প্রতিনিধি
নীলফামারী: নীলফামারীর সৈয়দপুরে কিশোরীকে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকির মামলায় তিন বন্ধুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে তিনজনকে পৃথক পৃথক স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ভিডিওটি উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মণপুর চড়কপাড়ার আব্দুল মালেকের ছেলে মো. মুন্না (২৫), একই গ্রামের পাঠানপাড়ার শওকত আলীর ছেলে মো. আলাল (২৫) ও আমজাদের মোড়ের শহিদুল ইসলামের ছেলে তৌফিক ইসলাম তুহিন (২০)।
জানা যায়, ২০১৮ সালে মুন্নার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ওই কিশোরীর। ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর তাঁরা দেখা করতে গেলে কিশোরীকে ধর্ষণ করেন মুন্না। এ সময় কৌশলে ধর্ষণের দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করেন তিনি। ২০২০ সালের ২৪ জানুয়ারি ওই কিশোরীর সাথে একই গ্রামের মশিউর রহমানের ছেলে আশিকুর রহমানের বিয়ে হয়। ১০ এপ্রিল রাতে মুন্নার বন্ধু তুহিন কিশোরীকে দেখা করতে বলেন। দেখা করতে এলে তুহিন বলেন, মুন্নার সাথে তাঁর একটি ভিডিও তাঁর কাছে আছে। ভিডিওটি ডিলিট করার জন্য অনুরোধ করলে তুহিন দুই লাখ টাকা অথবা দৈহিক মেলামেশার প্রস্তাব দেন। গতকাল শনিবার সকালে তুহিন ফোনে ওই কিশোরীকে আবারো কল দেন এবং ভিডিওটি ফেসবুকে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন। বিকালেই ওই কিশোরী তিনজনের নামে সৈয়দপুর থানায় মামলা দায়ের করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাইদুর রহমান জানান, মামলার পরপরই শহরের পাঁচমাথা মোড় থেকে তৌফিক ইসলাম তুহিন, আমজাদের মোড় থেকে মো. আলাল এবং মো. মুন্নাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৈয়দপুর থানার ওসি (তদন্ত) আতাউর রহমান জানান, নারী শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৯ (১)/৩০ তৎসহ পর্নোগ্রাফি আইন ২০১২–এর ৮(১/২/৭) ধারায় মামলাটি রুজু করা হয়েছে।
সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত খান জানান, আজ সকালে গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
নীলফামারী: নীলফামারীর সৈয়দপুরে কিশোরীকে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকির মামলায় তিন বন্ধুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে তিনজনকে পৃথক পৃথক স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ভিডিওটি উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মণপুর চড়কপাড়ার আব্দুল মালেকের ছেলে মো. মুন্না (২৫), একই গ্রামের পাঠানপাড়ার শওকত আলীর ছেলে মো. আলাল (২৫) ও আমজাদের মোড়ের শহিদুল ইসলামের ছেলে তৌফিক ইসলাম তুহিন (২০)।
জানা যায়, ২০১৮ সালে মুন্নার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ওই কিশোরীর। ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর তাঁরা দেখা করতে গেলে কিশোরীকে ধর্ষণ করেন মুন্না। এ সময় কৌশলে ধর্ষণের দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করেন তিনি। ২০২০ সালের ২৪ জানুয়ারি ওই কিশোরীর সাথে একই গ্রামের মশিউর রহমানের ছেলে আশিকুর রহমানের বিয়ে হয়। ১০ এপ্রিল রাতে মুন্নার বন্ধু তুহিন কিশোরীকে দেখা করতে বলেন। দেখা করতে এলে তুহিন বলেন, মুন্নার সাথে তাঁর একটি ভিডিও তাঁর কাছে আছে। ভিডিওটি ডিলিট করার জন্য অনুরোধ করলে তুহিন দুই লাখ টাকা অথবা দৈহিক মেলামেশার প্রস্তাব দেন। গতকাল শনিবার সকালে তুহিন ফোনে ওই কিশোরীকে আবারো কল দেন এবং ভিডিওটি ফেসবুকে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন। বিকালেই ওই কিশোরী তিনজনের নামে সৈয়দপুর থানায় মামলা দায়ের করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাইদুর রহমান জানান, মামলার পরপরই শহরের পাঁচমাথা মোড় থেকে তৌফিক ইসলাম তুহিন, আমজাদের মোড় থেকে মো. আলাল এবং মো. মুন্নাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৈয়দপুর থানার ওসি (তদন্ত) আতাউর রহমান জানান, নারী শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৯ (১)/৩০ তৎসহ পর্নোগ্রাফি আইন ২০১২–এর ৮(১/২/৭) ধারায় মামলাটি রুজু করা হয়েছে।
সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত খান জানান, আজ সকালে গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
৫ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
১২ দিন আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৬ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫