নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের ছুটির পরে রোববার প্রথম কর্মদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে আড়াই গুণের বেশি। সূচকের পতন হয়েছে। তবে দুটি খাতে ভর করে বড় পতন রক্ষা হয়েছে। পতনের মধ্যেও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যেও ৩৭ শতাংশ পাল্টা শুল্ক (রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ) আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের কারণে বৈশ্বিক পুঁজিবাজার টালমাটাল। দেশের পুঁজিবাজারেও এর প্রভাব পড়ার শঙ্কা কাজ করছে। তবে মার্কিন শুল্কনীতির প্রভাব পড়বে না জানিয়ে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের কারণে বাংলাদেশের রপ্তানি যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তার ধাক্কা সবচেয়ে বেশি লাগবে পোশাক খাতে। এরপর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ অন্যান্য রপ্তানি খাতেও বড় প্রভাব পড়বে। পাল্টা শুল্কের কারণে দেশের রপ্তানি খাতে কী প্রভাব পড়ে, তা বুঝতে অবশ্য আরও কয়েক মাস লাগবে। কিন্তু তার আগেই এ নিয়ে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে। কারণ, দেশের প্রধান রপ্তানি খাত বস্ত্র ও পোশাকশিল্পের ৫৪টি কোম্পানি ডিএসইতে তালিকাভুক্ত। এর বাইরে জুতা, হিমায়িত মৎস্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং সিরামিক খাতের আরও কিছু তালিকাভুক্ত কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এসব কোম্পানির কারণেই ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, রপ্তানি কমলে তাতে এসব কোম্পানির আয়ও কমতে পারে; যার সরাসরি প্রভাব পড়বে কোম্পানির শেয়ারের দাম ও বছর শেষের লভ্যাংশে।
তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কোম্পানিগুলোর অধিকাংশই পুঁজিবাজারে নেই। আর পুঁজিবাজারে যেসব তালিকাভুক্ত রয়েছে, সেগুলোর ইউরোপে বড় বাজার রয়েছে। তবে যেসব কোম্পানি ডেনিম পণ্য রপ্তানি করে, সেগুলোর বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে যায়।
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপ ঘোষণার প্রভাব খুব বেশি পড়ার সুযোগ নেই। বর্তমানে দেশের পুঁজিবাজার যে পর্যায়ে রয়েছে, এর চেয়ে খুব বেশি নিম্নমুখী হওয়ার সুযোগ দেখছি না। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
গতকাল লেনদেনের শুরুতেই পুঁজিবাজারে দরপতন দেখা যায়। দিনের শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলিয়ে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ২৬২টির এবং অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে ৩০টির। এর প্রভাবে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪১৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৩১৫ কোটি ৯ লাখ টাকা। সেই হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৯৯ কোটি ৪১ লাখ টাকা।
ঈদের ছুটির পরে রোববার প্রথম কর্মদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে আড়াই গুণের বেশি। সূচকের পতন হয়েছে। তবে দুটি খাতে ভর করে বড় পতন রক্ষা হয়েছে। পতনের মধ্যেও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যেও ৩৭ শতাংশ পাল্টা শুল্ক (রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ) আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের কারণে বৈশ্বিক পুঁজিবাজার টালমাটাল। দেশের পুঁজিবাজারেও এর প্রভাব পড়ার শঙ্কা কাজ করছে। তবে মার্কিন শুল্কনীতির প্রভাব পড়বে না জানিয়ে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের কারণে বাংলাদেশের রপ্তানি যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তার ধাক্কা সবচেয়ে বেশি লাগবে পোশাক খাতে। এরপর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ অন্যান্য রপ্তানি খাতেও বড় প্রভাব পড়বে। পাল্টা শুল্কের কারণে দেশের রপ্তানি খাতে কী প্রভাব পড়ে, তা বুঝতে অবশ্য আরও কয়েক মাস লাগবে। কিন্তু তার আগেই এ নিয়ে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে। কারণ, দেশের প্রধান রপ্তানি খাত বস্ত্র ও পোশাকশিল্পের ৫৪টি কোম্পানি ডিএসইতে তালিকাভুক্ত। এর বাইরে জুতা, হিমায়িত মৎস্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং সিরামিক খাতের আরও কিছু তালিকাভুক্ত কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এসব কোম্পানির কারণেই ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, রপ্তানি কমলে তাতে এসব কোম্পানির আয়ও কমতে পারে; যার সরাসরি প্রভাব পড়বে কোম্পানির শেয়ারের দাম ও বছর শেষের লভ্যাংশে।
তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কোম্পানিগুলোর অধিকাংশই পুঁজিবাজারে নেই। আর পুঁজিবাজারে যেসব তালিকাভুক্ত রয়েছে, সেগুলোর ইউরোপে বড় বাজার রয়েছে। তবে যেসব কোম্পানি ডেনিম পণ্য রপ্তানি করে, সেগুলোর বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে যায়।
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপ ঘোষণার প্রভাব খুব বেশি পড়ার সুযোগ নেই। বর্তমানে দেশের পুঁজিবাজার যে পর্যায়ে রয়েছে, এর চেয়ে খুব বেশি নিম্নমুখী হওয়ার সুযোগ দেখছি না। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
গতকাল লেনদেনের শুরুতেই পুঁজিবাজারে দরপতন দেখা যায়। দিনের শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলিয়ে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ২৬২টির এবং অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে ৩০টির। এর প্রভাবে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪১৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৩১৫ কোটি ৯ লাখ টাকা। সেই হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৯৯ কোটি ৪১ লাখ টাকা।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার দেওয়ার বিষয়ে দেশের সব রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করেছে। তবে কোন পদ্ধতিতে ভোট নেওয়া হবে, সে বিষয়ে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ বেশির ভাগ দল তাদের মতামত জানায়নি। তারা দলীয় ফোরামে আলোচনার পর নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৭ মিনিট আগেতৃতীয় পক্ষের অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল রিচার্জের ক্ষেত্রে ‘নতুন ধারার জালিয়াতি’ হচ্ছে— এমন অভিযোগ আসার কথা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। গতকাল সোমবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এ বিষয়ে একটি পোস্ট দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেএবারের ড্রয়ে প্রতি সিরিজে সর্বোচ্চ পুরস্কার হিসেবে থাকছে ৬ লাখ টাকার একটি করে পুরস্কার। দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার একটি, তৃতীয় পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকার দুটি, চতুর্থ পুরস্কার হিসেবে ৫০ হাজার টাকার দুটি এবং পঞ্চম পুরস্কার হিসেবে ১০ হাজার টাকার মোট ৪০টি পুরস্কার দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেমোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকারের ভিত্তিতে এ হিসাব করা হয়েছে। বাংলাদেশের জিডিপির আকার এখন ৪৫০ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৪৫ হাজার ৫০ কোটি ডলার। এটি ২০২৪ সালের হিসাবের ভিত্তিতে করা। জাপানকে এই তালিকায় রাখা হলে বাংলাদেশের অবস্থান অবশ্য একধাপ নিচে নেমে আসবে।
৩ ঘণ্টা আগে