বৈশ্বিক বাণিজ্যে দীর্ঘদিন ধরেই চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলছে লড়াই। এ লড়াই আরও উত্তপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর। চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক বাড়ানোসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কঠোরতার হুঁশিয়ারি ইতিমধ্যেই ট্রাম্প দিয়েছেন। এই সম্পর্কের উষ্ণতায় যেন হাত গরম করে নিচ্ছেন ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার মালিক ইলন মাস্ক। ট্রাম্প দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে টেসলার শেয়ারের দাম বেড়ে গিয়েছে, বেড়েছে আয়ও। এবার জানা গেল, চলতি ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে চীনে ২১ হাজার ৯০০ ইলেকট্রিক গাড়ি বিক্রি করেছে টেসলা।
আজ বুধবার রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে চীনে টেসলার ইভি গাড়ির বিক্রি চতুর্থ প্রান্তিকের মধ্যে সর্বোচ্চ সাপ্তাহিক বিক্রি।
গত ত্রৈমাসিক প্রান্তিকে চীনে টেসলার আয় কমে গিয়েছিল। জুলাই–সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে প্রথমবারের মতো টেসলাকে পেছনে ফেলে চীনের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি। টেসলার চেয়ে তিন বিলিয়ন ডলার বেশি আয় করে বিওয়াইডি। তবে গাড়ি বিক্রিতে এগিয়ে ছিল টেসলা।
নভেম্বরে টেসলা চীনে ৭৩ হাজারেরও বেশি গাড়ি বিক্রি করে, যা এ বছরের মাসিক বিক্রির রেকর্ড। চলতি বছর চীনে সর্বাধিক বিক্রিত যাত্রীবাহী গাড়ি হিসেবে ৫ লাখ ৫৬ হাজারটি ইভি মডেল ওয়াই গাড়ি বিক্রি করেছে টেসলা।
চীনে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মডেল ওয়াই গাড়িতে বিশেষ ছাড় দিয়েছে টেসলা। এ ছাড়াও অন্যান্য সুবিধার দিয়ে বছর শেষে চীনা বাজারে বিক্রি বাড়াতে চায় টেসলা। কিছু অঞ্চলে বিক্রিতে মন্দা চললেও টেসলার বৈশ্বিক বিক্রি ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে।
মডেল ওয়াই কেনায় নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে ১০ হাজার ইউয়ান অর্থাৎ ১ হাজার ৩৭৫ ডলার ছাড় দিয়েছে টেসলা। চলতি বছরের শেষে প্রতিযোগিতায় চীনা কোম্পানি বিওয়াইডির কাছে পিছিয়ে পড়ায় এই পদক্ষেপ নিলো কোম্পানিটি।
এর আগে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, পেট্রোলচালিত গাড়ি ছেড়ে বৈদ্যুতিক বা হাইব্রিড গাড়ি কিনতে জনগণকে ভর্তুকি দিচ্ছে চীনা সরকার। যে কারণে চীনে এমন গাড়ির চলন বেড়েই চলেছে। সুইস প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের গবেষণা পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে চীনের ৬০ শতাংশ গাড়িই হবে বৈদ্যুতিক।
বৈশ্বিক বাণিজ্যে দীর্ঘদিন ধরেই চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলছে লড়াই। এ লড়াই আরও উত্তপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর। চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক বাড়ানোসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কঠোরতার হুঁশিয়ারি ইতিমধ্যেই ট্রাম্প দিয়েছেন। এই সম্পর্কের উষ্ণতায় যেন হাত গরম করে নিচ্ছেন ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার মালিক ইলন মাস্ক। ট্রাম্প দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে টেসলার শেয়ারের দাম বেড়ে গিয়েছে, বেড়েছে আয়ও। এবার জানা গেল, চলতি ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে চীনে ২১ হাজার ৯০০ ইলেকট্রিক গাড়ি বিক্রি করেছে টেসলা।
আজ বুধবার রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে চীনে টেসলার ইভি গাড়ির বিক্রি চতুর্থ প্রান্তিকের মধ্যে সর্বোচ্চ সাপ্তাহিক বিক্রি।
গত ত্রৈমাসিক প্রান্তিকে চীনে টেসলার আয় কমে গিয়েছিল। জুলাই–সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে প্রথমবারের মতো টেসলাকে পেছনে ফেলে চীনের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি। টেসলার চেয়ে তিন বিলিয়ন ডলার বেশি আয় করে বিওয়াইডি। তবে গাড়ি বিক্রিতে এগিয়ে ছিল টেসলা।
নভেম্বরে টেসলা চীনে ৭৩ হাজারেরও বেশি গাড়ি বিক্রি করে, যা এ বছরের মাসিক বিক্রির রেকর্ড। চলতি বছর চীনে সর্বাধিক বিক্রিত যাত্রীবাহী গাড়ি হিসেবে ৫ লাখ ৫৬ হাজারটি ইভি মডেল ওয়াই গাড়ি বিক্রি করেছে টেসলা।
চীনে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মডেল ওয়াই গাড়িতে বিশেষ ছাড় দিয়েছে টেসলা। এ ছাড়াও অন্যান্য সুবিধার দিয়ে বছর শেষে চীনা বাজারে বিক্রি বাড়াতে চায় টেসলা। কিছু অঞ্চলে বিক্রিতে মন্দা চললেও টেসলার বৈশ্বিক বিক্রি ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে।
মডেল ওয়াই কেনায় নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে ১০ হাজার ইউয়ান অর্থাৎ ১ হাজার ৩৭৫ ডলার ছাড় দিয়েছে টেসলা। চলতি বছরের শেষে প্রতিযোগিতায় চীনা কোম্পানি বিওয়াইডির কাছে পিছিয়ে পড়ায় এই পদক্ষেপ নিলো কোম্পানিটি।
এর আগে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, পেট্রোলচালিত গাড়ি ছেড়ে বৈদ্যুতিক বা হাইব্রিড গাড়ি কিনতে জনগণকে ভর্তুকি দিচ্ছে চীনা সরকার। যে কারণে চীনে এমন গাড়ির চলন বেড়েই চলেছে। সুইস প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের গবেষণা পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে চীনের ৬০ শতাংশ গাড়িই হবে বৈদ্যুতিক।
দেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
৭ ঘণ্টা আগেসভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১ দিন আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
১ দিন আগে