পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে এসে ক্লিনিকের ভুল চিকিৎসায় তাসলিমা বেগমের (৩০) গর্ভপাত (ভ্রূণ হত্যা) করানোর অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ওই নারীর মাত্রাতিরিক্ত রক্তক্ষরণে এখন রামেক হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তাসলিমা বেগমকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনি উপজেলার শিবপুর জাগিরপাড়া গ্রামের জালালা উদ্দীনের স্ত্রী।
ভুক্তভোগীর স্বামী জালাল উদ্দীন বলেন, আমার স্ত্রী ৭ সপ্তাহের গর্ভবতী ছিল। গত মঙ্গলবার সকালে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গ্রীন লাইফ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে হাসপাতালের চিকিৎসক আলট্রাসনোগ্রাফি করেন। কিছুক্ষণ পর বলেন গর্ভের সন্তান মৃত। এরপর ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে গর্ভপাত করানোর চুক্তি করেন এবং একটি ওষুধ খাওয়াতে বলেন। ওষুধ খাওয়ানোর পর আমাদের সন্দেহ হয়। সে সময় পাশের একটি ক্লিনিকে (মা ক্লিনিক) আলট্রাসনোগ্রাফি করে দেখা যায় বাচ্চা জীবিত। বিষয়টি গ্রীন লাইফের মালিককে অবহিত করলে তিনি ওই দিন বিকেলে আমাদের রাজশাহী মহানগরে নিয়ে যান। সেখানে বেলভিউ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তৃতীয় দফা আলট্রাসনোগ্রাফি করানো হয়। সেখানেও চিকিৎসক পেটে বাচ্চা জীবিত আছে বলে জানান।
জালাল উদ্দীন আরও বলেন, সন্তান জীবিত জানার আগে ওষুধ খাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় আমার স্ত্রীর রক্তক্ষরণ শুরু হয়। পরদিন বুধবার রাত ১০টার দিকে বাচ্চা নষ্ট হয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে রাতেই তাঁকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়েছে।
এ বিষয়ে গ্রীন হাসপাতালের মালিক বাবু বলেন, আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্টে যা পেয়েছেন, চিকিৎসক তা-ই উল্লেখ করেছেন। তবে ওই নারীর আগেও একাধিকবার গর্ভপাত হয়েছে। সেই জেরে এবারও হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো অপচিকিৎসা বা গাফিলতি করা হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল মতিন বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ওই নারীর অবস্থা গুরুতর হয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, ভ্রূণ হত্যার এমন কোনো অভিযোগ এখনো থানায় আসেনি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে এসে ক্লিনিকের ভুল চিকিৎসায় তাসলিমা বেগমের (৩০) গর্ভপাত (ভ্রূণ হত্যা) করানোর অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ওই নারীর মাত্রাতিরিক্ত রক্তক্ষরণে এখন রামেক হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তাসলিমা বেগমকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনি উপজেলার শিবপুর জাগিরপাড়া গ্রামের জালালা উদ্দীনের স্ত্রী।
ভুক্তভোগীর স্বামী জালাল উদ্দীন বলেন, আমার স্ত্রী ৭ সপ্তাহের গর্ভবতী ছিল। গত মঙ্গলবার সকালে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গ্রীন লাইফ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে হাসপাতালের চিকিৎসক আলট্রাসনোগ্রাফি করেন। কিছুক্ষণ পর বলেন গর্ভের সন্তান মৃত। এরপর ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে গর্ভপাত করানোর চুক্তি করেন এবং একটি ওষুধ খাওয়াতে বলেন। ওষুধ খাওয়ানোর পর আমাদের সন্দেহ হয়। সে সময় পাশের একটি ক্লিনিকে (মা ক্লিনিক) আলট্রাসনোগ্রাফি করে দেখা যায় বাচ্চা জীবিত। বিষয়টি গ্রীন লাইফের মালিককে অবহিত করলে তিনি ওই দিন বিকেলে আমাদের রাজশাহী মহানগরে নিয়ে যান। সেখানে বেলভিউ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তৃতীয় দফা আলট্রাসনোগ্রাফি করানো হয়। সেখানেও চিকিৎসক পেটে বাচ্চা জীবিত আছে বলে জানান।
জালাল উদ্দীন আরও বলেন, সন্তান জীবিত জানার আগে ওষুধ খাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় আমার স্ত্রীর রক্তক্ষরণ শুরু হয়। পরদিন বুধবার রাত ১০টার দিকে বাচ্চা নষ্ট হয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে রাতেই তাঁকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়েছে।
এ বিষয়ে গ্রীন হাসপাতালের মালিক বাবু বলেন, আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্টে যা পেয়েছেন, চিকিৎসক তা-ই উল্লেখ করেছেন। তবে ওই নারীর আগেও একাধিকবার গর্ভপাত হয়েছে। সেই জেরে এবারও হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো অপচিকিৎসা বা গাফিলতি করা হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল মতিন বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ওই নারীর অবস্থা গুরুতর হয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, ভ্রূণ হত্যার এমন কোনো অভিযোগ এখনো থানায় আসেনি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫