নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
ডিএসইর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এপ্রিল মাসের শুরুতে বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল ৫ হাজার ২১৯ পয়েন্টে। মাস শেষে তা নেমে আসে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে, অর্থাৎ সূচক কমেছে ৩০২ পয়েন্ট। পুরো মাসে ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ দিনই ছিল দরপতনের, যা বিনিয়োগকারীদের ক্ষতির পালে আরও হাওয়া দেয়।
মাসের শুরুতে ডিএসইর মোট বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। এপ্রিল শেষে তা কমে দাঁড়ায় ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকায়। অর্থাৎ মাত্র এক মাসেই পুঁজিবাজার থেকে ১৭ হাজার ২৯৭ কোটি টাকা উধাও হয়ে গেছে।
একের পর এক পতনের ফলে বিনিয়োগকারীদের অনেকেই বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্য অনুযায়ী, শুধু এপ্রিল মাসেই ১১ হাজার ৪২৯ জন বিনিয়োগকারী তাঁদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্ট থেকে সব টাকা তুলে নিয়েছেন। জিরো ব্যালান্সের বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩ লাখ ৮০ হাজার। পাশাপাশি সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্টের মোট সংখ্যা এক মাসেই কমেছে ১০ হাজারের বেশি।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দীর্ঘ মেয়াদে বাজারে আস্থা ফেরাতে প্রয়োজন সুপরিকল্পিত নীতিগত সহায়তা এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার সক্রিয় ভূমিকা।
চলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
ডিএসইর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এপ্রিল মাসের শুরুতে বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল ৫ হাজার ২১৯ পয়েন্টে। মাস শেষে তা নেমে আসে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে, অর্থাৎ সূচক কমেছে ৩০২ পয়েন্ট। পুরো মাসে ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ দিনই ছিল দরপতনের, যা বিনিয়োগকারীদের ক্ষতির পালে আরও হাওয়া দেয়।
মাসের শুরুতে ডিএসইর মোট বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। এপ্রিল শেষে তা কমে দাঁড়ায় ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকায়। অর্থাৎ মাত্র এক মাসেই পুঁজিবাজার থেকে ১৭ হাজার ২৯৭ কোটি টাকা উধাও হয়ে গেছে।
একের পর এক পতনের ফলে বিনিয়োগকারীদের অনেকেই বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্য অনুযায়ী, শুধু এপ্রিল মাসেই ১১ হাজার ৪২৯ জন বিনিয়োগকারী তাঁদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্ট থেকে সব টাকা তুলে নিয়েছেন। জিরো ব্যালান্সের বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩ লাখ ৮০ হাজার। পাশাপাশি সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্টের মোট সংখ্যা এক মাসেই কমেছে ১০ হাজারের বেশি।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দীর্ঘ মেয়াদে বাজারে আস্থা ফেরাতে প্রয়োজন সুপরিকল্পিত নীতিগত সহায়তা এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার সক্রিয় ভূমিকা।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বড় রপ্তানিমুখী ব্যাগ ও লাগেজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ছিল মোংলার ইপিজেডে থাকা ভারতীয় মালিকানাধীন ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড। ২০১৪ সাল থেকে এখানে তাদের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়েছিল এবং সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি ভিআইপির মোংলা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড
১১ ঘণ্টা আগেকাস্টমসের নতুন শুল্কনীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে মাছ আমদানি বন্ধ রেখেছেন আমদানিকারকেরা। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দুই দিনে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারত থেকে যেসব খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়, তার মধ্যে বড় একটি অংশ হচ্ছে হিমায়িত মিঠাপানির ও সামুদ্রিক মাছ।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনরত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা এ অভিযোগ এনে ঘটনার বিচার ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের দাবি জানান। তাঁরা চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের নিকটাত্মীয়
১২ ঘণ্টা আগে