আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি মাসের শুরুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত ২৫ শতাংশ শুল্কে ২০২৫ সালে মার্কিন গাড়ি নির্মাতাদের ব্যয় ১০৮ বিলিয়ন ডলার বাড়িয়ে দেবে। সেন্টার ফর অটোমোটিভ রিসার্চের একটি নতুন বিশ্লেষণে এ তথ্য উঠে এসেছে।
মিশিগানের অ্যান আরবারে অবস্থিত এই সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডেট্রয়েটভিত্তিক গাড়ি নির্মাতা ফোর্ড মোটর, জেনারেল মোটরস এবং জিপ ও র্যাম ট্রাক নির্মাতা স্টেলান্টিস এই শুল্ক আরোপে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাদের মোট অতিরিক্ত ব্যয় হবে প্রায় ৪২ বিলিয়ন ডলার।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই তিন কোম্পানিকে প্রতি গাড়ির আমদানি করা যন্ত্রাংশের জন্য গড়ে প্রায় ৫ হাজার ডলার শুল্ক দিতে হতে পারে। আর তারা যেসব গাড়ি সরাসরি আমদানি করে, সেগুলোর প্রতিটির জন্য গড়ে প্রায় ৮ হাজার ৬০০ ডলার শুল্ক দিতে হতে পারে।
অটোমোবাইল শিল্পে ট্রাম্পের এই ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক গত ৩ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়েছে। এরই মধ্যে এই শিল্পের ওপর বেশ আঘাত হেনেছে এই শুল্ক আরোপ। কারণ, গাড়ির যন্ত্রাংশ বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশ থেকে আসে। মেক্সিকো ও কানাডায় তৈরি গাড়িগুলোকেও এই শুল্কের আওতায় আনা হয়েছে। তবে যেসব গাড়ি নির্মাতা যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা চুক্তির (ইউএসএমসিএ) শর্ত মানে, তারা যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত অংশগুলোর মূল্য শুল্ক থেকে বাদ দিতে পারবে।
এই শুল্কের ফলে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উৎপাদন পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়েছে। জেনারেল মোটরস (জিএম) ইন্ডিয়ানার একটি প্ল্যান্টে ট্রাক উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে, স্টেলান্টিস মেক্সিকো ও কানাডার দুটি প্ল্যান্টে সাময়িকভাবে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে।
এই পরিবর্তনের প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পাঁচটি কারখানায় পড়েছে, যেগুলো এই উৎপাদন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত।
গবেষণায় অনুমান করা হয়েছে, ডেট্রয়েটের তিনটি প্রধান গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি (ফোর্ড, জেনারেল মোটরস, স্টেলান্টিস) প্রতিটি গাড়ির জন্য আমদানি করা যন্ত্রাংশে গড়ে ৪ হাজার ৯১১ ডলার করে শুল্ক ব্যয় বহন করবে, যা গোটা শিল্প খাতের গড় ৪ হাজার ২৩৯ ডলারের তুলনায় বেশি।
আমদানি করা সম্পূর্ণ গাড়ির ক্ষেত্রে, গোটা শিল্প খাতে গড়ে প্রতিটি গাড়ির জন্য শুল্ক ব্যয় হবে ৮ হাজার ৭২২ ডলার। ডেট্রয়েটের তিন কোম্পানির জন্য এই গড় খরচ হবে ৮ হাজার ৬৪১ ডলার।
ডেট্রয়েটের তিনটি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং মার্কিন অটোমোটিভ পলিসি কাউন্সিলের সভাপতি ম্যাট ব্লান্ট এক বিবৃতিতে বলেন, এই গবেষণা স্পষ্টভাবে দেখায়, ২৫ শতাংশ শুল্ক গাড়ি শিল্পে কতটা বিশাল প্রভাব ফেলতে চলেছে।’
আমেরিকান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো—ফোর্ড, জেনারেল মোটরস (জিএম) ও স্টেলান্টিস এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘আমরা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী, যাতে যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি উৎপাদন বৃদ্ধি করার আমাদের যৌথ লক্ষ্য অর্জন করা যায়।’
এই বিষয়ে তাদের বক্তব্য জানতে যোগাযোগ করা হলে জিএম ও স্টেলান্টিসের পক্ষ থেকে বলা হয়, এটি গাড়িশিল্প গ্রুপের ওপর নির্ভর করেছে। আর ফোর্ড মোটরসের পক্ষ থেকে কোনো মতামত পাওয়া যায়নি।
চলতি মাসের শুরুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত ২৫ শতাংশ শুল্কে ২০২৫ সালে মার্কিন গাড়ি নির্মাতাদের ব্যয় ১০৮ বিলিয়ন ডলার বাড়িয়ে দেবে। সেন্টার ফর অটোমোটিভ রিসার্চের একটি নতুন বিশ্লেষণে এ তথ্য উঠে এসেছে।
মিশিগানের অ্যান আরবারে অবস্থিত এই সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডেট্রয়েটভিত্তিক গাড়ি নির্মাতা ফোর্ড মোটর, জেনারেল মোটরস এবং জিপ ও র্যাম ট্রাক নির্মাতা স্টেলান্টিস এই শুল্ক আরোপে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাদের মোট অতিরিক্ত ব্যয় হবে প্রায় ৪২ বিলিয়ন ডলার।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই তিন কোম্পানিকে প্রতি গাড়ির আমদানি করা যন্ত্রাংশের জন্য গড়ে প্রায় ৫ হাজার ডলার শুল্ক দিতে হতে পারে। আর তারা যেসব গাড়ি সরাসরি আমদানি করে, সেগুলোর প্রতিটির জন্য গড়ে প্রায় ৮ হাজার ৬০০ ডলার শুল্ক দিতে হতে পারে।
অটোমোবাইল শিল্পে ট্রাম্পের এই ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক গত ৩ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়েছে। এরই মধ্যে এই শিল্পের ওপর বেশ আঘাত হেনেছে এই শুল্ক আরোপ। কারণ, গাড়ির যন্ত্রাংশ বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশ থেকে আসে। মেক্সিকো ও কানাডায় তৈরি গাড়িগুলোকেও এই শুল্কের আওতায় আনা হয়েছে। তবে যেসব গাড়ি নির্মাতা যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা চুক্তির (ইউএসএমসিএ) শর্ত মানে, তারা যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত অংশগুলোর মূল্য শুল্ক থেকে বাদ দিতে পারবে।
এই শুল্কের ফলে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উৎপাদন পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়েছে। জেনারেল মোটরস (জিএম) ইন্ডিয়ানার একটি প্ল্যান্টে ট্রাক উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে, স্টেলান্টিস মেক্সিকো ও কানাডার দুটি প্ল্যান্টে সাময়িকভাবে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে।
এই পরিবর্তনের প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পাঁচটি কারখানায় পড়েছে, যেগুলো এই উৎপাদন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত।
গবেষণায় অনুমান করা হয়েছে, ডেট্রয়েটের তিনটি প্রধান গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি (ফোর্ড, জেনারেল মোটরস, স্টেলান্টিস) প্রতিটি গাড়ির জন্য আমদানি করা যন্ত্রাংশে গড়ে ৪ হাজার ৯১১ ডলার করে শুল্ক ব্যয় বহন করবে, যা গোটা শিল্প খাতের গড় ৪ হাজার ২৩৯ ডলারের তুলনায় বেশি।
আমদানি করা সম্পূর্ণ গাড়ির ক্ষেত্রে, গোটা শিল্প খাতে গড়ে প্রতিটি গাড়ির জন্য শুল্ক ব্যয় হবে ৮ হাজার ৭২২ ডলার। ডেট্রয়েটের তিন কোম্পানির জন্য এই গড় খরচ হবে ৮ হাজার ৬৪১ ডলার।
ডেট্রয়েটের তিনটি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং মার্কিন অটোমোটিভ পলিসি কাউন্সিলের সভাপতি ম্যাট ব্লান্ট এক বিবৃতিতে বলেন, এই গবেষণা স্পষ্টভাবে দেখায়, ২৫ শতাংশ শুল্ক গাড়ি শিল্পে কতটা বিশাল প্রভাব ফেলতে চলেছে।’
আমেরিকান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো—ফোর্ড, জেনারেল মোটরস (জিএম) ও স্টেলান্টিস এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘আমরা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী, যাতে যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি উৎপাদন বৃদ্ধি করার আমাদের যৌথ লক্ষ্য অর্জন করা যায়।’
এই বিষয়ে তাদের বক্তব্য জানতে যোগাযোগ করা হলে জিএম ও স্টেলান্টিসের পক্ষ থেকে বলা হয়, এটি গাড়িশিল্প গ্রুপের ওপর নির্ভর করেছে। আর ফোর্ড মোটরসের পক্ষ থেকে কোনো মতামত পাওয়া যায়নি।
সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
৯ ঘণ্টা আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
১১ ঘণ্টা আগেরিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অশোক কুমার পাল গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৭ হাজার কোটি রুপির বেশি ব্যাংকঋণ জালিয়াতি এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে আজ শনিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
১৯ ঘণ্টা আগেচীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার প্রায় ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে