নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিটি ৬৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। এর মধ্যে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ২০ কোটি টাকা বা ৩২ দশমিক ৫৮ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পর্ষদ।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ৩৩৫তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পাশাপাশি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। সে হিসাবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৪০ পয়সা হারে কোম্পানির মোট লভ্যাংশ বিতরণ করতে লাগবে প্রায় ২০ কোটি টাকা। অথচ আলোচিত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) ২০ টাকা ২৭ পয়সা হারে কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৬৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ মুনাফার মাত্র ৩২ দশমিক ৫৮ শতাংশ কোম্পানিটি লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাকি ৬৮ দশমিক ৪২ শতাংশই কোম্পানির সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হচ্ছে।
এর আগে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটির অর্জিত মুনাফা থেকে ৩০ শতাংশের কম লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন করা হয়েছিল। ওই বছরে ৬৩ শতাংশ নগদ হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৩০ পয়সা হারে মোট ১৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। অথচ আলোচিত বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা ২১ টাকা ৬৪ পয়সা হিসাবে নিট মুনাফা হয়েছিল ৬৭ কোটি ৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ ওই বছরে অর্জিত মুনাফার মাত্র ২৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন হয়েছে। বাকি ৭০ দশমিক ৬৫ শতাংশই সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
এদিকে, সর্বশেষ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস কমলেও এককভাবে ইপিএস বেড়েছে। এককভাবে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২১ টাকা ১৩ পয়সা। অর্থাৎ, কোম্পানির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের লোকসানের কারণে কোম্পানির মুনাফা কমেছে। আর আগের অর্থবছরে সমন্বিত ইপিএস ২১ টাকা ৪৬ পয়সা হলেও এককভাবে ইপিএস হয়েছিল ২০ টাকা ৯৭ পয়সা। অর্থাৎ ওই বছরে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান থেকেও সামান্য মুনাফা যোগ হয়েছিল।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ ও অ্যাজেন্ডাগুলো শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে আগামী ২৩ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ অক্টোবর।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিটি ৬৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। এর মধ্যে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ২০ কোটি টাকা বা ৩২ দশমিক ৫৮ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পর্ষদ।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ৩৩৫তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পাশাপাশি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। সে হিসাবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৪০ পয়সা হারে কোম্পানির মোট লভ্যাংশ বিতরণ করতে লাগবে প্রায় ২০ কোটি টাকা। অথচ আলোচিত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) ২০ টাকা ২৭ পয়সা হারে কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৬৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ মুনাফার মাত্র ৩২ দশমিক ৫৮ শতাংশ কোম্পানিটি লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাকি ৬৮ দশমিক ৪২ শতাংশই কোম্পানির সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হচ্ছে।
এর আগে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটির অর্জিত মুনাফা থেকে ৩০ শতাংশের কম লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন করা হয়েছিল। ওই বছরে ৬৩ শতাংশ নগদ হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৩০ পয়সা হারে মোট ১৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। অথচ আলোচিত বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা ২১ টাকা ৬৪ পয়সা হিসাবে নিট মুনাফা হয়েছিল ৬৭ কোটি ৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ ওই বছরে অর্জিত মুনাফার মাত্র ২৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন হয়েছে। বাকি ৭০ দশমিক ৬৫ শতাংশই সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
এদিকে, সর্বশেষ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস কমলেও এককভাবে ইপিএস বেড়েছে। এককভাবে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২১ টাকা ১৩ পয়সা। অর্থাৎ, কোম্পানির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের লোকসানের কারণে কোম্পানির মুনাফা কমেছে। আর আগের অর্থবছরে সমন্বিত ইপিএস ২১ টাকা ৪৬ পয়সা হলেও এককভাবে ইপিএস হয়েছিল ২০ টাকা ৯৭ পয়সা। অর্থাৎ ওই বছরে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান থেকেও সামান্য মুনাফা যোগ হয়েছিল।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ ও অ্যাজেন্ডাগুলো শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে আগামী ২৩ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ অক্টোবর।
বর্ষায় উৎপাদন ব্যাহত, বৃষ্টিতে সরবরাহ সমস্যা আর দুই মৌসুমের ফাঁদসহ নানা কারণে সবজির দাম কয়েক মাস ধরেই বেশি। সেই বাড়তি দাম আরও বেড়েছে চলতি সপ্তাহে। ১ কেজি বেগুন কিনতে এখন ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৬০ টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহের তুলনায় ৪০ টাকা বেশি। শুধু বেগুনই নয়, চলতি সপ্তাহে পটোল, ঢ্যাঁড়স, বরবটি, কাঁকরোল
৭ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংকের ৮২ শতাংশ শেয়ার এখনো এস আলমের মালিকানায় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তা জব্দ করলেও শেয়ার লিকুইডেশন করে ব্যাংকের দায় শোধ করছে না। ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রকৃত মালিকদের কাছে ফেরত দিতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সচেতন ব্যবসায়ী ফোরামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত
৯ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) কাজ শুরু হয়েছে নামমাত্রভাবে। এ সময়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বরাদ্দের তুলনায় খুব কম অর্থ খরচ করেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জুলাই-আগস্টে ৩০ লাখ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ১০ লাখ টাকা খরচ কর
৯ ঘণ্টা আগেআর্থিক সংকটাপন্ন ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করে একটি ব্যাংক করা হচ্ছে। এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন ব্যাংকের জন্য দুটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। একটি হলো ইউনাইটেড
১৩ ঘণ্টা আগে