদালত অবমাননার আবেদনকারী প্রার্থীদের পক্ষে শুনানি করেন খুরশিদ আলম খান, মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া ও মহিউদ্দিন হানিফ (ফরহাদ)। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন। এনটিআরসিএর পক্ষে ছিলেন কামরুজ্জামান ভূঁইয়া।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান উন্নয়নে এসব প্রতিষ্ঠানে যোগ্য ও মানসম্পন্নদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দেয় এনটিআরসিএ। ২০০৫ সাল থেকে এই পরীক্ষা নিচ্ছে এনটিআরসিএ।
আগে বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের হাতে ছিল। সরকার সেই ক্ষমতা খর্ব করে এনটিআরসিএর মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠানে মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে।
গণ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (গকসু) নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে মৃদুল দেওয়ান এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে জয়লাভ করেছেন রায়হান খান। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে ফলাফল ঘোষণা শেষ করে গকসু নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটে নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার ছাপানো ও ফাঁস হওয়া নকল ব্যালটের অভিযোগ নিয়ে এবার অধিকতর তদন্ত করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে...
১২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
২০ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
১ দিন আগে