কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে দোকানের মধ্যে গলায় ফাঁস দিয়ে এক কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এ ঘটনায় নিহতের মায়ের অভিযোগ, তাঁর স্বামী ছেলেকে হত্যা করেছেন। গতকাল শনিবার স্বামী আফতাবুজ্জামানের বিরুদ্ধে স্ত্রী আকলিমা খাতুন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
নিহত ছেলের নাম আসায়াদ আল আদিল (১৭)। সে একটি মাদ্রাসার ছাত্র।
এর আগে গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের চক পরানপুর গ্রামে দোকানের মধ্যে গলায় গামছা দিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে থানার উপপরিদর্শক শিহাব হোসেন ওই রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। শনিবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায় পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের হয়েছে।
থানায় নিহতের মা আকলিমা খাতুন সাংবাদিকদের জানান, উপজেলার চুনাখালী গ্রামের মৃত আবু বক্করের ছেলে জামায়াত নেতা আফতাবুজ্জামানের সঙ্গে ২০০৩ সালে বিবাহ হয় তাঁর। বিবাহিত জীবনে তাঁদের ঘরে জন্ম নেয় আদিন। সে কাটুনিয়া সিদ্দিকিয়া মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত। স্বামী আফতাবুজ্জামান ছেলেকে রেখে তাঁর (আকলিমা) দুই বিঘা জমি বিক্রির টাকা নিয়ে আব্দুল খালিগ্রামের রহিমা খাতুন ওরফে পলি নামের একজনের সঙ্গে পরকীয়া করে বিয়ে করেন।
আকলিমা খাতুন জানান, বিয়ের পরে স্বামী তাঁর বাড়ি থেকে আকলিমাকে তাড়িয়ে দেন। এরপর মৌতলা গ্রামে আব্দুর রশিদের বাড়িতে ছেলেকে নিয়ে ভাড়া থাকতে শুরু করেন আকলিমা। কয়েক দিন আগে তাঁর (আকলিমা) কাছে ৩০ হাজার টাকা চান স্বামী। টাকা না দেওয়াকে কেন্দ্র করে তাঁকে মারধর করেন এবং ছেলেকে জোরপূর্বক নিয়ে যান। এরপর শুক্রবার রাতে গলায় দড়ি দিয়ে ছেলের মারা যাওয়ার খবর পান তিনি।
আকলিমা জানান, আসলে স্বামী ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী মিলে পরিকল্পিতভাবে পথের কাঁটা দূর করতে ছেলেকে হত্যা করে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে দোকানের ভেতরে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছেন।
এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে অভিযোগ পাওয়া গেছে, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে দোকানের মধ্যে গলায় ফাঁস দিয়ে এক কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এ ঘটনায় নিহতের মায়ের অভিযোগ, তাঁর স্বামী ছেলেকে হত্যা করেছেন। গতকাল শনিবার স্বামী আফতাবুজ্জামানের বিরুদ্ধে স্ত্রী আকলিমা খাতুন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
নিহত ছেলের নাম আসায়াদ আল আদিল (১৭)। সে একটি মাদ্রাসার ছাত্র।
এর আগে গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের চক পরানপুর গ্রামে দোকানের মধ্যে গলায় গামছা দিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে থানার উপপরিদর্শক শিহাব হোসেন ওই রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। শনিবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায় পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের হয়েছে।
থানায় নিহতের মা আকলিমা খাতুন সাংবাদিকদের জানান, উপজেলার চুনাখালী গ্রামের মৃত আবু বক্করের ছেলে জামায়াত নেতা আফতাবুজ্জামানের সঙ্গে ২০০৩ সালে বিবাহ হয় তাঁর। বিবাহিত জীবনে তাঁদের ঘরে জন্ম নেয় আদিন। সে কাটুনিয়া সিদ্দিকিয়া মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত। স্বামী আফতাবুজ্জামান ছেলেকে রেখে তাঁর (আকলিমা) দুই বিঘা জমি বিক্রির টাকা নিয়ে আব্দুল খালিগ্রামের রহিমা খাতুন ওরফে পলি নামের একজনের সঙ্গে পরকীয়া করে বিয়ে করেন।
আকলিমা খাতুন জানান, বিয়ের পরে স্বামী তাঁর বাড়ি থেকে আকলিমাকে তাড়িয়ে দেন। এরপর মৌতলা গ্রামে আব্দুর রশিদের বাড়িতে ছেলেকে নিয়ে ভাড়া থাকতে শুরু করেন আকলিমা। কয়েক দিন আগে তাঁর (আকলিমা) কাছে ৩০ হাজার টাকা চান স্বামী। টাকা না দেওয়াকে কেন্দ্র করে তাঁকে মারধর করেন এবং ছেলেকে জোরপূর্বক নিয়ে যান। এরপর শুক্রবার রাতে গলায় দড়ি দিয়ে ছেলের মারা যাওয়ার খবর পান তিনি।
আকলিমা জানান, আসলে স্বামী ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী মিলে পরিকল্পিতভাবে পথের কাঁটা দূর করতে ছেলেকে হত্যা করে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে দোকানের ভেতরে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছেন।
এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে অভিযোগ পাওয়া গেছে, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫