ইসলামি বন্ড বাজারে ছেড়ে ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার মূলধন সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানি সৌদি আরামকো। ‘সুকুক’ নামের ডলার বন্ড হবে ৫ ও ১০ বছর মেয়াদের। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অবগত দুটি সূত্র ও নথির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) থেকে সৌদি আরামকোর সুকুক বন্ড কেনার আবেদন ছাড়া শুরু হয়েছে। আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত ইস্যুয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে যোগ্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এই বন্ড কিনতে পারবেন।
বিশ্বের শীর্ষ তেল রপ্তারিকারক আরামকো সৌদি আরবে জন্য টাকার গাছ হিসেবে ভূমিকা রাখে। দেশটির নেতা যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমান তেলনির্ভরতা বের হয়ে নতুন শিল্প গড়ার লক্ষ্যে ২০৩০ সাল মেয়াদী যে রূপকল্প গ্রহণ করেছেন, তার বিপুল বিনিয়োগ দরকার। সেই লক্ষ্যেই আরামকোকে ব্যবহার করা হচ্ছে। গত জুলাইতে প্রথম বন্ড ছেড়ে আরামকো ৬ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে।
চলতি বছরেই আরামকোকে লভ্যাংশ বাবদ ১২৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন বা ১২ হাজার ৪৩০ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে। এর সিংহভাগই সরকার পাবে। কারণ ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ কোম্পানিই সরকারি মালিকানার।
সৌদি আরবের স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দেওয়া আরামকোর নথি অনুযায়ী, প্রতি বন্ডের দাম হবে ২ লাখ ডলার। তবে বাজারের অবস্থাসাপেক্ষে বাড়তি ১০০০ ডলার দিতে হতে পারে। যারা এসব বন্ড কিনবেন তাদের এক ধরনের ‘ট্রাস্ট সার্টিফিকেট’ দেওয়া হবে।
যেসব প্রতিষ্ঠান সুকুক বন্ড বাজারে ছাড়বে সেগুলো হলো—আল রাজি ক্যাপিটাল, এইচএসবিসি, ফার্স্ট আবুধাবি ব্যাংক, দুবাই ইসলামিক ব্যাংক পিজেএসসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, কেএফএইচ ক্যাপিটাল, গোল্ডম্যান স্যাচ ইন্টারন্যাশনাল, জেপি মরগান এবং সিটি।
সক্রিয় এসব প্রতিষ্ঠান ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সুকুক বন্ড ইস্যু করতে পারবে। সেগুলো হলো—এসএমবিসি নিক্কো, আলিনমা ইনভেস্টমেন্ট, আলবিলাদ ক্যাপিটাল, এমইউএফজি, আবু ধাবি কমার্শিয়াল ব্যাংক, পিওসিআই এশিয়া লিমিটেড, আমিরাত এনবিডি ক্যাপিটাল লিমিটেড, শারজাহ ইসলামিক ব্যাংক, মিজোহো এবং ন্যাটিক্সিস।
আরামকো জানিয়েছে, ট্রাস্ট সার্টিফিকেট প্রদানের বিষয়টি সরকারি কর্তৃপক্ষের অনুমোদনসাপেক্ষে হবে। এ ছাড়া, ১৯৩৩ সালের মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যাক্টের (সংশোধিত) অধীনে বিধি—১৪৪ এ/রেজি এস—ও অনুসরণ করা হবে। পাশাপাশি ফিন্যান্সিয়াল কনডাক্ট অথোরিটি (এফসিএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্যাপিটাল মার্কেট অ্যাসোসিয়েশনের (আইসিএমএ) স্থিতিশীলতা বিধি মেনেই এই ট্রাস্ট সার্টিফিকেট অনুমোদন করা হবে।
ট্রাস্ট সার্টিফিকেটের জন্য যেসব আবেদন আসবে সেগুলোকে এফসিএ—এর অফিশিয়াল তালিকায় এবং লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে যুক্ত হওয়ার এবং এ ধরনের ট্রাস্ট সার্টিফিকেটের জন্য লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে যুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। এই ট্রাস্ট সার্টিফিকেট ইস্যু করার লক্ষ্য হলো—প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নিজ নিজ দেশের আইন ও প্রবিধান অনুযায়ী লভ্যাংশের অংশীদার হবেন।
ইসলামি বন্ড বাজারে ছেড়ে ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার মূলধন সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানি সৌদি আরামকো। ‘সুকুক’ নামের ডলার বন্ড হবে ৫ ও ১০ বছর মেয়াদের। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অবগত দুটি সূত্র ও নথির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) থেকে সৌদি আরামকোর সুকুক বন্ড কেনার আবেদন ছাড়া শুরু হয়েছে। আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত ইস্যুয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে যোগ্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এই বন্ড কিনতে পারবেন।
বিশ্বের শীর্ষ তেল রপ্তারিকারক আরামকো সৌদি আরবে জন্য টাকার গাছ হিসেবে ভূমিকা রাখে। দেশটির নেতা যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমান তেলনির্ভরতা বের হয়ে নতুন শিল্প গড়ার লক্ষ্যে ২০৩০ সাল মেয়াদী যে রূপকল্প গ্রহণ করেছেন, তার বিপুল বিনিয়োগ দরকার। সেই লক্ষ্যেই আরামকোকে ব্যবহার করা হচ্ছে। গত জুলাইতে প্রথম বন্ড ছেড়ে আরামকো ৬ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে।
চলতি বছরেই আরামকোকে লভ্যাংশ বাবদ ১২৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন বা ১২ হাজার ৪৩০ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে। এর সিংহভাগই সরকার পাবে। কারণ ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ কোম্পানিই সরকারি মালিকানার।
সৌদি আরবের স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দেওয়া আরামকোর নথি অনুযায়ী, প্রতি বন্ডের দাম হবে ২ লাখ ডলার। তবে বাজারের অবস্থাসাপেক্ষে বাড়তি ১০০০ ডলার দিতে হতে পারে। যারা এসব বন্ড কিনবেন তাদের এক ধরনের ‘ট্রাস্ট সার্টিফিকেট’ দেওয়া হবে।
যেসব প্রতিষ্ঠান সুকুক বন্ড বাজারে ছাড়বে সেগুলো হলো—আল রাজি ক্যাপিটাল, এইচএসবিসি, ফার্স্ট আবুধাবি ব্যাংক, দুবাই ইসলামিক ব্যাংক পিজেএসসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, কেএফএইচ ক্যাপিটাল, গোল্ডম্যান স্যাচ ইন্টারন্যাশনাল, জেপি মরগান এবং সিটি।
সক্রিয় এসব প্রতিষ্ঠান ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সুকুক বন্ড ইস্যু করতে পারবে। সেগুলো হলো—এসএমবিসি নিক্কো, আলিনমা ইনভেস্টমেন্ট, আলবিলাদ ক্যাপিটাল, এমইউএফজি, আবু ধাবি কমার্শিয়াল ব্যাংক, পিওসিআই এশিয়া লিমিটেড, আমিরাত এনবিডি ক্যাপিটাল লিমিটেড, শারজাহ ইসলামিক ব্যাংক, মিজোহো এবং ন্যাটিক্সিস।
আরামকো জানিয়েছে, ট্রাস্ট সার্টিফিকেট প্রদানের বিষয়টি সরকারি কর্তৃপক্ষের অনুমোদনসাপেক্ষে হবে। এ ছাড়া, ১৯৩৩ সালের মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যাক্টের (সংশোধিত) অধীনে বিধি—১৪৪ এ/রেজি এস—ও অনুসরণ করা হবে। পাশাপাশি ফিন্যান্সিয়াল কনডাক্ট অথোরিটি (এফসিএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্যাপিটাল মার্কেট অ্যাসোসিয়েশনের (আইসিএমএ) স্থিতিশীলতা বিধি মেনেই এই ট্রাস্ট সার্টিফিকেট অনুমোদন করা হবে।
ট্রাস্ট সার্টিফিকেটের জন্য যেসব আবেদন আসবে সেগুলোকে এফসিএ—এর অফিশিয়াল তালিকায় এবং লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে যুক্ত হওয়ার এবং এ ধরনের ট্রাস্ট সার্টিফিকেটের জন্য লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে যুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। এই ট্রাস্ট সার্টিফিকেট ইস্যু করার লক্ষ্য হলো—প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নিজ নিজ দেশের আইন ও প্রবিধান অনুযায়ী লভ্যাংশের অংশীদার হবেন।
২০২৪–২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ১২৫ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে। গত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। আজ রোববার প্রকাশিত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
১১ ঘণ্টা আগেসভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১ দিন আগে