মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দার কশব উচ্চবিদ্যালয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের নিয়োগ নিয়ে বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। বিদ্যালয়ের পাঁচ পদে নিয়োগ দিয়ে তাঁরা অন্তত ৮৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ করা হচ্ছে। তবে বিদ্যালয়ের সভাপতি নিয়োগ-বাণিজ্য ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এদিকে গত রোববার রাতে সদ্য নিয়োগকৃতদের যোগদানের চেষ্টা করেন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ফজলুর রহমান ও প্রধান শিক্ষক মোবারক হোসেন। বিষয়টি জানতে পেরে এলাকার কয়েক শ নারী-পুরুষ বিদ্যালয় চত্বরে সমবেত হয়ে প্রতিরোধ করেন। এ সময় মূল অভিযুক্ত আখ্যা দিয়ে গ্রামপুলিশ খয়রুল ইসলাম মণ্ডলকে মারধর করা হয়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান সেখানে উপস্থিতি ছিলেন।
জানতে চাইলে ওসি বলেন, বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সন্ধ্যার পর কশব উচ্চবিদ্যালয়ে যান তিনি। রাতে ওই বিদ্যালয়ে কেন গিয়েছিলেন জানতে চাইলে তিনি প্রসঙ্গটি এড়িয়ে যান।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, কশব উচ্চবিদ্যালয়ে অফিস সহকারী কাম হিসাব সহকারী, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, নিরাপত্তাকর্মী, নৈশপ্রহরী ও আয়া পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ২৬ আগস্ট ওইসব পদে নিয়োগ বোর্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এসব পদে নিয়োগ দেওয়ার চুক্তিতে মহান আলী সরকারের কাছ থেকে ১২ লাখ ৮২ হাজার, জাহাঙ্গীর আলমের কাছ থেকে ১৭ লাখ, মিন্টু হোসেনের কাছ থেকে ৮ লাখ, মিলন হোসেনের কাছ থেকে ১৩ লাখ ও হোসনে আরার কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হলেও তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমাকে কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর পদে নিয়োগ দেওয়ার চুক্তিতে ১৭ লাখ টাকা নেন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক। পরে গোপনে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক আমার পদে কামরুজ্জামান তোতা নামে আরেক প্রার্থীর কাছ থেকে ২৭ লাখ টাকা নিয়ে তাঁকে নিয়োগ দেন।’
জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, হোসনে আরার বিপরীতে আসমা খাতুনের কাছ থেকে ১৩ লাখ, মহান আলী সরকারের বিপরীতে পারভেজ হোসেন পলুর কাছ থেকে ২৬ লাখ টাকা নিয়ে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম বলেন, রোববার সন্ধ্যার পর বিদ্যালয়ে উত্তেজিত জনতা গ্রামপুলিশ খয়েরকে লাঞ্ছিত করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবারক হোসেন বলেন, বিধিগতভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।
বিদ্যালয়ের সভাপতি ফজলুর রহমান নিয়োগ-বাণিজ্য ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, বিদ্যালয়ের স্বার্থে কর্মচারীদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নওগাঁর মান্দার কশব উচ্চবিদ্যালয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের নিয়োগ নিয়ে বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। বিদ্যালয়ের পাঁচ পদে নিয়োগ দিয়ে তাঁরা অন্তত ৮৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ করা হচ্ছে। তবে বিদ্যালয়ের সভাপতি নিয়োগ-বাণিজ্য ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এদিকে গত রোববার রাতে সদ্য নিয়োগকৃতদের যোগদানের চেষ্টা করেন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ফজলুর রহমান ও প্রধান শিক্ষক মোবারক হোসেন। বিষয়টি জানতে পেরে এলাকার কয়েক শ নারী-পুরুষ বিদ্যালয় চত্বরে সমবেত হয়ে প্রতিরোধ করেন। এ সময় মূল অভিযুক্ত আখ্যা দিয়ে গ্রামপুলিশ খয়রুল ইসলাম মণ্ডলকে মারধর করা হয়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান সেখানে উপস্থিতি ছিলেন।
জানতে চাইলে ওসি বলেন, বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সন্ধ্যার পর কশব উচ্চবিদ্যালয়ে যান তিনি। রাতে ওই বিদ্যালয়ে কেন গিয়েছিলেন জানতে চাইলে তিনি প্রসঙ্গটি এড়িয়ে যান।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, কশব উচ্চবিদ্যালয়ে অফিস সহকারী কাম হিসাব সহকারী, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, নিরাপত্তাকর্মী, নৈশপ্রহরী ও আয়া পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ২৬ আগস্ট ওইসব পদে নিয়োগ বোর্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এসব পদে নিয়োগ দেওয়ার চুক্তিতে মহান আলী সরকারের কাছ থেকে ১২ লাখ ৮২ হাজার, জাহাঙ্গীর আলমের কাছ থেকে ১৭ লাখ, মিন্টু হোসেনের কাছ থেকে ৮ লাখ, মিলন হোসেনের কাছ থেকে ১৩ লাখ ও হোসনে আরার কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হলেও তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমাকে কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর পদে নিয়োগ দেওয়ার চুক্তিতে ১৭ লাখ টাকা নেন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক। পরে গোপনে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক আমার পদে কামরুজ্জামান তোতা নামে আরেক প্রার্থীর কাছ থেকে ২৭ লাখ টাকা নিয়ে তাঁকে নিয়োগ দেন।’
জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, হোসনে আরার বিপরীতে আসমা খাতুনের কাছ থেকে ১৩ লাখ, মহান আলী সরকারের বিপরীতে পারভেজ হোসেন পলুর কাছ থেকে ২৬ লাখ টাকা নিয়ে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম বলেন, রোববার সন্ধ্যার পর বিদ্যালয়ে উত্তেজিত জনতা গ্রামপুলিশ খয়েরকে লাঞ্ছিত করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবারক হোসেন বলেন, বিধিগতভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।
বিদ্যালয়ের সভাপতি ফজলুর রহমান নিয়োগ-বাণিজ্য ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, বিদ্যালয়ের স্বার্থে কর্মচারীদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
৭ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
৯ দিন আগেফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
১৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
১৮ দিন আগে