বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের মৎস্যজীবী লীগ নেতা শাকিল হত্যা মামলার প্রধান আসামি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে কারাগারে পাঠিয়েছেন নিম্ন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান তিনি। পরে জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মামুনুর রশিদ।
দু’পক্ষের আইনজীবীরা জানান, উচ্চ আদালতে আগাম জামিন চেয়েছিলেন মামলা প্রধান আসামি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম। উচ্চ আদালত তাঁকে জামিন না দিয়ে ৬ সপ্তাহের মধ্যে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দেন। আজ উচ্চ আদালতের বেঁধে দেওয়া সময়ের শেষদিন ছিল। এ জন্য দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাড ইউসুফ আলী, অ্যাড আবেদুর রহমান, অ্যাড আব্দুল হালিম, অ্যাড শেখ ফরিদ জামিনের জন্য প্রার্থনা করলে বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাড সৈয়দ আলম ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাড শেখর চন্দ্র রায় জামিনের বিরোধিতা করেন। পরে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাড সৈয়দ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুনানিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা এবং দু’পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য শোনার পর আদালত জামিন নামঞ্জুর করে ইউপি চেয়ারম্যানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ময়নাতদন্তের রিপোর্ট, আহতদের জখমি সনদপত্র এবং তদন্তের অগ্রগতি জানাতে আদালতে স্ব-শরীরে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাড আবেদুর রহমান বলেন, বিচারক পুনরায় জামিনের জন্য আগামী ১৬ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
অপরদিকে, এই সংবাদ গ্রহণ ও ছবি তুলতে আদালতে উপস্থিত সাংবাদিকদের বাধা দেওয়া হয়েছে বলে চেয়ারম্যানের সঙ্গে থাকা লোকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের সাংবাদিক নেতা-কর্মীরা।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও রিপোর্টার্স ইউনিটির অর্থ সম্পাদক ও সময় টিভির স্টাফ রিপোর্টার জিয়াউর রহমান বকুল বলেন, ‘এটি আলোচিত একটা হত্যাকাণ্ড। প্রধান আসামির আত্মসমর্পণের খবর পেয়ে আদালত চত্বরে সংবাদকর্মীরা সংবাদ সংগ্রহ এবং ছবি তুলতে আসলে বাধা দেন চেয়ারম্যানের সঙ্গে থাকা লোকজন। তবুও বাধা উপেক্ষা করে ছবি তোলার চেষ্টা করলে চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনীর লোকজনরা মারমুখী আচরণ করেন। পরে কোর্টে থাকা পুলিশ ও আইনজীবীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।’
উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা) কে নিয়ে অগ্রহণযোগ্য মন্তব্যের জেরে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও যুবলীগ নেতা সাঈদ আলমের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে সাঈদ আলমের ভাই মৎস্যজীবী লীগ নেতা শাকিল আহমেদ মারা যান। পরে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামসহ ২০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন যুবলীগ নেতা সাঈদ আলম। সেই মামলায় ঢাকা থেকে চারজন, দিনাজপুর থেকে দুজন ও বালিয়াডাঙ্গী থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ এবং র্যাব।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের মৎস্যজীবী লীগ নেতা শাকিল হত্যা মামলার প্রধান আসামি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে কারাগারে পাঠিয়েছেন নিম্ন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান তিনি। পরে জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মামুনুর রশিদ।
দু’পক্ষের আইনজীবীরা জানান, উচ্চ আদালতে আগাম জামিন চেয়েছিলেন মামলা প্রধান আসামি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম। উচ্চ আদালত তাঁকে জামিন না দিয়ে ৬ সপ্তাহের মধ্যে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দেন। আজ উচ্চ আদালতের বেঁধে দেওয়া সময়ের শেষদিন ছিল। এ জন্য দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাড ইউসুফ আলী, অ্যাড আবেদুর রহমান, অ্যাড আব্দুল হালিম, অ্যাড শেখ ফরিদ জামিনের জন্য প্রার্থনা করলে বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাড সৈয়দ আলম ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাড শেখর চন্দ্র রায় জামিনের বিরোধিতা করেন। পরে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাড সৈয়দ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুনানিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা এবং দু’পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য শোনার পর আদালত জামিন নামঞ্জুর করে ইউপি চেয়ারম্যানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ময়নাতদন্তের রিপোর্ট, আহতদের জখমি সনদপত্র এবং তদন্তের অগ্রগতি জানাতে আদালতে স্ব-শরীরে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাড আবেদুর রহমান বলেন, বিচারক পুনরায় জামিনের জন্য আগামী ১৬ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
অপরদিকে, এই সংবাদ গ্রহণ ও ছবি তুলতে আদালতে উপস্থিত সাংবাদিকদের বাধা দেওয়া হয়েছে বলে চেয়ারম্যানের সঙ্গে থাকা লোকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের সাংবাদিক নেতা-কর্মীরা।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও রিপোর্টার্স ইউনিটির অর্থ সম্পাদক ও সময় টিভির স্টাফ রিপোর্টার জিয়াউর রহমান বকুল বলেন, ‘এটি আলোচিত একটা হত্যাকাণ্ড। প্রধান আসামির আত্মসমর্পণের খবর পেয়ে আদালত চত্বরে সংবাদকর্মীরা সংবাদ সংগ্রহ এবং ছবি তুলতে আসলে বাধা দেন চেয়ারম্যানের সঙ্গে থাকা লোকজন। তবুও বাধা উপেক্ষা করে ছবি তোলার চেষ্টা করলে চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনীর লোকজনরা মারমুখী আচরণ করেন। পরে কোর্টে থাকা পুলিশ ও আইনজীবীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।’
উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা) কে নিয়ে অগ্রহণযোগ্য মন্তব্যের জেরে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও যুবলীগ নেতা সাঈদ আলমের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে সাঈদ আলমের ভাই মৎস্যজীবী লীগ নেতা শাকিল আহমেদ মারা যান। পরে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামসহ ২০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন যুবলীগ নেতা সাঈদ আলম। সেই মামলায় ঢাকা থেকে চারজন, দিনাজপুর থেকে দুজন ও বালিয়াডাঙ্গী থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ এবং র্যাব।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫