চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
মেয়েদের নামে জমি লিখে দেন বাবা আবদুল কুদ্দুস (৬৭)। এই নিয়ে দুই ছেলের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল বাবার। সেই জমিতে চাষ করা পাট তুলতে গিয়ে বাবার হাতে খুন হন ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেন (৪৫)। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাবাকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার সরদহ ইউনিয়নের হুজারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জাহাঙ্গীর হোসেন ঝিকরা গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের বড় ছেলে। চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তির পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, জাহাঙ্গীর হোসেনেরা দুই ভাই। প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তাঁদের বাবা আবদুল কুদ্দুস দ্বিতীয় বিয়ে করেন। সেই পক্ষের দুই মেয়ে রয়েছে। কয়েক মাস আগে আবদুল কুদ্দুস দুই মেয়ের নামে জমি রেজিস্ট্রি করে দেন। এর জের ধরে পারিবারিক কলহ চলছিল। মঙ্গলবার সকালে জাহাঙ্গীর হোসেন হুজারপাড়া বিলের জমিতে পাট কাটতে যান। এ সময় আবদুল কুদ্দুস এবং তাঁর দুই জামাতা শনির আলী ও মনির আলী পাট কাটতে নিষেধ করেন। এ সময় তর্কাতর্কির একপর্যায়ে তিনজন মিলে জাহাঙ্গীর হোসেনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিহত ব্যক্তির ভাই রাজীব আলী বলেন, ‘জমিতে আমরা দুই ভাই পাটের আবাদ করেছি। পাট কাটতে গেলে আমার বাবা তাঁর দুই জামাতাকে সঙ্গে নিয়ে বাধা দেন। এ সময় প্রথমে আমার বাবা হাঁসুয়া দিয়ে আমার ভাইয়ের মাথায় কোপ দেন। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে অন্যরাও কোপানো শুরু করে। হাসপাতালে নেওয়ার পথে ভাইয়ের মৃত্যু হয়।’
এ বিষয়ে চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ বলেন, জমির বিরোধে জাহাঙ্গীর হোসেন খুন হয়েছেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত আবদুল কুদ্দুসকে আটক করা হয়েছে।
মেয়েদের নামে জমি লিখে দেন বাবা আবদুল কুদ্দুস (৬৭)। এই নিয়ে দুই ছেলের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল বাবার। সেই জমিতে চাষ করা পাট তুলতে গিয়ে বাবার হাতে খুন হন ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেন (৪৫)। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাবাকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার সরদহ ইউনিয়নের হুজারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জাহাঙ্গীর হোসেন ঝিকরা গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের বড় ছেলে। চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তির পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, জাহাঙ্গীর হোসেনেরা দুই ভাই। প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তাঁদের বাবা আবদুল কুদ্দুস দ্বিতীয় বিয়ে করেন। সেই পক্ষের দুই মেয়ে রয়েছে। কয়েক মাস আগে আবদুল কুদ্দুস দুই মেয়ের নামে জমি রেজিস্ট্রি করে দেন। এর জের ধরে পারিবারিক কলহ চলছিল। মঙ্গলবার সকালে জাহাঙ্গীর হোসেন হুজারপাড়া বিলের জমিতে পাট কাটতে যান। এ সময় আবদুল কুদ্দুস এবং তাঁর দুই জামাতা শনির আলী ও মনির আলী পাট কাটতে নিষেধ করেন। এ সময় তর্কাতর্কির একপর্যায়ে তিনজন মিলে জাহাঙ্গীর হোসেনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিহত ব্যক্তির ভাই রাজীব আলী বলেন, ‘জমিতে আমরা দুই ভাই পাটের আবাদ করেছি। পাট কাটতে গেলে আমার বাবা তাঁর দুই জামাতাকে সঙ্গে নিয়ে বাধা দেন। এ সময় প্রথমে আমার বাবা হাঁসুয়া দিয়ে আমার ভাইয়ের মাথায় কোপ দেন। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে অন্যরাও কোপানো শুরু করে। হাসপাতালে নেওয়ার পথে ভাইয়ের মৃত্যু হয়।’
এ বিষয়ে চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ বলেন, জমির বিরোধে জাহাঙ্গীর হোসেন খুন হয়েছেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত আবদুল কুদ্দুসকে আটক করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫