আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছর অতি বৃষ্টির আশঙ্কায় আগেভাগেই চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী ৭ আগস্ট প্রায় ৯ লাখ টন চাল আমদানির জন্য আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় ভারতের বাজারে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় নন-বাসমতী চালের দাম বেড়ে গেছে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকেরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের আমদানি পরিকল্পনার খবরে দেশটির বাজারে স্বর্ণা, মিনিকেট ও সোনামাসুরির মতো চালের দাম গত কয়েক সপ্তাহে ৮ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
ভারতের ভিলা গ্রুপের প্রধান নির্বাহী সুরাজ আগরওয়াল ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসকে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব ইতিমধ্যেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পড়তে শুরু করেছে। ভারতের বিভিন্ন প্রসেসরের তথ্যমতে, বাংলাদেশে ব্যাপক ব্যবহৃত নন-বাসমতী চালের দাম বর্তমানে ৭ থেকে ১৩ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গেছে। বর্তমানে প্রতি কেজি স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৩২ রুপিতে, আর মিনিকেট ও সোনামাসুরির দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ রুপিতে।
রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ভি কৃষ্ণা রাও জানিয়েছেন, বাংলাদেশের আমদানির বড় একটি অংশ ভারত থেকে রপ্তানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ, ভারতের উৎপাদন পরিস্থিতি ভালো এবং পরিবহন খরচও কম।
বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগ অনুযায়ী, ৯ লাখ টন আমদানির মধ্যে ৪ লাখ টন আনবে সরকারি সংস্থাগুলো এবং ৫ লাখ টন আমদানি করতে পারবে বেসরকারি খাত। দরপত্র আহ্বানের পর ছয় সপ্তাহের মধ্যে রপ্তানিকারকেরা চাল সরবরাহ করতে পারবেন। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা ও বিহার থেকে সংগৃহীত মিনিকেট ও সোনামাসুরির চাল বাংলাদেশে রপ্তানি হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
ব্যবসায়ী সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশ সাধারণত আগস্টের পর চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এবার জুলাই ও আগস্ট মাসে অতি বৃষ্টির সম্ভাবনা এবং বপন করা ধান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কায় আগাম আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩ লাখ টন চাল আমদানি করেছে, যা দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে আমদানি হয়েছিল ৯ দশমিক ৭ লাখ টন।
ভারত থেকে চলতি অর্থবছরে ৮ লাখ টন চাল আমদানি করেছে বাংলাদেশ, যা ভারতের মোট ১৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এর আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৬ দশমিক ২ লাখ টন, যা সে বছরের রপ্তানির ১০ শতাংশ।
চাল উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দেশ। ২০২৫-২৬ বিপণন বছরে দেশের চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৭ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন টন।
চলতি বছর অতি বৃষ্টির আশঙ্কায় আগেভাগেই চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী ৭ আগস্ট প্রায় ৯ লাখ টন চাল আমদানির জন্য আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় ভারতের বাজারে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় নন-বাসমতী চালের দাম বেড়ে গেছে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকেরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের আমদানি পরিকল্পনার খবরে দেশটির বাজারে স্বর্ণা, মিনিকেট ও সোনামাসুরির মতো চালের দাম গত কয়েক সপ্তাহে ৮ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
ভারতের ভিলা গ্রুপের প্রধান নির্বাহী সুরাজ আগরওয়াল ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসকে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব ইতিমধ্যেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পড়তে শুরু করেছে। ভারতের বিভিন্ন প্রসেসরের তথ্যমতে, বাংলাদেশে ব্যাপক ব্যবহৃত নন-বাসমতী চালের দাম বর্তমানে ৭ থেকে ১৩ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গেছে। বর্তমানে প্রতি কেজি স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৩২ রুপিতে, আর মিনিকেট ও সোনামাসুরির দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ রুপিতে।
রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ভি কৃষ্ণা রাও জানিয়েছেন, বাংলাদেশের আমদানির বড় একটি অংশ ভারত থেকে রপ্তানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ, ভারতের উৎপাদন পরিস্থিতি ভালো এবং পরিবহন খরচও কম।
বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগ অনুযায়ী, ৯ লাখ টন আমদানির মধ্যে ৪ লাখ টন আনবে সরকারি সংস্থাগুলো এবং ৫ লাখ টন আমদানি করতে পারবে বেসরকারি খাত। দরপত্র আহ্বানের পর ছয় সপ্তাহের মধ্যে রপ্তানিকারকেরা চাল সরবরাহ করতে পারবেন। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা ও বিহার থেকে সংগৃহীত মিনিকেট ও সোনামাসুরির চাল বাংলাদেশে রপ্তানি হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
ব্যবসায়ী সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশ সাধারণত আগস্টের পর চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এবার জুলাই ও আগস্ট মাসে অতি বৃষ্টির সম্ভাবনা এবং বপন করা ধান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কায় আগাম আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩ লাখ টন চাল আমদানি করেছে, যা দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে আমদানি হয়েছিল ৯ দশমিক ৭ লাখ টন।
ভারত থেকে চলতি অর্থবছরে ৮ লাখ টন চাল আমদানি করেছে বাংলাদেশ, যা ভারতের মোট ১৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন টন নন-বাসমতী চাল রপ্তানির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এর আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৬ দশমিক ২ লাখ টন, যা সে বছরের রপ্তানির ১০ শতাংশ।
চাল উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দেশ। ২০২৫-২৬ বিপণন বছরে দেশের চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৭ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন টন।
বর্ষায় উৎপাদন ব্যাহত, বৃষ্টিতে সরবরাহ সমস্যা আর দুই মৌসুমের ফাঁদসহ নানা কারণে সবজির দাম কয়েক মাস ধরেই বেশি। সেই বাড়তি দাম আরও বেড়েছে চলতি সপ্তাহে। ১ কেজি বেগুন কিনতে এখন ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৬০ টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহের তুলনায় ৪০ টাকা বেশি। শুধু বেগুনই নয়, চলতি সপ্তাহে পটোল, ঢ্যাঁড়স, বরবটি, কাঁকরোল
২১ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংকের ৮২ শতাংশ শেয়ার এখনো এস আলমের মালিকানায় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তা জব্দ করলেও শেয়ার লিকুইডেশন করে ব্যাংকের দায় শোধ করছে না। ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রকৃত মালিকদের কাছে ফেরত দিতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সচেতন ব্যবসায়ী ফোরামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত
১ দিন আগেচলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) কাজ শুরু হয়েছে নামমাত্রভাবে। এ সময়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বরাদ্দের তুলনায় খুব কম অর্থ খরচ করেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জুলাই-আগস্টে ৩০ লাখ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ১০ লাখ টাকা খরচ কর
১ দিন আগেআর্থিক সংকটাপন্ন ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করে একটি ব্যাংক করা হচ্ছে। এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন ব্যাংকের জন্য দুটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। একটি হলো ইউনাইটেড
১ দিন আগে