নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
এক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও গর্ভপাত করানোর অভিযোগে শাহজাহান ভূঁইয়া নামে ছাত্রলীগের নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শাহজাহান ভূঁইয়া ছাত্রলীগের আগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উপ কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। এ ছাড়া ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন তিনি।
রোববার (৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর মিরপুর থানাধীন পীরেরবাগের একটি বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ।
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুল হক ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গত ২৯ সেপ্টেম্বর এক ছাত্রীর করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই মামলায় ছাত্রী ধর্ষণ ও ভ্রূণ হত্যার অভিযোগ করেছেন। ভুক্তভোগী ও আসামির ফরেনসিক ও ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে।’
মামলায় ওই ছাত্রী অভিযোগ করেন, শাহজাহান ও ওই তাঁর বাড়ি কুমিল্লায় হলেও তাঁদের পরিচয় হয় ফেসবুকে। আগে তাঁদের চেনাজানা ছিল না। বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি আইইএলটিএসের প্রস্তুতি নিতে ঢাকার একটি কোচিংয়ে ভর্তি হতে আসেন গত ৬ জুন। সেদিন তাঁকে মোহাম্মদপুরের একটি বাসা ভাড়া করে দেন ওই ছাত্রলীগ নেতা। তাঁরা স্বামী–স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নেন। সেই বাসায় শাহজাহান নিয়মিত আসা–যাওয়া করতেন। গত ১৩ জুন ওই বাসায় শাহজাহান তাঁকে ধর্ষণ করেন।
ছাত্রী অভিযোগে আরও বলেন, ১৩ জুনের পর তাঁদের মধ্যে আরও কয়েকবার শারীরিক সম্পর্ক হয়। গত ২৬ জুলাই বাসায় পরীক্ষা করে দেখেন তিনি গর্ভধারণ করেছেন। বিষয়টি শাহজাহানকে জানালে তিনি গর্ভপাতের ওষুধ খাওয়ান। এরপর তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। বিষয়টি ওই ছাত্রী শাহজাহানের পরিবার ও ঢাকার আওয়ামী লীগের নেতাদের জানান। তবে কেউ কোনো ব্যবস্থা নেননি।
বাধ্য হয়ে পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে গত ২৯ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন ওই ছাত্রী।
এক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও গর্ভপাত করানোর অভিযোগে শাহজাহান ভূঁইয়া নামে ছাত্রলীগের নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শাহজাহান ভূঁইয়া ছাত্রলীগের আগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উপ কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। এ ছাড়া ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন তিনি।
রোববার (৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর মিরপুর থানাধীন পীরেরবাগের একটি বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ।
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুল হক ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গত ২৯ সেপ্টেম্বর এক ছাত্রীর করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই মামলায় ছাত্রী ধর্ষণ ও ভ্রূণ হত্যার অভিযোগ করেছেন। ভুক্তভোগী ও আসামির ফরেনসিক ও ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে।’
মামলায় ওই ছাত্রী অভিযোগ করেন, শাহজাহান ও ওই তাঁর বাড়ি কুমিল্লায় হলেও তাঁদের পরিচয় হয় ফেসবুকে। আগে তাঁদের চেনাজানা ছিল না। বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি আইইএলটিএসের প্রস্তুতি নিতে ঢাকার একটি কোচিংয়ে ভর্তি হতে আসেন গত ৬ জুন। সেদিন তাঁকে মোহাম্মদপুরের একটি বাসা ভাড়া করে দেন ওই ছাত্রলীগ নেতা। তাঁরা স্বামী–স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নেন। সেই বাসায় শাহজাহান নিয়মিত আসা–যাওয়া করতেন। গত ১৩ জুন ওই বাসায় শাহজাহান তাঁকে ধর্ষণ করেন।
ছাত্রী অভিযোগে আরও বলেন, ১৩ জুনের পর তাঁদের মধ্যে আরও কয়েকবার শারীরিক সম্পর্ক হয়। গত ২৬ জুলাই বাসায় পরীক্ষা করে দেখেন তিনি গর্ভধারণ করেছেন। বিষয়টি শাহজাহানকে জানালে তিনি গর্ভপাতের ওষুধ খাওয়ান। এরপর তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। বিষয়টি ওই ছাত্রী শাহজাহানের পরিবার ও ঢাকার আওয়ামী লীগের নেতাদের জানান। তবে কেউ কোনো ব্যবস্থা নেননি।
বাধ্য হয়ে পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে গত ২৯ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন ওই ছাত্রী।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫