নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরের লাভ রোডে পাওনা ২ হাজার টাকার জন্য বন্ধুকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে অপর দুই বন্ধুকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। ভুক্তভোগী যুবকের নাম জাহাঙ্গীর আলম (২৭)। হত্যাচেষ্টায় জড়িতরা হলেন সাগর (৩২) ও শাহেদ (৩৫)। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত দুই বন্ধুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
তিনি জানান, জাহাঙ্গীর পেশায় গাড়ি চালানোর পাশাপাশি মোটর মেকানিক হিসেবে কাজ করতেন। তাঁর বন্ধু সাগর ও শাহেদও মোটর মেকানিক। জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে ২ হাজার টাকা পেতেন সাগর। এই টাকা নিয়েই দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। কথা-কাটাকাটিকে কেন্দ্র করেই জাহাঙ্গীরকে হত্যার পরিকল্পনা করেন সাগর ও শাহেদ। প্রথমে তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে চড়ে বিভিন্ন স্থানে ঘোরেন। শাহেদ বাইক চালান, সাগর পেছনে বসেন আর দুজনের মাঝে বসানো হয় জাহাঙ্গীরকে। মাঝে তাঁরা মদ খান। শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁদের মোটরসাইকেল নিয়ে মিরপুরের লাভ রোড এলাকায় পৌঁছাতেই চলন্ত মোটরসাইকেলেই সাগর তাঁর বন্ধু জাহাঙ্গীরের গলা কেটে দেন।
এরপর চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেন। গলাকাটা অবস্থায় জাহাঙ্গীর হেঁটে হেঁটে কিছু দূর যান এবং কয়েকজনের কাছে সহযোগিতা চান। কিন্তু তাঁর অবস্থা দেখে সবাই ভয় পেয়ে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে এবং প্রথমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বর্তমানে জাহাঙ্গীর আশঙ্কামুক্ত হলেও তাঁর শ্বাসনালি কেটে গেছে। এ ঘটনায় জাহাঙ্গীরের বাবা আব্দুল হালিম মামলা করেছেন। মামলার দুই আসামি সাগর ও শাহেদকে রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় হত্যাচেষ্টায় ব্যবহৃত ছুরি, মোটরসাইকেল এবং আসামির রক্তমাখা জামা উদ্ধার করা হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুরের লাভ রোডে পাওনা ২ হাজার টাকার জন্য বন্ধুকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে অপর দুই বন্ধুকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। ভুক্তভোগী যুবকের নাম জাহাঙ্গীর আলম (২৭)। হত্যাচেষ্টায় জড়িতরা হলেন সাগর (৩২) ও শাহেদ (৩৫)। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত দুই বন্ধুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
তিনি জানান, জাহাঙ্গীর পেশায় গাড়ি চালানোর পাশাপাশি মোটর মেকানিক হিসেবে কাজ করতেন। তাঁর বন্ধু সাগর ও শাহেদও মোটর মেকানিক। জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে ২ হাজার টাকা পেতেন সাগর। এই টাকা নিয়েই দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। কথা-কাটাকাটিকে কেন্দ্র করেই জাহাঙ্গীরকে হত্যার পরিকল্পনা করেন সাগর ও শাহেদ। প্রথমে তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে চড়ে বিভিন্ন স্থানে ঘোরেন। শাহেদ বাইক চালান, সাগর পেছনে বসেন আর দুজনের মাঝে বসানো হয় জাহাঙ্গীরকে। মাঝে তাঁরা মদ খান। শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁদের মোটরসাইকেল নিয়ে মিরপুরের লাভ রোড এলাকায় পৌঁছাতেই চলন্ত মোটরসাইকেলেই সাগর তাঁর বন্ধু জাহাঙ্গীরের গলা কেটে দেন।
এরপর চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেন। গলাকাটা অবস্থায় জাহাঙ্গীর হেঁটে হেঁটে কিছু দূর যান এবং কয়েকজনের কাছে সহযোগিতা চান। কিন্তু তাঁর অবস্থা দেখে সবাই ভয় পেয়ে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে এবং প্রথমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বর্তমানে জাহাঙ্গীর আশঙ্কামুক্ত হলেও তাঁর শ্বাসনালি কেটে গেছে। এ ঘটনায় জাহাঙ্গীরের বাবা আব্দুল হালিম মামলা করেছেন। মামলার দুই আসামি সাগর ও শাহেদকে রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় হত্যাচেষ্টায় ব্যবহৃত ছুরি, মোটরসাইকেল এবং আসামির রক্তমাখা জামা উদ্ধার করা হয়েছে।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৬ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৯ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২১ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫