রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সদর হাফিজিয়া মাদ্রাসাছাত্র হাবিবুল্লাহকে (১৫) গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদ্রাসা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার সভাপতি শহিদুজ্জামান চৌধুরী রৌমারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
আহত হাবিবুল্লাহ রাজিবপুর উপজেলার বালিয়ামারী গ্রামের তারা মিয়ার ছেলে। সে প্রথমে রাজিবপুর উপজেলার মোনগঞ্জ ইউনিয়নের সিলেটপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা থেকে ২৫ পারা কোরআন হেফজ করে ১৫ দিন আগে রৌমারী উপজেলার সদর মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে।
সরেজমিনে পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হাবিবুল্লাহ ১৫ দিন আগে রৌমারী সদর হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। তার খাওয়ার দায়িত্ব নেন রৌমারী সদর ইউনিয়নের গোস্থানপাড়ার মৃত আব্দুল বাতেনের ছেলে মাইদুল ইসলাম।
আল আমিন (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্র বলে, ‘প্রতিদিনের মতো গতকাল রাতে এশার নামাজ শেষে গোরস্থান পাড়ায় মাইদুলের বাড়িতে খেতে যায় হাবিবুল্লাহ। মাদ্রাসার শেষ ক্লাসে হাবিবুল্লাহ অনুপস্থিত ছিল। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে আমি, বায়েজিদ (১০) ও সিহাবসহ (৯) টয়লেটে যাই। এ সময় মাদ্রাসার নির্মাণাধীন ভবনের কোনা থেকে হাবিবুল্লাহ দৌড়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে আমাকে বাঁচাও। তখন আমি দেখতে পাই তার শরীর রক্তে ভেজা, গলা কাটা। এ অবস্থা দেখে আমি বায়েজিদকে পাঠাই হুজুরকে ডাকার জন্য। পরে হুজুর আসলে তাকে দ্রুত রৌমারী হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।’
আল আমিন আরও বলেয়, ‘সে শুধু আমাকে বলেছে মাস্ক পরা ৩ জন লোক আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে।’
গোরস্থানপাড়ার মাইদুলের মা উম্মে কুলসুম (৫০) বলেন, ‘প্রতিদিনের মতো কালও হাবিবুল্লাহ রাত সাড়ে ৯টার দিকে এসে খাওয়াদাওয়া করে চলে যায়। পরে শুনতে পাই তার গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। যে-ই এ ঘটনা ঘটাক, আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
রৌমারী হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ধারালো অস্ত্র দিয়ে হাবিবুল্লাহর গলা কাটা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজন হওয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সভাপতি শহিদুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এ ঘটনায় রৌমারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছি। সরকারের কাছে আমাদের দাবি ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্টদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়ার।’
এ ঘটনায় রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোন্তাছের বিল্লাহ বলেন, ‘১৫ দিন আগে ওই ছাত্র রৌমারী সদর হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। গতকাল রাতে তাকে গলা কেটে হত্যায় চেষ্টা করা হয়েছে। ঘটনা উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে। অপরাধীদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে।’
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সদর হাফিজিয়া মাদ্রাসাছাত্র হাবিবুল্লাহকে (১৫) গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদ্রাসা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার সভাপতি শহিদুজ্জামান চৌধুরী রৌমারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
আহত হাবিবুল্লাহ রাজিবপুর উপজেলার বালিয়ামারী গ্রামের তারা মিয়ার ছেলে। সে প্রথমে রাজিবপুর উপজেলার মোনগঞ্জ ইউনিয়নের সিলেটপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা থেকে ২৫ পারা কোরআন হেফজ করে ১৫ দিন আগে রৌমারী উপজেলার সদর মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে।
সরেজমিনে পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হাবিবুল্লাহ ১৫ দিন আগে রৌমারী সদর হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। তার খাওয়ার দায়িত্ব নেন রৌমারী সদর ইউনিয়নের গোস্থানপাড়ার মৃত আব্দুল বাতেনের ছেলে মাইদুল ইসলাম।
আল আমিন (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্র বলে, ‘প্রতিদিনের মতো গতকাল রাতে এশার নামাজ শেষে গোরস্থান পাড়ায় মাইদুলের বাড়িতে খেতে যায় হাবিবুল্লাহ। মাদ্রাসার শেষ ক্লাসে হাবিবুল্লাহ অনুপস্থিত ছিল। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে আমি, বায়েজিদ (১০) ও সিহাবসহ (৯) টয়লেটে যাই। এ সময় মাদ্রাসার নির্মাণাধীন ভবনের কোনা থেকে হাবিবুল্লাহ দৌড়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে আমাকে বাঁচাও। তখন আমি দেখতে পাই তার শরীর রক্তে ভেজা, গলা কাটা। এ অবস্থা দেখে আমি বায়েজিদকে পাঠাই হুজুরকে ডাকার জন্য। পরে হুজুর আসলে তাকে দ্রুত রৌমারী হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।’
আল আমিন আরও বলেয়, ‘সে শুধু আমাকে বলেছে মাস্ক পরা ৩ জন লোক আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে।’
গোরস্থানপাড়ার মাইদুলের মা উম্মে কুলসুম (৫০) বলেন, ‘প্রতিদিনের মতো কালও হাবিবুল্লাহ রাত সাড়ে ৯টার দিকে এসে খাওয়াদাওয়া করে চলে যায়। পরে শুনতে পাই তার গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। যে-ই এ ঘটনা ঘটাক, আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
রৌমারী হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ধারালো অস্ত্র দিয়ে হাবিবুল্লাহর গলা কাটা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজন হওয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সভাপতি শহিদুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এ ঘটনায় রৌমারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছি। সরকারের কাছে আমাদের দাবি ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্টদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়ার।’
এ ঘটনায় রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোন্তাছের বিল্লাহ বলেন, ‘১৫ দিন আগে ওই ছাত্র রৌমারী সদর হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। গতকাল রাতে তাকে গলা কেটে হত্যায় চেষ্টা করা হয়েছে। ঘটনা উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে। অপরাধীদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫