সাজ্জাদ হোসেন, ঢাকা
দেশের শীর্ষস্থানীয় চামড়াজাত সামগ্রী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড মিথ্যা তথ্য দিয়ে সরকারি রপ্তানি প্রণোদনার ২২৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড নিজেদের শতভাগ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা দিয়ে প্রণোদনা নিলেও দেশের বাজারে পণ্য বিক্রি করেছে।
কিন্তু সেই তথ্য গোপন করে প্রতিষ্ঠানটি প্রণোদনার টাকা তছরুপ করেছে বলে এক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের ২০২৩ সালে প্রকাশিত নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের এই ঘটনা ঘটেছে ২০১৬-১৭ থেকে ২০২০-২১ পর্যন্ত এই পাঁচ অর্থবছরে। দেশের তৈরি চামড়াজাত সামগ্রী রপ্তানি উৎসাহিত করতে সরকার ২০০০ সাল থেকে মোট রপ্তানির ১০ শতাংশ প্রণোদনা দিয়ে আসছে।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড তাদের কারখানায় উৎপাদিত পণ্যের শতভাগ রপ্তানি না করে দেশীয় বাজারে বিক্রি করেছে, যা রপ্তানি প্রণোদনার টাকা পাওয়ার শর্তের পরিপন্থী।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটি রপ্তানি প্রণোদনার টাকা নেওয়ার সময় দাবি করেছে, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড ও ইউনিট-২ নামে দুটি জুতার কারখানা আছে। এই দুই কারখানার একটি থেকে দেশে এবং আরেকটি থেকে বিদেশে পণ্য বাজারজাত করে থাকে। তবে কারখানা দুটির জয়েন্ট স্টক রেজিস্ট্রেশন বুকস অব অ্যাকাউন্টিং এবং বার্ষিক প্রতিবেদন একই। এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড দেশীয় বাজারে পণ্য বিক্রি করে, তাই প্রতিষ্ঠানটিকে শতভাগ রপ্তানিকারক হিসেবে গণ্য করা যায় না। সে জন্য ২০১৬-১৭ থেকে পাঁচ অর্থবছরে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে দেওয়া প্রণোদনার টাকা ফেরত দিতে সুপারিশ করা হয়েছে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, অডিট রিপোর্টে তোলা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। তিনি বিস্তারিত জানতে প্রতিষ্ঠানের সিএফও দিলীপ কাজুরির সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দিলীপ কাজুরি বলেন, ‘এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড ১৯৯৪ সাল থেকে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করে আসছে।আমরা রপ্তানি প্রণোদনার টাকা পাচ্ছি অনেক আগে থেকে। হঠাৎ করে ২০২১ সালে আমাদের রপ্তানি প্রণোদনার টাকা নিয়ে অডিট আপত্তি তোলা খুবই দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘রপ্তানি প্রণোদনা নিয়ে অডিটররা আমাদের সঙ্গে নেগোসিয়েশনে যেতে চেয়েছিলেন। আমরা রাজি হইনি। এ জন্য হয়তো এই রকম একটা রিপোর্ট তাঁরা দিয়েছেন।’
প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড রপ্তানি প্রণোদনার টাকা নিয়েছে ইস্টার্ণ ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক থেকে। রপ্তানির ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে ২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ অর্থবছরে ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় থেকে ৩৬ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার ৫৮৯ টাকা উত্তোলন করা হয়। অন্যদিকে ২০১৬-২০ থেকে চার অর্থবছরে ১৮৬ কোটি ১৭ লাখ ৫ হাজার ৩৪ টাকা নেওয়া হয় সিটি ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা থেকে। নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চার অর্থবছরে তুলে নেওয়া টাকার মধ্যে ৪২ কোটি ২৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৩৪ টাকা উত্তোলন করা হয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে। পরের অর্থবছরে এপেক্স ফুটওয়্যার তুলে নেয় ৪৭ কোটি ৪১ লাখ ২৬ হাজার ৫০০ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৩৯ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৫৬ কোটি ৭১ লাখ ৮১ হাজার টাকা তুলে নেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড যেসব প্রমাণ উল্লেখ করেছে, সেগুলোতে শতভাগ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রমাণিত হয়নি। তা ছাড়া সারা দেশে বিভিন্ন আউটলেটের মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য স্থানীয়ভাবে বাজারজাত করা হচ্ছে। জয়েন্ট স্টক এক্সচেঞ্জ কোম্পানির নিবন্ধন শর্ত অনুযায়ী এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড তার কারখানায় প্রস্তুত চামড়াজাত দ্রব্য দেশে ও বিদেশে বিপণনের জন্য অনুমোদিত একটি প্রতিষ্ঠান। এই বিবেচনায় প্রতিষ্ঠানটি শতভাগ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হওয়ার অবকাশ নেই।
এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড শতভাগ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান না হওয়া সত্ত্বেও কেন প্রণোদনার টাকা ছাড় করা হলো, জানতে চাইলে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার ব্যাপারে আমাদের ব্যাংকের কোনো দোষ নেই। এপেক্স ফুটওয়্যার লি. নামে সমগ্র দেশে যেসব আউটলেট রয়েছে, সেগুলোর সব পণ্যই এপেক্স ফুটওয়্যার লি. (ইউনিট-২) কারখানায় উৎপাদিত এবং এর উৎপাদন কার্যক্রম এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের রপ্তানিমুখী কারখানা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আমরা এপেক্স ফুটওয়্যার লি. এর ইউনিট-২কে প্রণোদনার টাকা দিইনি।
সিটি ব্যাংক প্রণোদনার টাকা ছাড় করেছে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জয়েন্ট স্টক এক্সচেঞ্জ কোম্পানির অনুমোদন নিয়ে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে এক হিসাবের মধ্যে রপ্তানি ও দেশীয় বাজারে পণ্য বিক্রি করার জন্য সরকার অনুমোদন দিয়েছে। এখানে আমরা কী করতে পারি?’
ইস্টার্ণ ব্যাংক থেকে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে দেওয়া রপ্তানি প্রণোদনার টাকার বিষয়ে জানতে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী আলী রেজা ইফতেখারের মোবাইল ফোনে দুবার কল করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
দেশের শীর্ষস্থানীয় চামড়াজাত সামগ্রী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড মিথ্যা তথ্য দিয়ে সরকারি রপ্তানি প্রণোদনার ২২৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড নিজেদের শতভাগ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা দিয়ে প্রণোদনা নিলেও দেশের বাজারে পণ্য বিক্রি করেছে।
কিন্তু সেই তথ্য গোপন করে প্রতিষ্ঠানটি প্রণোদনার টাকা তছরুপ করেছে বলে এক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের ২০২৩ সালে প্রকাশিত নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের এই ঘটনা ঘটেছে ২০১৬-১৭ থেকে ২০২০-২১ পর্যন্ত এই পাঁচ অর্থবছরে। দেশের তৈরি চামড়াজাত সামগ্রী রপ্তানি উৎসাহিত করতে সরকার ২০০০ সাল থেকে মোট রপ্তানির ১০ শতাংশ প্রণোদনা দিয়ে আসছে।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড তাদের কারখানায় উৎপাদিত পণ্যের শতভাগ রপ্তানি না করে দেশীয় বাজারে বিক্রি করেছে, যা রপ্তানি প্রণোদনার টাকা পাওয়ার শর্তের পরিপন্থী।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটি রপ্তানি প্রণোদনার টাকা নেওয়ার সময় দাবি করেছে, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড ও ইউনিট-২ নামে দুটি জুতার কারখানা আছে। এই দুই কারখানার একটি থেকে দেশে এবং আরেকটি থেকে বিদেশে পণ্য বাজারজাত করে থাকে। তবে কারখানা দুটির জয়েন্ট স্টক রেজিস্ট্রেশন বুকস অব অ্যাকাউন্টিং এবং বার্ষিক প্রতিবেদন একই। এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড দেশীয় বাজারে পণ্য বিক্রি করে, তাই প্রতিষ্ঠানটিকে শতভাগ রপ্তানিকারক হিসেবে গণ্য করা যায় না। সে জন্য ২০১৬-১৭ থেকে পাঁচ অর্থবছরে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে দেওয়া প্রণোদনার টাকা ফেরত দিতে সুপারিশ করা হয়েছে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, অডিট রিপোর্টে তোলা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। তিনি বিস্তারিত জানতে প্রতিষ্ঠানের সিএফও দিলীপ কাজুরির সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দিলীপ কাজুরি বলেন, ‘এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড ১৯৯৪ সাল থেকে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করে আসছে।আমরা রপ্তানি প্রণোদনার টাকা পাচ্ছি অনেক আগে থেকে। হঠাৎ করে ২০২১ সালে আমাদের রপ্তানি প্রণোদনার টাকা নিয়ে অডিট আপত্তি তোলা খুবই দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘রপ্তানি প্রণোদনা নিয়ে অডিটররা আমাদের সঙ্গে নেগোসিয়েশনে যেতে চেয়েছিলেন। আমরা রাজি হইনি। এ জন্য হয়তো এই রকম একটা রিপোর্ট তাঁরা দিয়েছেন।’
প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড রপ্তানি প্রণোদনার টাকা নিয়েছে ইস্টার্ণ ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক থেকে। রপ্তানির ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে ২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ অর্থবছরে ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় থেকে ৩৬ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার ৫৮৯ টাকা উত্তোলন করা হয়। অন্যদিকে ২০১৬-২০ থেকে চার অর্থবছরে ১৮৬ কোটি ১৭ লাখ ৫ হাজার ৩৪ টাকা নেওয়া হয় সিটি ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা থেকে। নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চার অর্থবছরে তুলে নেওয়া টাকার মধ্যে ৪২ কোটি ২৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৩৪ টাকা উত্তোলন করা হয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে। পরের অর্থবছরে এপেক্স ফুটওয়্যার তুলে নেয় ৪৭ কোটি ৪১ লাখ ২৬ হাজার ৫০০ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৩৯ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৫৬ কোটি ৭১ লাখ ৮১ হাজার টাকা তুলে নেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড যেসব প্রমাণ উল্লেখ করেছে, সেগুলোতে শতভাগ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রমাণিত হয়নি। তা ছাড়া সারা দেশে বিভিন্ন আউটলেটের মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য স্থানীয়ভাবে বাজারজাত করা হচ্ছে। জয়েন্ট স্টক এক্সচেঞ্জ কোম্পানির নিবন্ধন শর্ত অনুযায়ী এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড তার কারখানায় প্রস্তুত চামড়াজাত দ্রব্য দেশে ও বিদেশে বিপণনের জন্য অনুমোদিত একটি প্রতিষ্ঠান। এই বিবেচনায় প্রতিষ্ঠানটি শতভাগ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হওয়ার অবকাশ নেই।
এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড শতভাগ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান না হওয়া সত্ত্বেও কেন প্রণোদনার টাকা ছাড় করা হলো, জানতে চাইলে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার ব্যাপারে আমাদের ব্যাংকের কোনো দোষ নেই। এপেক্স ফুটওয়্যার লি. নামে সমগ্র দেশে যেসব আউটলেট রয়েছে, সেগুলোর সব পণ্যই এপেক্স ফুটওয়্যার লি. (ইউনিট-২) কারখানায় উৎপাদিত এবং এর উৎপাদন কার্যক্রম এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের রপ্তানিমুখী কারখানা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আমরা এপেক্স ফুটওয়্যার লি. এর ইউনিট-২কে প্রণোদনার টাকা দিইনি।
সিটি ব্যাংক প্রণোদনার টাকা ছাড় করেছে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জয়েন্ট স্টক এক্সচেঞ্জ কোম্পানির অনুমোদন নিয়ে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে এক হিসাবের মধ্যে রপ্তানি ও দেশীয় বাজারে পণ্য বিক্রি করার জন্য সরকার অনুমোদন দিয়েছে। এখানে আমরা কী করতে পারি?’
ইস্টার্ণ ব্যাংক থেকে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডকে দেওয়া রপ্তানি প্রণোদনার টাকার বিষয়ে জানতে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী আলী রেজা ইফতেখারের মোবাইল ফোনে দুবার কল করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৩ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৭ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
২৫ দিন আগে