বিজ্ঞপ্তি
দেশজুড়ে চলমান ঝড়বৃষ্টির মধ্যেও বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল রাখতে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্দেশে একটি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড। আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নির্দেশনা জারি করে প্রতিষ্ঠানটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঝড়বৃষ্টিসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত সারা দেশে প্রায় ৪৭ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আছেন। একই সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম মোবাইল টাওয়ারগুলোর কিছু অংশেও বিদ্যুৎ সরবরাহ নেই। বিশেষ করে হাসপাতাল ও জরুরি মোবাইল টাওয়ারগুলোতে দ্রুত বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখা এবং গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বাপবিবো)।
এই পরিস্থিতিতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) কার্যক্রম সচল রাখতে এবং জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য বাপবিবো থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে—
১. কর্মস্থলে অবস্থান: পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পবিসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকতে হবে এবং কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মেনে দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।
২. মেরামতের জন্য প্রস্তুত: জরুরি মেরামত ও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করার কাজে অংশ নেওয়ার জন্য সবাইকে সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে।
৩. মোবাইল চালু রাখুন: মোবাইল ফোন চালু রাখা এবং কর্মস্থলে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।
৪. কঠোর ব্যবস্থা: দুর্যোগের সময় দায়িত্ব পালনে কোনো ধরনের গাফিলতি হলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাপবিবো আরও জানিয়েছে, পবিসের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সকল ধরনের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। যাঁরা বর্তমানে কর্মস্থলের বাইরে আছেন, তাঁদের সবাইকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কর্মস্থলে উপস্থিত হয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা করার জন্য বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরাসরি জনসেবায় অবদান রাখছেন, যা বাপবিবো এবং জাতির জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। বাপবিবো এবং পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা ও গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
দেশজুড়ে চলমান ঝড়বৃষ্টির মধ্যেও বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল রাখতে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্দেশে একটি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড। আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নির্দেশনা জারি করে প্রতিষ্ঠানটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঝড়বৃষ্টিসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত সারা দেশে প্রায় ৪৭ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আছেন। একই সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম মোবাইল টাওয়ারগুলোর কিছু অংশেও বিদ্যুৎ সরবরাহ নেই। বিশেষ করে হাসপাতাল ও জরুরি মোবাইল টাওয়ারগুলোতে দ্রুত বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখা এবং গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বাপবিবো)।
এই পরিস্থিতিতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) কার্যক্রম সচল রাখতে এবং জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য বাপবিবো থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে—
১. কর্মস্থলে অবস্থান: পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পবিসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকতে হবে এবং কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মেনে দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।
২. মেরামতের জন্য প্রস্তুত: জরুরি মেরামত ও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করার কাজে অংশ নেওয়ার জন্য সবাইকে সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে।
৩. মোবাইল চালু রাখুন: মোবাইল ফোন চালু রাখা এবং কর্মস্থলে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।
৪. কঠোর ব্যবস্থা: দুর্যোগের সময় দায়িত্ব পালনে কোনো ধরনের গাফিলতি হলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাপবিবো আরও জানিয়েছে, পবিসের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সকল ধরনের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। যাঁরা বর্তমানে কর্মস্থলের বাইরে আছেন, তাঁদের সবাইকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কর্মস্থলে উপস্থিত হয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করতে সহযোগিতা করার জন্য বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরাসরি জনসেবায় অবদান রাখছেন, যা বাপবিবো এবং জাতির জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। বাপবিবো এবং পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা ও গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
১৬ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
২ দিন আগে