পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরামে বাসার সামনে সরকারি ড্রেনের ওপর দিয়ে হাঁটাকে কেন্দ্র করে ঝগড়াঝাঁটির একপর্যায় মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন (৫০) নামের এক বৃদ্ধকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মামলা করলে আবুল হাশেম (৫৩) ও জাফর আহমেদ (৫৫) নামের দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার পৌর এলাকার দক্ষিণ কোলাপাড়া গ্রামে উপজেলা পরিষদের পেছনে এ ঘটনা ঘটে। পরশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসাইন খান এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত গিয়াস উদ্দিন পেশায় মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন। গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. মানিক বাদী হয়ে পরশুরাম থানায় চারজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামিরা হলেন মো. এছাক মিয়া (৪৫), মর্তুজা হোসেন আজিম (৩৫) এবং গ্রেপ্তার হওয়া আবুল হাশেম ও জাফর আহাম্মদ।
ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা যায়, গিয়াস উদ্দিন ওই ড্রেনের স্ল্যাবের ওপর দিয়ে হেঁটে যাতায়াত করেন। এছাক মিয়া জায়গাটি নিজের বলে দাবি করেন। এ নিয়েই ঝগড়ার সূত্রপাত হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বাসার সামনে সরকারি ড্রেনের ওপর দিয়ে হাঁটাকে কেন্দ্র করে এছাক মিয়ার সঙ্গে মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে এছাক মিয়া ও তাঁর সহযোগীরা গিয়াস উদ্দিনকে বাসা থেকে টেনে রাস্তায় নিয়ে এসে মারধর করেন এবং গলা টিপে ধরলে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পরশুরাম থানার ওসি মো. শাহাদাত হোসাইন খান বলেন, বাড়ির সামনে ড্রেনের ওপর দিয়ে হাঁটাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি হয়। এরপর এছাক মিয়া ও তার সহযোগীরা গিয়াস উদ্দিনকে ব্যাপক মারধর এবং শ্বাসরোধ করেন। এতে ঘটনাস্থলে গিয়াস উদ্দিন মারা যান। এ ব্যাপারে নিহতের ছেলে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করলে দুজনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ফেনী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
ফেনীর পরশুরামে বাসার সামনে সরকারি ড্রেনের ওপর দিয়ে হাঁটাকে কেন্দ্র করে ঝগড়াঝাঁটির একপর্যায় মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন (৫০) নামের এক বৃদ্ধকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মামলা করলে আবুল হাশেম (৫৩) ও জাফর আহমেদ (৫৫) নামের দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার পৌর এলাকার দক্ষিণ কোলাপাড়া গ্রামে উপজেলা পরিষদের পেছনে এ ঘটনা ঘটে। পরশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসাইন খান এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত গিয়াস উদ্দিন পেশায় মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন। গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. মানিক বাদী হয়ে পরশুরাম থানায় চারজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামিরা হলেন মো. এছাক মিয়া (৪৫), মর্তুজা হোসেন আজিম (৩৫) এবং গ্রেপ্তার হওয়া আবুল হাশেম ও জাফর আহাম্মদ।
ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা যায়, গিয়াস উদ্দিন ওই ড্রেনের স্ল্যাবের ওপর দিয়ে হেঁটে যাতায়াত করেন। এছাক মিয়া জায়গাটি নিজের বলে দাবি করেন। এ নিয়েই ঝগড়ার সূত্রপাত হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বাসার সামনে সরকারি ড্রেনের ওপর দিয়ে হাঁটাকে কেন্দ্র করে এছাক মিয়ার সঙ্গে মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে এছাক মিয়া ও তাঁর সহযোগীরা গিয়াস উদ্দিনকে বাসা থেকে টেনে রাস্তায় নিয়ে এসে মারধর করেন এবং গলা টিপে ধরলে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পরশুরাম থানার ওসি মো. শাহাদাত হোসাইন খান বলেন, বাড়ির সামনে ড্রেনের ওপর দিয়ে হাঁটাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি হয়। এরপর এছাক মিয়া ও তার সহযোগীরা গিয়াস উদ্দিনকে ব্যাপক মারধর এবং শ্বাসরোধ করেন। এতে ঘটনাস্থলে গিয়াস উদ্দিন মারা যান। এ ব্যাপারে নিহতের ছেলে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করলে দুজনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ফেনী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫